এসএম জাকির হোসেন শ্যামনগর থেকে ॥ শৈশব, কৈশোর পার করে দুরন্ত যৌবনে দুর্বার গতিতে পথ পরিক্রম করেছে সাতক্ষীরা থেকে প্রকাশিত বহুল প্রচারিত দৈনিক দৃষ্টিপাত। পথ পরিক্রম করতে সময়ের ব্যবধানে দৈনিক দৃষ্টিপাত অর্জন করেছে অগণিত শুভাকাঙ্খী। পেয়েছে নন্দিত পাঠক। যাদের একান্ত চাওয়া পাওয়াই দৃষ্টিপাত দুরন্ত দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে আলো আভার বিচ্ছুরণের মধ্য দিয়ে। হাজার হাজার প্রিয় পাঠকের মধ্য থেকে কয়েকজন পাঠকের সাক্ষাৎকারকালে আবেগ উৎকণ্ঠায় এগিয়ে চলার দৃঢ় প্রত্যয়ে শুভকামনা জানিয়েছেন। সদা সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন, সাদাকে সাদা, আর কালোকে কালো বলার সৎ সাহস নিয়ে এগিয়ে চলা এ পত্রিকার সম্পাদককে সাধুবাদ জানাতে ভোলেননি তারা। কাকডাকা ভোরে, শীত কিংবা বর্ষায়, গরিবের জীর্ন কুঠির থেকে ধনীর প্রাসাদে পৌঁছে যায় পাঠকের এই প্রিয় পত্রিকা। দেখতে দেখতে ১৯ বছর পার করে ২০ বছরে পদার্পণ করেছে। দীর্ঘ পথ পরিক্রমায় পাঠক সান্নিধ্যে দৃষ্টিপাত। আর প্রিয় পাঠকদের একান্ত আলাপচারিতায় উঠে আসলো ভিন্ন ভিন্ন অভিমতে দৈনিক দৃষ্টিপাত এর বিষয়ে পাঠকের মতামত। নূরনগর আশালতা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আলহাজ্ব মোঃ শামীম আহমেদ তার প্রতিক্রিয়ায় বলেন, আমি দৈনিক দৃষ্টিপাত পত্রিকার জন্মলগ্ন থেকে একজন নিয়মিত পাঠক ও শুভাকাঙ্খী। আমি মনে করি সাতক্ষীরা থেকে প্রকাশিত এবং বহুল প্রচলিত দৈনিক দৃষ্টিপাত পত্রিকাটি জেলার সর্বশ্রেষ্ঠ পত্রিকা। এই পত্রিকাটি সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশ করে দিনের শুরুতেই পাঠকের হাতে পৌঁছে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই দৃষ্টিপাত পত্রিকা স্বনামধন্য সম্পাদক ও প্রকাশক জি এম নূর ইসলাম সহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে। দেশ-বিদেশ ও আন্তর্জাতিক সহ অন্যান্য খবর আমার খুবই ভালো লাগে, বেশি বেশি করে খেলার সংবাদ, যুবকদের আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টি মূলক সংবাদ প্রকাশ করলে বেকার যুবকদের সুবিধা হবে। আমি চাই দৃষ্টিপাত পত্রিকাটি কোন দল, নেতা বা কারো পক্ষে অবস্থান না করে সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশ করে সকল পাঠকের মনের মনিকোঠায় স্থান করে নিক এবং পত্রিকার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে আহবান জানিয়ে বলেন, পত্রিকার সংবাদ এবং ছবি একই স্থানে ছাপানোর জন্য যা আমাদের বুঝতে সুবিধা হয়। পত্রিকার কাগজ এবং ছাপানোর মান আরেকটু উন্নত করলে সকল পাঠক উপকৃত হবে। পত্রিকায় একটি পেজ সংযোজন পূর্বক ছবিগুলো রঙ্গিন করলে পত্রিকার শ্রীবৃদ্ধি ঘটবে। পরিশেষে সংবাদ পরিবেশনের ধারাবাহিকতা রক্ষা করার অনুরোধ জানিয়ে দৃষ্টিপাত পত্রিকার উন্নতি কামনা করছি। বাংলাদেশ ইসলামী ফাউন্ডেশন জাতীয় ইমাম এর সদস্য কালিগঞ্জ উপজেলার রতনপুর ইউনিয়নের নাটুয়ারবেড় গ্রামের বাসিন্দা ডাঃ মাওঃ আব্দুল হান্নান জানান, আমি দীর্ঘদিন যাবত সাতক্ষীরা থেকে প্রকাশিত দৈনিক দৃষ্টিপাত পত্রিকার নিয়মিত পাঠক। আমি আন্তরিকতার সহিত পত্রিকার সাথে সম্পৃক্ত, আমি নিজ পাঠ্য পুস্তকের পাশাপাশি দৃষ্টিপাতকে আপন করে নিয়েছি, কারণ তার মধ্যে সত্যপ্রকাশ আছে। আমার দৃষ্টিকোণ থেকে দৈনিক দৃষ্টিপাত পত্রিকায় কোন মিথ্যা সংবাদ ছাপা হয় না। যে নিউজ গুলো আসে বাস্তবের সাথে তার মিল পাওয়া যায়। ধন্যবাদ জানাই এই পত্রিকার স্বনামধন্য সম্পাদক জিএম নূর ইসলামসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে এবং অত্র এলাকার সাংবাদিক এসএম জাকির হোসেনকে। আমি আশাবাদ করি এই পত্রিকা দীর্ঘজীবী হোক এবং পত্রিকার সাংবাদিক, কর্মরত সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানায়। আমি চাই পত্রিকাটি বর্তমানের ন্যায় ভবিষ্যতেও সত্য, ন্যায় ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করে সর্বোচ্চ শিখরে উঠে যাক এবং আগামীতে পত্রিকাটি আমাদের জন্য আরো বড় চমক নিয়ে আসবে এই আশা ব্যক্ত করে সকলকে ধন্যবাদ জানাই। নূরনগর আদর্শ সমাজ কল্যাণ সংস্থার প্রধান হিসাবরক্ষক মোঃ আব্দুল মাজেদ জানান, সদা সর্বদা সর্বত্র এগিয়ে চলছে আমার লাল সবুজের প্রিয় বাংলাদেশ। এই অগ্রযাত্রায় দৈনিক দৃষ্টিপাতের সাথে আমিও সহযাত্রী। দৈনিক দৃষ্টিপাতের জন্মলগ্ন থেকে আমি দৃষ্টিপাত পত্রিকার নিয়মিত পাঠক। আমার ভালোবাসার আরেক নাম দৃষ্টিপাত। আলোর দিশারী তুমি, প্রচারে আছো শীর্ষে, হাটি হাটি ১৯ বছরের নদী পার হয়ে আসা আমার প্রিয় দৃষ্টিপাত। কাকডাকা ভোরে ঘুম থেকে উঠে তোমাকে দেখি প্রতিদিন। হে সত্যের সন্ধানে প্রতিদিন দৃষ্টিপাত এভাবেই আমি তোমার পরিবারের একজন হয়ে গেছি। তোমার ভিতরে দেখি, আঞ্চলিক, জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক সব চলমান সচিত্র সংবাদ। তোমার ডান পাশে দেখি, নামাজের সময় সূচী, হাদিস, বাণী, দিনপঞ্জিকা। আরো দেখি, জ্ঞানের দৃষ্টি ও স্বাস্থ্য বিষয়ক কতকথা। ভেতরের পাতায় দেখি, ইতিহাসের এই দিনে এবং আজকের রাশিফল, খেলার খবর, কুরআন হাদিসের আলোকে নবী রাসুলদের জীবন আলেখ্য। দৃষ্টিপাত সাহিত্য, চলচ্চিত্র ইত্যাদি। তাইতো আমার ভালোবাসার আরেক নাম দৈনিক দৃষ্টিপাত। তোমাকে দেখতে চাই সাদা কালো আর লাল সবুজের রঙে। স্বপ্ন পূরণের পথে দৃষ্টিপাত তুমি এগিয়ে যাবে এই প্রত্যাশা বুকের মধ্যে লালন করি নিরন্তর। নূরনগর বাজারের আলম হোমিও মেডিসিন হলের চিকিৎসক ডাক্তার মাহবুব আলম জানান- শীত, বর্ষা, গরম, ঠান্ডা এবং মহামারী করোনা উপেক্ষা করে প্রতিদিন ছুটে আসে আমাদের দ্বারে দৈনিক দৃষ্টিপাত। কম খরচে সমগ্র পৃথিবীর সংবাদ এক নজরে দেখতে পাই, বিশেষত খেলার সংবাদ, হাদিস, বাণী শিখতে পারি যা বই কিনে সংগ্রহ বা পাঠ করা অনেকের পক্ষে অসম্ভব। পত্রিকাটিতে শিশুস্বাস্থ্য কলামের পাশাপাশি নতুন নতুন রোগ তত্ব, লক্ষণ, প্রতিকার কলামের অভাব লক্ষ্যণীয়। আশাকরি ২০২১ সালের নতুন পত্রিকায় এই কলাম স্থান পাবে। দ্রুত যোগাযোগ ব্যবস্থার মাধ্যমে আরও সকালে পত্রিকাটি পাঠকের কাছে পৌঁছানোর প্রয়োজন আমি মনে করি। পত্রিকার বিশেষ বিশেষ ছবিগুলো রঙ্গিন করলে সঠিক চিত্র বোঝার সুবিধা হয়। যেহেতু আমরা চাষের উপরে নির্ভরশীল সে জন্য বিভিন্ন চাষ যেমন ধান, গম, শাকসবজি, মাছ ইত্যাদি সম্পর্কে ধারাবাহিক লেখা আমাদের উপকারে আসবে এবং সেদিকে নজর দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট পত্রিকার স্বনামধন্য সম্পাদক জিএম নূর ইসলাম সহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। নূরনগর বাজারের হোমিও চিকিৎসক প্রভাষক ডাক্তার আব্দুল্লাহ ইবনে ওয়াজেদ জানান, আমি দৈনিক দৃষ্টিপাত পত্রিকার একজন নিয়মিত পাঠক। আমার দিন শুরু হয় দৃষ্টিপাত পত্রিকা সংবাদ পড়ার মধ্য দিয়ে। দৃষ্টিপাত পত্রিকা যে বিষয়গুলো আমার ভালো লাগে, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংবাদ, স্বাস্থ্য টিপস, নারী ভূবন, শনিবারের সাহিত্য, নামাজের সময় সূচী, হাদিস, বাণী ও বিজ্ঞপ্তি। আমার মতে দৃষ্টিপাত পত্রিকার যে সংবাদগুলো আনলে ভাল হয়, উপ-সম্পাদকীয়, প্রবন্ধ-নিবন্ধ বেশি বেশি প্রকাশ করলে, কাগজ ও ছাপার মান বৃদ্ধি করলে, দুর্ঘটনা, মৃত্যু এবং মাদকের সংবাদ ভেতরের পাতায় হলে, ইতিবাচক সংবাদ বেশি বেশি প্রকাশ করলে দৃষ্টিপাত পত্রিকা শ্রেষ্ঠ পত্রিকা হিসেবে তার কাঙ্খিত ফল লাভ করবে। দৃষ্টিপাত পাঠক হিসাবে আমার সাক্ষাৎকার নেওয়ায় ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই দৈনিক দৃষ্টিপাত পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক জি এম নূর ইসলাম সহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে। উপজেলা আ’লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ঈশ্বারিপুর ইউপি প্যানেল চেয়ারম্যান গাজী গোলাম মোস্তফা বলেন, দৃষ্টিপাত জেলার পাঠক নন্দিত ও জনপ্রিয় পত্রিকা। পত্রিকাটি আপামর জনসাধারনের প্রতিদিনের সকল কাঙ্খিত সংবাদ পত্রিকাটি জেলার মানুষের মণিকোঠায় জায়গা করে নিয়েছে। আমি দৃষ্টিপাত পত্রিকার উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করি। পাশাপাশি দৃষ্টিপাতের সকল প্রতিনিধিকে, কর্মকর্তাদেরকে অনুরোধ জানাবো সততা বজায় রেখে মানুষের দূর্ভোগ তুলে ধরতে। মুন্সিগঞ্জ হরিনগর বাজার খাদ্যবান্ধব ডিলার আনন্দ মোহন কর্মকার বলেন, আমি বিগত ১২ বছর যাবত দৈনিক দৃষ্টিপাত পত্রিকার নিয়মিত পাঠক। মাঝে মাঝে পত্রিকা আসতে দেরি হলে মনে হয় দৃষ্টিপাত কখন পৌছাবে। পত্রিকা লেখার দৃষ্টিভঙ্গি ও ধরন বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন যেন আমাকে আকর্ষণ করে। মাঝে মাঝে কিছু কিছু লেখার বানান ভুল হয়। বানানগুলো সঠিক করলে ভালো হয়। পত্রিকা ৪ কালার করা যায় কিনা? দৃষ্টিপাত প্রতিনিধি আমাকে নিয়মিত প্রিয় পাঠক হিসাবে নির্বাচিত করায় এবং আমাকে দৃষ্টিপাত সম্পর্কে মতামত প্রকাশ করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি। পদ্মপুকুর ইউনিয়নের মোঃ রফিকুল ইসলাম বলেন বিগত ছয় বছর ধরে আমি এই দৈনিক দৃষ্টিপাত পত্রিকা পড়ি এবং দেখি। এই পত্রিকায় দেশের এবং আমাদের সাতক্ষীরা জেলার বিভিন্ন এলাকায় বিভিন্ন ইউনিয়নের এবং পদ্মপুকুর ইউনিয়ন এর নিউজ ছাপানো হয়। নিউজ দেখি এবং পড়ে আমি যেটা মনে করি যতটুকু দেখছি এবং পড়েছি সাতক্ষীরা জেলার শ্রেষ্ঠ পত্রিকা দৈনিক দৃষ্টিপাত। শ্রেষ্ঠ এই কারণ এই পত্রিকায় কোন বাজে নিউজ বা যেকোনো নিউজ এ পত্রিকায় ছাপানো হয় না। সেজন্য এই পত্রিকাটা পড়ে আসছি অন্য কোন পত্রিকা আমি পড়িনা। সাতক্ষীরা থেকে সুন্দরবনের কোল ঘেঁষে গাবুর এবং পদ্মপুকুর ইউনিয়নে এত দুরে পত্রিকা পাঠানোর জন্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই দৈনিক দৃষ্টিপাত পত্রিকার সম্পাদক জি এম নূর ইসলাম সাহেবকে। পদ্মপুকুর ইউনিয়নের মোঃ শফিকুল ইসলাম বলেন, দৃষ্টিপাত পত্রিকা পড়তে ভালো লাগে এবং এদের কার্যকলাপ সবই ভালো কিন্তু একটা বিষয় আমাদের ইউনিয়নে রাস্তাঘাট না থাকায় এবং বর্ষা বাদলা সময় অনেক সময় পত্রিকা আমরা ঠিক মতো হাতে পাই না, সপ্তাহে দুই তিন দিন পত্রিকা পড়তে পারিনা। অনেক সময় সকালের পত্রিকা আমরা সন্ধ্যাবেলা পাই। এজন্য আমি বিশেষভাবে কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি রাখি পত্রিকাটি যেন আমরা নিয়মিত হাতে পাই। বিষয়টা সমাধান করার জন্য বিশেষভাবে কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। বুড়িগোয়ালিনী কলবাড়ী বাজারে মিম ফিসের ম্যানেজার আব্দুল আলীম বলেন, দৃষ্টিপাতের জন্মলগ্ন থেকে আমি নিয়মিত পাঠক, দোকান খুলেই দৃষ্টিপাত হাতে নিয়ে হাদিস, দিনপঞ্জিকা, নবী রাসুলের জীবনী, স্বাস্থ্য ভুবন ও দেশ বিদেশের সংবাদ পাই। দৃষ্টিপাত আমার প্রিয় পত্রিকা। দৃষ্টিপাতে বানান ভুলের বিষয়টা কর্মরত ব্যক্তিদের দেখার আহ্বান জানাচ্ছি এবং পত্রিকার উত্তরোত্তর সফলতা কামনা করছি। মুন্সিগঞ্জ বাজারে মুদি ব্যবসায়ী সিরাজুল ইসলাম বলেন, দৃষ্টিপাতের জন্মলগ্ন থেকে আমি দৃষ্টিপাত পত্রিকার নিয়মিত পাঠক। দৃষ্টিপাত আমার ভালো লাগে কিন্তু নিজ এলাকার সংবাদ মাঝে মাঝে পাই না। তারপরেও বানান ভুলের বিষয়টা দেখার অনুরোধ রইলো। দৃষ্টিপাত প্রিয় পাঠকের এ ভালোবাসা, ভালো লাগার বিষয়টি ধরে রাখার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন দৈনিক দৃষ্টিপাত পত্রিকার সুনাম অর্জনকারী সম্পাদক জিএম নুর ইসলাম। তিনি বলেন, যতদিন রবে দৃষ্টিপাত ততদিন প্রিয় পাঠকের পক্ষে সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করবো। পাঠকদের সঠিক দিক-নির্দেশনা ও বস্তুনিষ্ঠ আবদার পূরণে দৃষ্টিপাত বদ্ধপরিকর। এসময় তিনি দেশের তথা সারাবিশ্বের মহামারী করোনার আঘাতে এ ক্রান্তিলগ্নে সকলের দীর্ঘায়ূ এবং সুস্বাস্থ্য কামনা করেন।
Check Also
সাতক্ষীরা শহর শখার ২ নং ওয়ার্ডের উদ্যোগে সভা অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামি সাতক্ষীরা শহর শখার ২ নং ওয়ার্ড (রাজারবাগান ও সরকারপাড়া ইউনিট) এর উদ্যোগে …