সাতক্ষীরা করোনা পরিস্থির সর্বশেষ অবস্থা:

প্রেস নোট ## ১৬/৪/২০২০

করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবে সংকটকালীন সময়ে বাস-মালিক সমিতির শ্রমিকদের মাঝে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল হতে খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। এর অংশ হিসেবে বাস মালিক সমিতির শ্রমিক ৫০০ জনকে সহায়তা প্রদান করা হয়। উক্ত খাদ্য সহায়তা বিতরণে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা-২ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি। আরও উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা জেলার জেলা প্রশাসক এস এম মোস্তফা কামাল এবং পুলিশ সুপার মোস্তাফিজুর রহমান, পিপিএম (বার)। জেলা প্রশাসক বলেন, পর্যায়ক্রমে নির্মাণ শ্রমিক ও সকল পরিবহন শ্রমিকদের সহায়তা প্রদান করা হবে। আগামীকাল অটোরিকশা চালকদের মাঝে ত্রাণ সহায়তা প্রদান করা হবে। উদ্বিগ্ন না হয়ে সচেতন থাকুন। সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম সম্পন্ন করুন। যেহেতু করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) এর কোন প্রতিষেধক এখনও আবিষ্কৃত হয় নাই এবং দেশে এর সংক্রমণ প্রতিদিন বেড়েই চলেছে তাই সকলের সম্বলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে প্রতিরোধ করাই একমাত্র উপায়।

জেলা প্রশাসক এস এম মোস্তফা কামাল তার অফিস কক্ষে সাতক্ষীরা জেলার চিংড়ি চাষী এবং প্রবীণ ব্যক্তিদের সাথে আলোচনা সভা করেন। করোনা পরিস্থিতিকে কেন্দ্র করে চিংড়ি খাত ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সে বিষয়ে সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণ করার কথা বলেন জেলা প্রশাসক। সাতক্ষীরাতে ৮৬ হাজার হেক্টর জমিতে চিংড়ি চাষ হয় এবং ১ লক্ষ ৪২ হাজার টন মাছ উৎপন্ন হয় যার মধ্যে ৩ থেকে ৪ হাজার মেঃ টন বাগদা চিংড়ি এবং ৮০০ থেকে ৯০০ মেঃ গলদা চিংড়ি। এই শিল্পের সাথে প্রায় ৬৭ হাজার কৃষক এবং প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে প্রায় ২.২০ লক্ষ মানুষ জড়িত। এই মুহূর্তে উৎপাদিত চিংড়ি স্থানীয়ভাবে এবং দেশের অভ্যন্তরে কীভাবে বাজারজাত করা যায় এবং বাকি চিংড়ি সংরক্ষণ করা যায় সেবিষয়ে আলোচনা করা হয়। এছাড়া সকল চিংড়ি চাষীর ডাটাবেস করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। গতকালও এ বিষয়ে আরও একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় মৎস্য ও চিংড়ি খাতের জন্য প্রণোদনা এবং চিংড়ি চাষীরা কিভাবে স্বল্প সুদে ঋণ সুবিধা পেতে পারে এবং ১০ বছর মেয়াদে কিস্তিতে ঋণ পরিশোধ করতে পারে সে বিষয়ে আলোচনা হয় এবং আলোচনা অনুসারে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সুপারিশ সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট প্রেরণ করা হয়েছে।

সাতক্ষীরা জেলার ঘরে থাকা স্কুল, কলেজ শিক্ষার্থীদের জন্য গ্রুপ ভিত্তিক রচনা, গল্প, কবিতা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা আয়োজন করা হয়েছে। ছাত্রছাত্রীর নাম, শ্রেণি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও মোবাইল নাম্বারসহ তাদের লেখা আগামী ৩০ এপ্রিল তারিখের মধ্যে dcsatkhira1984@gmail.com  এই মেইল ঠিকানায় পাঠাতে পারবেন। লেখার বিষয় ছাত্রছত্রীদের জন্য উন্মুক্ত থাকবে।

করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবে সাতক্ষীরা জেলার কৃষির বর্তমান অবস্থা ও ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা বিষয়ক সভা জেলার কৃষি বিভাগের সাথে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় জেলা প্রশাসক বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী জেলার কোন জমি যেন অব্যবহৃত না থাকে সে বিষয়ে নির্দেশনা প্রদান করেন। উক্ত সভার নিন্মোক্ত সিদ্ধান্তসমূহ গৃহিত হয়ঃ

১। বোরো ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে এখন থেকে কর্তন শেষ না হওয়া পর্যন্ত কৃষকদের’কে কারিগরি ও প্রযুক্তিগত সুবিধাসহ সবধরনের সুযোগ সুবিধা প্রদান করতে হবে।

২। জেলায় স্থানীয় ভাবে উৎপাদিত বিভিন্ন প্রকার সবজি ভ্রাম্যমাণ বাজার তৈরি করে নিরাপদ স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ন্যায্য মূল্যে বাজারজাত করণের ব্যবস্থা করতে হবে।

৩। সার, বীজ, কীটনাশক ও কৃষি যন্ত্রের যন্ত্রাংশের বিক্রয়কেন্দ্র/দোকান নিরাপদ স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত খোলা রাখার ব্যবস্থা করতে হবে।

৪। বোরো ধান কর্তন সময়ে কৃষি শ্রমিক প্রাপ্তিতে যাতে কোন সমস্য না হয়, সেজন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে সতর্ক থাকতে হবে।

উল্লেখ্য জেলা প্রশাসক নববর্ষের দিনে জেলা প্রশাসকের বাংলোর অব্যবহৃত কৃষি জমি খনন করেন এবং ফেসবুক লাইভ এ সবাইকে অব্যবহৃত কৃষি জমি চাষাবাদে উদ্বুদ্ধ করেন।

করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবে সাতক্ষীরা জেলায় জেলা প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় ভ্রাম্যমাণ বাজার আগামিকাল থেকে চালু হবে। ঘঙ চজঙঋওঞ, ঘঙ খঙঝঝ ভিত্তিতে এ ২ টি ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে চাল, ডাল, আলু, সবজি, তেল, পিয়াজ, মরিচ বিক্রি করা হবে। আপনারা সবাই ঘরে থাকুন, সেবা নিয়ে পৌঁছে যাবে জেলা প্রশাসন।

জেলা, উপজেলা এবং ইউনিয়ন পর্যায়ে সরকারি ত্রাণ মনিটরিং কমিটি গঠন প্রক্রিয়া চলমান আছে। গতকাল বিকাল ৪ টায় সাতক্ষীরার দেবহাটা উপজেলা পরিষদ সভাকক্ষে “দেবহাটা উপজেলায় করোনা প্রতিরোধে ত্রাণ, স্বাস্থ্যসেবা এবং সামাজিক দূরত্ব বিষয়ক” মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। জেলা প্রশাসক, এস এম মোস্তফা কামাল সেখানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। দেবহাটা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, উপজেলা নির্বাহী অফিসার, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানগণ এবং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উপস্থিত থেকে করোনা প্রতিরোধে সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। ব্যক্তি পর্যায়ে ত্রাণ বিতরণের ক্ষেত্রে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সাথে সমন্বয় করে ত্রাণ বিতরণের কথা বলেন জেলা প্রশাসক এবং সরকারি ত্রাণ বিতরণে কোন অনিয়ম, দুর্নীতি সহ্য করা হবে না বলে সবাইকে হুশিয়ার করেন। উপজেলার আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি যেন অবনতি না ঘটে সে ব্যাপারে জেলা প্রশাসক সবাইকে সতর্ক থাকতে বলেন। অর্থনীতিকে সচল রাখার জন্য জমি চাষ করা, ফসল কাটা এবং বাজারজাত করার উপর গুরুত্বারোপ করেন জেলা প্রশাসক।

আজ সাতক্ষীরা জেলার প্রতিটি উপজেলায় করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সচেতনতামূলক অভিযান পরিচালনা করা হয়। প্রতিটি উপজেলায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার, সহকারী কমিশনার (ভূমি) এবং সহকারী কমিশনারদের নেতৃত্বে সেনাবাহিনী, পুলিশ এবং আনসারের সমন্বয়ে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এবং হোম কোয়ারেন্টিন নিশ্চিতকরন ও অভ্যিান জোরদার করা হয়েছে।

সামাজিক দূরত্ব বজায় না রাখা ও সরকারি আদেশ অমান্য করে ৬ টার পর দোকান খোলা রাখা এবং বিনা প্রয়োজনে রাস্তায় ঘোরাঘুরি করার অপরাধে জেলা এবং উপজেলা পর্যায়ে বিভিন্ন অভিযানে সর্বশেষ তথ্যমতে এখন পর্যন্ত ২৫ টি অভিযানে ২৫ টি মামলায় ১,১৫,৫০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। এর মধ্যে সাতক্ষীরা সদর উপজেলায় ২ টি মামলায় ৫০০০ টাকা, দেবহাটা উপজেলায় ৩ টি মামলায় ৮০০ টাকা, কালিগঞ্জ উপজেলায় ৩ টি মামলায় ৭৫০০০ টাকা (১ টি অবৈধ ইট ভাটার অভিযানে ৬৫০০০ টাকা জরিমানা করা হয়), শ্যামনগর উপজেলায় ৫ টি মামলায় ২৭৫০০ টাকা, আশাশুনি ৪ টি মামলায় ২৭০০ টাকা, কলারোয়া উপজেলায় ৩ টি মামলায় ৯০০ টাকা এবং জেলা প্রশাসনের ৫ মামলায় ৩১০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত করোনা প্রতিরোধে মোট ১৮৯৭ টি মামলায় প্রায় ২০ লক্ষাধিক টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার এর অফিসে ত্রাণ তহবিল খোলা হয়েছে। জেলা প্রশাসকের ত্রাণ তহবিলে জেলা প্রশাসকের ঈদ বোনাস, জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাদের ১ দিনের বেতন সমপরিমান অর্থ, জেলা কৃষি বিভাগ তাদের ১ দিনের বেতন সমপরিমান অর্থ ত্রাণ তহবিলে আর্থিক সাহায্য হিসেবে প্রদান করেছেন।

গত ৪/৫ দিনে নারায়নগঞ্জ, মাদারিপুর এবং শরিয়তপুর থেকে সেখানে ঘোষিত লক ডাউনের মধ্যেও ১০ হাজারের মত মানুষ সাতক্ষীরা জেলাতে এসেছে। এদের মধ্যে ২৬৪৩ জনকে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে এবং ৭১১৪ জনকে বাড়িতে কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে। এর মধ্যে সাতক্ষীরা সদর উপজেলায় ১৬ জন, শ্যামনগর উপজেলায় ৯৬ জন, কালীগঞ্জ উপজেলায় ১৬০০ জন এবং আশশুনি উপজেলায় ০৩ জন, দেবহাটা উপজেলায় ২৮ জন, তালা উপজেলায় ৯০০ জন প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে রয়েছেন।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, পুলিশ, সেনাবাহিনী এবং আনসার ব্যাটালিয়নের সমন্বয়ে টহল জোরদার করা হয়েছে। সীমান্তে চেক পোস্ট বসানো হয়েছে।যে সকল মানুষ লক ডাউন উপেক্ষা করে বিভিন্ন জেলা থেকে সাতক্ষীরা জেলা সীমান্তে আসছে তাদেরকে ফিরিয়ে দেওয়া অমানবিক । যারা ফিরে আসছেন তাদের প্রাতিষ্ঠানিক এবং হোম কোয়ারেন্টিন নিশ্চিত করতে উপজেলা নির্বাহী অফিসারদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত এ আদেশ বহাল থাকবে। অমান্যকারীর বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।

সাতক্ষীরা থেকে করোনা টেস্টের জন্য এ পর্যন্ত ১৭৯ জনের নমুনা পাঠানো হয়েছে। ২১ জনের রিপোর্ট পাওয়া গেছে। আশার কথা হলো সবাই করোনা নেগেটিভ।

করোনা পরিস্থিতিতে বিভিন্ন শেণি-পেশার মানুষ যারা ওয়ার্ড-ইউনিয়ন পর্যায়ে তালিকাভুক্ত হতে সংকোচবোধ করছে কিন্তু খাদ্য সংকট আছেন এমন মধ্যবিত্ত পরিবারের নাম, ঠিকানা এবং মোবাইল নাম্বারসহ এসএমএস এর মাধ্যমে সংগ্রহ করে এখন পর্যন্ত ৫৭৭ পরিবারের মাঝে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর খাদ্য সহায়তা পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু মধ্যবিত্ত পরিবার ছাড়াও অনেকে অতিরিক্ত এসএমএস ও ফোন দিচ্ছেন। সে কারণে এসএমএস এর মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ কার্যক্রমটি বন্ধ রাখা হয়েছে। কিন্তু সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও পৌর মেয়রের মাধ্যমে মধ্যবিত্ত পরিবারগুলোর তালিকা করে তাদের বাড়ি বাড়ি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে খাদ্য সহায়তা পৌঁছে দেয়া হবে।

প্রতিটি উপজেলায় ইউনিয়ন ভিত্তিক দুস্থ ও সামাজিক নিরাপত্তা বলয়ের বাহিরে থাকা গরীব মানুষের তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে। তালিকা অনুযায়ী বাড়ি বাড়ি গিয়ে খাদ্যসামগ্রী পৌছে দেয়া হচ্ছে। ত্রাণসামগ্রী বিতরণের ক্ষেত্রে নিরাপদ সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হচ্ছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রনালয় থেকে পাওয়া মোট বরাদ্দ থেকে ইতোমধ্যে উপজেলা, পৌরসভার অনুকূলে ৮৫০ মেঃ টন চাল এবং ৪২ লক্ষ টাকা বরাদ্দ রয়েছে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও পৌরসভার মেয়রগণ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের মাধ্যমে তালিকা প্রস্তুত করে এই ত্রাণ সহায়তা কর্মহীন হয়ে পড়া দুস্থ অসহায় মানুষের বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দিচ্ছেন। ইতোমধ্যে উপজেলা ও পৌরসভার ৬০০০০ পরিবারের মাঝে সরকারি ত্রাণ বিতরণ করা হয়েছে। সকল সরকারি ত্রাণ বিতরণের ক্ষেত্রে সকলকে ব্যাগের গায়ে “মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার” কতাটি লিখে দেয়া হচ্ছে।

সরকারি ত্রাণের তালিকা এবং বিতরণে অনিয়ম স্বজনপ্রীতি ও দূর্ণীতি হলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে এবং দুর্নীতি দমন আইনে মামলা করা হবে। এছাড়া, দোকান খুলে দেয়ার কথা বলে স্থানীয় কিছু প্রভাবশালী দোকানদারদের কাছ থেকে আর্থিক সুবিধা নিচ্ছেন তাদেরকে চিহ্নিত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।

ঘরে থাকুন, বার বার সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে ফেলুন, নিরাপদে থাকুন। আপনি ঘরে থাকলে ভালো থাকবে আপনার পরিবার, ভালো থাকবে জাতি, ভালো থাকবে দেশ।

জনস্বার্থে সকল কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।

এস এম মোস্তফা কামাল

জেলা প্রশাসক

সাতক্ষীরা

Check Also

যশোর বেনাপোল দিয়ে ভারতে প্রবেশের সময় কলারোয়ার আ’লীগ কাউন্সিলর গ্রেপ্তার

নিজস্ব প্রতিনিধি :- সাতক্ষীরা: যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সময় সাতক্ষীরার কলারোয়া পৌরসভার …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

***২০১৩-২০২৩*** © ক্রাইমবার্তা ডট কম সকল অধিকার সংরক্ষিত।