সূত্র ও এলাকাবাসীর মাধ্যমে জানতে পেরে কোবাদক বন বিভাগের কর্মকর্তা বেলাল হোসেন তার সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থলে যেয়ে সিপিপি ও স্থানীয় জ নগনের সহযোগিতায় হরিণটি ধরতে সক্ষম হন। এলাকাবাসী জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ভোরে হরিণটি ঘোরাফেরা করতে দেখে স্থানীয় কোবাদক ফরেস্ট অফিসের খবর দেই। পরবর্তীতে বন প্রহরীরা এসে এলাকাবাসী ও সিপিপির সহযোগিতা নিয়ে হরিণটি উদ্ধার করেন নিয়ে যায়। এ বিষয়ে কোবাদক বন বিভাগের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তা বেলাল হোসেনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে যাই এবং হরিণটি উদ্ধার করে তাৎক্ষণাৎ স্বাস্থ্য পরীক্ষা করি। শরীরে কোন ক্ষত না থাকায় ও হ্নদক্রিয়া স্বাভাবিক থাকায় চোখ, ৪টা পা ফিতা দিয়ে বেঁধে গহীন সুন্দরবনের ছেড়ে দেই। সরকারি কাজে সহযোগিতা করার জন্য সিপিপি ও এলাকাবাসীকে ধন্যবাদ জানান সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা।
Check Also
আশাশুনির খাজরা ইউনিয়নের খালিয়া রাস্তার বেহাল দশা।। বিপত্তিতে শতাধিক পরিবার।।দ্রুত সংস্কার দাবি
এস,এম মোস্তাফিজুর রহমান,আশাশুনি।।আশাশুনি উপজেলার খাজরা ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড খালিয়া গ্রামের সানাপাড়ার প্রায় শতাধিক পরিবার একটি …