দীর্ঘ ১৯ দিন পর বিধিনিষেধ শিথিল হওয়ায় চিরচেনা রূপে ফিরেছে রাজধানীসহ সারাদেশ। আজ সকাল থেকে খুলেছে সব ধরনের সরকারি-বেসরকারি অফিস-আদালত, শপিংমল, দোকান-পাট ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। মধ্যরাত থেকে চলাচল শুরু করেছে যাত্রীবাহী বাস, ট্রেন ও লঞ্চ। ঢাকায় ঢুকছে দূরপাল্লার বাস, ট্রেন ও লঞ্চ। সব ধরনের গণপরিবহন চলাচল শুরু করায় প্রতিটি সড়কে সৃষ্টি হয়েছে যানজট। সড়কে বেড়েছে মানুষের চলাচল। প্রতিটি সড়কের মোড়েই দেখা গেছে মানুষের জটলা। মহামারী করোনায় প্রতিদিন দুই শতাধিক মানুষের মৃত্যু হলেও কারও মধ্যে সেই ভীতি দেখা যায়নি।
অনেকটাই স্বাভাবিক রাজধানীর জীবনযাত্রা। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে এই চিত্র দেখা গেছে।
সরজমিনে দেখা যায়, রাজধানীর সব সড়কেই যাত্রীবাহী বাস, প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস, সিএনজিচালিত অটোরিকশা, মোটরসাইকেল, ট্রাক, কাভার্ডভ্যান চলাচল শুরু হয়েছে। সকাল থেকেই সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীরা ভিড় করেন সড়কে। বিভিন্ন মোড় থেকে আসন সংখ্যার সমপরিমাণ যাত্রী তুলছে বাসগুলো। বাড়তি ৬০ শতাংশ ভাড়া প্রত্যাহার করায় বাস কন্ডাক্টররা নিচ্ছে আগের ভাড়া। এতে খুশি সাধারণ যাত্রীরাও। ভোর থেকেই বিভিন্ন পয়েন্টে ট্রাফিক পুলিশ সদস্যদের তৎপরতা দেখা যায়।
উল্লেখ্য, ঈদুল আজহার জন্য ৮ দিন শিথিলের পর ২৩শে জুলাই থেকে ৫ই আগস্ট পর্যন্ত সারা দেশে ফের কঠোর বিধিনিষিধ জারি করা হয়। এরপর বিধিনিষেধ আরও ৫ দিন বাড়িয়ে ১০ই আগস্ট করা হয়। ১১ই আগস্ট থেকে বিধিনিষেধ শিথিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার।
অনেকটাই স্বাভাবিক রাজধানীর জীবনযাত্রা। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে এই চিত্র দেখা গেছে।
সরজমিনে দেখা যায়, রাজধানীর সব সড়কেই যাত্রীবাহী বাস, প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস, সিএনজিচালিত অটোরিকশা, মোটরসাইকেল, ট্রাক, কাভার্ডভ্যান চলাচল শুরু হয়েছে। সকাল থেকেই সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীরা ভিড় করেন সড়কে। বিভিন্ন মোড় থেকে আসন সংখ্যার সমপরিমাণ যাত্রী তুলছে বাসগুলো। বাড়তি ৬০ শতাংশ ভাড়া প্রত্যাহার করায় বাস কন্ডাক্টররা নিচ্ছে আগের ভাড়া। এতে খুশি সাধারণ যাত্রীরাও। ভোর থেকেই বিভিন্ন পয়েন্টে ট্রাফিক পুলিশ সদস্যদের তৎপরতা দেখা যায়।
উল্লেখ্য, ঈদুল আজহার জন্য ৮ দিন শিথিলের পর ২৩শে জুলাই থেকে ৫ই আগস্ট পর্যন্ত সারা দেশে ফের কঠোর বিধিনিষিধ জারি করা হয়। এরপর বিধিনিষেধ আরও ৫ দিন বাড়িয়ে ১০ই আগস্ট করা হয়। ১১ই আগস্ট থেকে বিধিনিষেধ শিথিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার।