বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিলেট ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. শামসুল ইসলাম। তিনি বলেন, নিহত রায়হানের প্রথম দফা ময়নাতদেন্তর রিপোর্টের সঙ্গে দ্বিতীয় দফার রিপোর্টটির মিল রয়েছে। ভোতা অস্ত্রের আঘাতের কারণেই রায়হানের মৃত্যু হয়েছে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআই সিলেটের পুলিশ পরিদর্শক মুহিদুল ইসলাম বলেন, ওসমনী মেডিক্যাল থেকে রায়হানের দ্বিতীয় দফা ময়নাতদন্ত রিপোর্ট আমরা পেয়েছি। এই রিপোর্টটি প্রাথমিক রিপোর্ট।
এরআগে, পুনরায় ময়নাতদন্তের জন্য রায়হানের মরদেহ কবর থেকে উত্তোলনের আবেদন করেছিলেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কোতোয়ালি থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল বাতেন। তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে রায়হান আহমদের মরদেহ কবর থেকে তোলার অনুমতি দেন জেলা প্রশাসক। পুলিশ সদর দফতরের নির্দেশে বর্তমানে এই মামলাটির তদন্ত করেছে পিবিআই। বৃহস্পতিবার (১৫ অক্টোবর) সিলেট জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সজিব আহমেদের উপস্থিতিতে আখালিয়া নবাবী মসজিদ কবরস্থান থেকে রায়হানের লাশ উত্তোলন করা হয়।