জাতীয় অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামান আর নেই। বৃহস্পতিবার (১৪ মে) রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে বিকাল ৪টা ৫৫ মিনিটে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজেউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর।
এদিকে দক্ষিণ অঞ্চল যশোর জেলার সাংবাদিকতার কিংবদন্তি, বৃক্ষ প্রেমিক, কবি ও গবেষক ফখরে আলম আর নেই। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সাংবাদিকতা, মুক্তিযুদ্ধ, কবিতা নিয়ে তার অসংখ্য বই রয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ৯.৪০ মিনিটে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তার মেয়ের নাম মাটি ও ছেলের নাম বিজয়। তিনি কয়েক বছর ধরে ক্যান্সারের সাথে যুদ্ধ করেছিলেন। ঢাকার বাইরে থেকেও দেশে যে কয়েকজন সাংবাদিক নিজেকে স্বমহিমায় প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছেন ফখরে আলম তাদের অন্যতম। ফখরে আলম ১৯৬১ সালের ২১ জুন জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা শামসুল হুদা পুলিশ কর্মকর্তা ছিলেন। ১৯৮৫ সালে সাপ্তাহিক রোববার পত্রিকার প্রতিবেদক হিসেবে সাংবাদিকতা শুরু করেন ফখরে আলম। এরপর তিনি বাংলাবাজার পত্রিকা, মানবজমিন, আজকের কাগজ, ভোরের কাগজ, আমাদের সময়, কালেরকণ্ঠসহ বিভিন্ন পত্রিকার দক্ষিনাঞ্চল প্রতিনিধি, সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করেন। ফখরে আল সাংবাদিকতায় মোনাজাতউদ্দিন স্মৃতি পুরস্কার, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের বজলুর রহমান স্মৃতি পদক, এফপিএবি পুরস্কার, মধুসূদন একাডেমি পুরস্কার, টিআইবি অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা পুরস্কারসহ বিভিন্ন পুরস্কার পেয়েছেন।
তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেছেন সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সভাপতি জি এম নুর ইসলাম, সহ-সভাপতি কাজী শওকত হোসেন ময়না, সাধারণ সম্পাদক মোজাফ্্ফর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবিএম মোস্তাফিজুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আক্তারুজ্জামান বাচ্চু, অর্থসম্পাদক মো: আবুল কালাম, সাহিত্য, সংস্কৃতিক ও ক্রীড়া সম্পাদক শাকিলা ইসলাম জুঁই, দপ্তর সম্পাদক আহসানুর রহমান রাজীব, নির্বাহী সদস্য কালিদাস রায়, হাবিুবর রহমান, রামকৃষ্ণ চক্রবর্তী, কামরুল হাসান, মোহাম্মদ আলী সুজনসহ সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সকল সদস্যবৃন্দ।
ধন্যবাদান্তে
মোজাফফর রহমান