স্টাফ রিপোর্টার: জেলা পরিষদের আওতাধীন সরকারি গাছ কেটে বিক্রির অভিযোগে জেলা পরিদের কর্মকর্তাসহ কাঠ ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর ফেঁসে যেতে পারেন। সাতক্ষীরা সদর উপজেলাধীন নারকেলতলা, আখড়াখোলা সড়কে এবং সাতক্ষীরা শহর বাইপাস সংলগ্ন মথুরাপুর এলাকায় পাকা রাস্তার পাশে গাছটির অবস্থান। গাছটি জেলা পরিষদের আওতাধীন। রেইন ট্রি নামের গাছটি স্থানীয় বাজার মূল্য আনুমানিক ৬০ হাজার টাকার উর্দ্ধে। মথুরাপুর গ্রামের শেখ নাছিম রিপনের জমির পাশে রাস্তার ধারের গাছটি তিনি ও কাঠ ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর ও জেলা পরিষদের সার্ভেয়ার হাসান এর বিরুদ্ধে যৌথভাবে বিক্রি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
শেখ নাছিম রিপন জানান, জেলা পরিষদের সার্ভেয়ার হাসান গাছটি কাটার অনুমতি দিন। স্থানীয় কাঠ ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর এর কাছে ১৮ হাজার টাকার চুক্তিতে গাছটি বিক্রয় করি।
কাঠ ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর এর কাছে গাছ কেনার কথা জানতে চাইলে তিনি অস্বীকার করেন। তার বক্তব্য রেকর্ড ধারণ করার সময় সাংবাদিকদের বলেন, আমার ছবি তুলে কী করতে পারেন? আমার হাতেও অনেক সাংবাদিক আছে।
জেলা পরিষদের সার্ভেয়ার হাসান বলেন, আমি মথুরাপুর এলাকায় কোন গাছ কাটার অনুমতি দেয়নি। গাছ কাটার বিষয়ে আমি কিছু জানি না।
জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান সৈয়দ আমিনুর রহমান বাবু বলেন, গাছটির বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। যদি গাছ কেটে থাকে তবে তাদের গাছ কাটার সাথে জড়িতদের আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।#
শেখ নাছিম রিপন জানান, জেলা পরিষদের সার্ভেয়ার হাসান গাছটি কাটার অনুমতি দিন। স্থানীয় কাঠ ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর এর কাছে ১৮ হাজার টাকার চুক্তিতে গাছটি বিক্রয় করি।
কাঠ ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর এর কাছে গাছ কেনার কথা জানতে চাইলে তিনি অস্বীকার করেন। তার বক্তব্য রেকর্ড ধারণ করার সময় সাংবাদিকদের বলেন, আমার ছবি তুলে কী করতে পারেন? আমার হাতেও অনেক সাংবাদিক আছে।
জেলা পরিষদের সার্ভেয়ার হাসান বলেন, আমি মথুরাপুর এলাকায় কোন গাছ কাটার অনুমতি দেয়নি। গাছ কাটার বিষয়ে আমি কিছু জানি না।
জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান সৈয়দ আমিনুর রহমান বাবু বলেন, গাছটির বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। যদি গাছ কেটে থাকে তবে তাদের গাছ কাটার সাথে জড়িতদের আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।#