এম জিল্লুর রহমান(ডিটিভি সাতক্ষীরা প্রতিনিধি: সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে অসুস্থ স্ত্রীকে নিয়ে চিকিৎসার জন্য আসলেন সদরের বৈকারি ইউনিয়নের খলিলনগর গ্রামের মনিরুল ইসলাম।
তিনি হাসপাতালে এসে টিকিট নিয়ে ৭ নং রুমে ডাঃ সাইফুল আলমের কাছে গেলে তাকে ডক্টর ল্যাবের সিলিপ দিয়ে পাঠিয়ে দেন আল্ট্রাসনো আর ইউরিন টেস্ট করতে। সামনেই পড়ে গেলেন মনিরুল। ঘটনা শুনলাম দেখালেন হাসপাতালের টিকিট আর ডক্টর ল্যাবের সিলিপ।
আমার প্রশ্ন, সদর হাসপাতাল থেকে যদি ডক্টর ল্যাবে পরিক্ষার জন্য পাঠাতে হয়, তাহলে হাসপাতালের প্যাথলজি বিভাগ রাখার দরকার কি? এতগুলো লোকের বেতন দিয়ে হাসপাতালে না রাখলে সরকারের তো আর্থিক সাশ্রয় হত।
ভাক্তার নামের কষাইরা কি কখনও ভাল হবেনা। যদি না হয়, তাহলে রিজেন্টের শাহেদের সাথে দোস্ত বানিয়ে দিন।
আমি বিষয়টি জেলার সিভিল সার্জন, জেলা প্রশাসক ও জেলা পুলিশের হস্তক্ষেপ কামনা করছি। সংশ্লিষ্টদের কাছে জানতে চাই হাসপাতাল নামের কষাই খানায় মানুষ আর কত হয়রানি হবে? সংশ্লিষ্টদের বলছি হাসপাতাল নামের রোগি সংগ্রহের এই দোকান বন্ধ করে দিয়ে ডক্টর ল্যাবকে সরকারি ঘোষনা করুন। তাতে মানুষ হয়রানি থেকে রক্ষা পাবে।