বৃহস্পতিবার (১৭জুন) ভোর ৬টার দিকে স্ট্রোকজনিত কারণে মৃত্যু হয় তার (ইন্না..রাজিউন)।
মাহমুদ হাসান সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার প্রতাপনগরের শহিদুল ইসলামের পুত্র। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ৩ বছরের এক মেয়ে ও মাস চারেক বয়সী এক পুত্র সন্তান রেখে গেছেন।
কর্মসূত্রের কারণে তিনি কলারোয়া সরকারি কলেজের পশ্চিম পাশে গদখালীর একটি ভাড়া বাসায় পরিবারসহ থাকতেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কলারোয়া পশু হাসপাতাল মোড়ের ইসলামীয়া ফার্মেসীর সত্বাধিকারী নিয়ামুল হাফিজ মিল্টন জানান, ‘মাহমুদ খুব নম্র ও ভদ্র স্বভাবের ছিলো। ভোরে হঠাৎ স্ট্রোক জনিত কারণে অসুস্থ হয়ে পড়লে হাসপাতালে নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। লাশ গ্রামের বাড়ি আশাশুনিতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সেখানে জানাজা শেষে
রাতে মরহুমকে দাফন করার কথা।’
আরেক ফার্মাসির সত্বাধিকারী সাংবাদিক মুজাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘মাহমুদ খুব ভাল মনের মানুষ ছিলেন, সবার সাথে মিশতেন। তার আকষ্মিক মৃত্যুতে আমরা বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েছি।’
তার মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
এদিকে, একমির মার্কেটিং অফিসার মাহমুদ হাসানের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেছেন কলারোয়া ঔষধের দোকান ব্যবসায়ী, বিভিন্ন ঔষধ কোম্পানিতে চাকরিরতরাসহ পরিচিত জনেরা।