পঞ্চাশ বছরে বাংলাদেশের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আমরা যে স্বাধীনতা অর্জন করেছি, তার সুবর্ণজয়ন্তী পালন করছে বাংলাদেশের জনগণ। আমি স্বাধীনতা তথা মুক্তিযুদ্ধের একজন অংশগ্রহণকারী হিসাবে নিজেকে খুবই সৌভাগ্যবান বলে মনে করি। আরও সৌভাগ্যবান মনে হচ্ছে হানাদারবাহিনী ও তাদের দেশীয় দোসরদের কালো হাত এড়িয়ে আজও বেঁচে আছি এবং বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন করছি।

শুধু স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীই নয়, স্বাধীনতার স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শতবর্ষ পূর্তিও উদযাপন করছি।

এ উদ্যাপনের অংশগ্রহণকারী হিসাবে আমার আনন্দ হচ্ছে। আনন্দ হচ্ছে এই ভেবে যে তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানের সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ১৯৭১-এর ৭ মার্চ তারিখে প্রদত্ত ঐতিহাসিক ভাষণ, যাকে জাতিসংঘ একটি কালজয়ী এবং বিশেষ স্বীকৃতি দিয়ে তালিকাভুক্ত করেছে-তা ঘটনাস্থলে উপস্থিত থেকে স্বকর্ণে শুনেছি। আমি নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করি আরও একটি কারণে। ত হলো : আমি স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের একজন শব্দসৈনিক হিসাবে অংশগ্রহণ করার সুযোগ পেয়েছি।

১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দে ভারতবর্ষকে বিভক্ত করে দুটি রাষ্ট্র সৃষ্টি করা হয়। এ বিভক্তির পেছনেও শোষণমূলক চক্রান্ত ক্রিয়াশীল ছিল। বিভক্তিটি ছিল ধর্মভিত্তিক। সংখ্যাগরিষ্ঠ হিন্দুদের রাষ্ট্র ভারত এবং সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানদের রাষ্ট্র পাকিস্তান। পাকিস্তানের ছিল দুটি অংশ-পূর্ববাংলা এবং পাঞ্জাবের এক অংশ, সিন্ধু, বেলুচিস্তান ও উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশ। এগুলো ছিল আলাদা আলাদা। আলাদাভাবে এগুলোর প্রত্যেকটির জনসংখ্যা পূর্ববাংলার চেয়ে কম।

তাই পূর্ববাংলা সংখ্যাগরিষ্ঠতার কারণেই দেশের নেতৃত্বের আসনে বসতে পারবেই। তাই এ সব অঞ্চল একত্র করে গঠিত হলো একটি প্রদেশ শাসকগোষ্ঠী যার নাম দিল পশ্চিম পাকিস্তান; আর পূর্ববাংলার নাম পরিবর্তন করে নাম দিল পূর্ব পাকিস্তান। দুই প্রদেশের মধ্যেকার দূরত্ব ছিল ১২০০ মাইল। এ দূরত্ব শুধু ভৌগোলিক দূরত্বই নয়, ছিল সামাজিক ও সাংস্কৃতিক দূরত্ব।

পূর্ব পাকিস্তানের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের ধর্ম (ইসলাম) ছাড়া আর অন্য কোনো দিক থেকে পাশ্চিম পাকিস্তানের জনগণের মিল ছিল না। এটাকেই তারা কাজে লাগানোর চেষ্টা করল। ভারত-বিভক্তির ক্ষেত্রে যে ধর্মীয় পার্থক্য (প্রধানত হিন্দু ও মুসলমান) কাজে লাগিয়েছিল শোষক-শাসকচক্র, সেই ধর্মীয় বৈষম্যকে কাজে লাগিয়ে একটি সাম্প্রদায়িক পরিবেশ বজায় রেখে শাসন ও শোষণ করতে তৎপর হয়ে উঠল তৎকালীন পাকিস্তানের প্রতিক্রিয়াশীল শাসকশক্তি।

পূর্ববাংলা তথা পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ যে কেবল মুসলমান নয়, এখানে আছে হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিষ্ট ধর্মীয় নাগরিক সে কথা শাসক ও শোষকগোষ্ঠী ভালো করেই জানত এবং একটি সাম্প্রদায়িক পরিবেশ কায়েম রাখতে সচেষ্ট থাকত। ১৯৬৪ সালের সাম্প্রদায়িক হামলা তার একটি দৃষ্টান্ত।

১৯৪৭ সালে প্রতিষ্ঠিত পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা কী হবে তা নিয়েও বিতর্কের সৃষ্টি হলো। ১৯৪৮ সালেই রাষ্ট্রপ্রধান মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে এসে এক সভায় ঘোষণা করলেন : Urdu shall be the state language of Pakistan. ওই সভাতেই আওয়াজ উঠল ‘No’। ১৯৪৮ সাল থেকেই শুরু হয়ে গেল রাষ্ট্র ভাষা হিসাবে বাংলাভাষাকেও মর্যাদা দেওয়ার দাবিতে তীব্র ছাত্র গণ-আন্দোলন।

১৯৫২ সালে এ দাবিতে অনুষ্ঠিত মিছিলে গুলি চালাল তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের প্রাদেশিক সরকারের লেলিয়ে দেওয়া পুলিশবাহিনী। এতে অবশ্যই কেন্দ্রীয় সরকারের সায় ছিল। সংখ্যাগরিষ্ঠ হওয়া সত্ত্বেও পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ কেবল বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসাবে ব্যবহার করার কথা বলার মতো অনুদারতা প্রকাশ করেনি। বাঙালিদের পক্ষ থেকে ধীরেন দত্ত (পরে শহিদ হয়েছেন) দাবি তুলেছিলেন উর্দুর পাশাপাশি বাংলাকেও রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা দিতে হবে।

বিপুলসংখ্যক শহিদের রক্তদানের ফলে পাকিস্তান সরকার তথা প্রাদেশিক সরকার রাষ্ট্রভাষা হিসাবে বাংলাকে মর্যাদা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। এ ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানেরও অবদান ছিল। বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে জাতীয় নেতা হিসাবে তার অভ্যুদয় ঘটেছিল।

১৯৫২-এর পর সরকার গঠনের ক্ষেত্রে নানারকম ভাঙাগড়া চলে। এক পর্যায়ে গঠিত হয় যুক্তফ্রণ্ট। যুক্তফ্রন্ট সরকারও কিছুদিন রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত থাকে। ভাষা আন্দোলনে আওয়ামী লীগ, কমিউনিস্ট পার্টি, বেশ কিছু গণতান্ত্রিক দল এমনকি মুসলিম লীগের মতো পার্টিও অংশগ্রহণ করে-যা সর্বদলীয় আন্দোলনে পরিণত হয়। এ ঐক্য থাকে না। নির্বাচনকে সামনে রেখে এসব দল নীতিগত কারণেই নিজ নিজ পথে চলতে থাকে।

ছাত্রসমাজও এ সময় বিভিন্ন আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে। ভাষা আন্দোলন থেকে গণতান্ত্রিক আন্দোলনে, শিক্ষাবিষয়ক আন্দোলনে ছাত্রসমাজ পালন করে এক গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা।

এ অবস্থায় পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকারে আসীন হয় সামরিক বাহিনী-যার নেতৃত্বে ছিলেন ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৬৬ সালে লাহোরে উপস্থাপন করেন ঐতিহাসিক ছয় দফা। এতে পূর্ব পাকিস্তানের স্বায়ত্তশাসনের নানা দিক অন্তর্ভুক্ত থাকে। অন্যদিকে পূর্ব পাকিস্তানের প্রগতিশীল ছাত্রসমাজ ঘোষণা করে ১১ দফা কর্মসূচিভিত্তিক আন্দোলন। গণ-আন্দোলন-ছাত্র আন্দোলন মিশে যায়। আইয়ুব খানকে প্রেসিডেন্ট হিসাবে চায় বা চায় না এ প্রশ্নে আইয়ুব খান চালাকি করে হ্যাঁ-না ভোট করে হ্যাঁকে জিতিয়ে দিয়ে নিজে উর্দি ছেড়ে বেসামরিক সরকারের প্রধান হন।

১৯৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থানে তার সরকারের পতন ঘটে। কিন্তু সামরিক শাসনের অবসান ঘটে না। তার জায়গায় ক্ষমতায় আসেন জেনারেল ইয়াহিয়া খান। জেনারেল ইয়াহিয়া খান সামরিক শাসনের অবসান ঘটাবেন বলে জানান এবং তিনি গণতান্ত্রিক সরকারের জন্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রতিশ্রুতি দেন।

১৯৭০ সালে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এ নির্বাচন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। এখন ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত সরকারের করণীয় কী? নির্বাচিত দলের হাতে ক্ষমতায় হস্তান্তর করা। এটাই গণতান্ত্রিক নীতি-পদ্ধতি। কিন্তু জেনারেল ইয়াহিয়া খান পূর্ব পাকিস্তানে এসে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে আলোচনার জন্য বৈঠকে বসেন। বঙ্গবন্ধু একদিকে অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দিয়ে রাখেন। অন্যদিকে আলোচনার টেবিলে বসেন।

১৯৭১-এর ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে বৃহত্তর আন্দোলনের ডাক দেন। দৃঢ় প্রত্যয়ে ঘোষণা করেন, এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। বঙ্গবন্ধু সুকৌশলে স্বাধীনতার ডাকটা দিয়েই দেন। এ থেকে বুঝতে হবে- আলোচনা ব্যর্থ হলে দ্বিতীয় উপায় হচ্ছে স্বাধীনতার জন্য সশস্ত্র সংগ্রাম।

বঙ্গবন্ধু ১৯৭১-এর ২৬ মার্চ রাতে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। তাই ২৬-এ মার্চ আমাদের স্বাধীনতা দিবস। সে ঘোষণা টেলেক্স-এর মাধ্যমে চট্টগ্রামসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে পৌঁছে যায়। আলোচনার টেবিল থেকে বঙ্গবন্ধুকে বন্দি করে পশ্চিম পাকিস্তানে নিয়ে গিয়ে আটক রাখা হয়।

রাজনৈতিক কর্তৃত্ব, অর্থনৈতিক মুক্তি, সাংস্কৃতিক স্বাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য ঘোষিত হয় স্বাধীনতা। স্বাধীন বাংলাদেশে ফিরে এসে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের যে চার নীতি ঘোষণা করেন, সেগুলো হলো ধর্মনিরপেক্ষতা, গণতন্ত্র, জাতীয়তাবাদ ও সমাজতন্ত্র।

কিন্তু স্বৈরাচারী শোষকগোষ্ঠী ও সাম্রাজ্যবাদী পুঁজিবাদী বিশ্বমোড়লরা থেমে থাকে না তারা সুকৌশলে মধ্যম পর্যায়ে কিছু সামরিক কর্মকর্তাদের নানা অজুহাতে উত্তেজিত করে এবং কাজে লাগায়। তারা বঙ্গবন্ধুকে তার বাসভবনে গিয়ে নির্মমভাবে তাকে এবং তার পরিবারের সদস্য ও অন্যদের হত্যা করে। জননেত্রী শেখ হাসিনা ও তার বোন শেখ রেহানা দেশের বাইরে ছিলেন বলে বেঁচে যান। দেশের বঙ্গবন্ধুর আত্মীয়-পরিজনদেরও নির্মমভাবে হত্যা করে।

পরে আবার সামরিক শাসন, আবার প্রহসনমূলক গণতন্ত্র-এ ভাবেই চলতে থাকে বাংলাদেশ। রাষ্ট্র চারনীতি থেকে বাদ পড়ে ধর্মনিরপেক্ষতা। কিন্তু বঙ্গবন্ধু ব্যাখ্যা দিয়ে ছিলেন যে ধর্মনিরপেক্ষতা মানে ধর্মহীনতা নয়, বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী অবাধে নিজ নিজ ধর্ম পালন করবে, এটাই ধর্মনিরপেক্ষতা। সমাজতন্ত্রের পরিবর্তে রাষ্ট্রীয় নীতি হিসাবে গৃহীত হয় অর্থনৈতিক ন্যায়বিচার।

এ শুধু পরিভাষার পরিবর্তন নয় এ নীতির পরিবর্তন, আদর্শের পরিবর্তন। এত সব পরিবর্তন ও ভাঙা-গড়ার মধ্যে সাধারণ মানুষের ভাগ্যের তেমন পরিবর্ত ঘটেনি। জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রগাঢ় দেশপ্রেম, মানবিকতা ও শ্রমজীবী/মানুষের প্রতি অগাধ আন্তরিকতা রয়েছে। তিনি জনবান্ধব বেশ কিছু প্রকল্প গ্রহণ করেছেন। একটি বাড়ি একটি খামার, গৃহহীনে গৃহদান, অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য গৃহের ব্যবস্থা। কমিউনিটি হাসপাতাল। বিনা বেতনে ডিগ্রি পর্যন্ত নারী শিক্ষার ব্যবস্থা প্রভৃতি কল্যাণমূলক প্রকল্প বাস্তবায়ন করে চলেছেন। এ সবই প্রশংসার যোগ্য।

কিন্তু সমাজব্যবস্থায় পরিবর্তন, সাম্প্রদায়িক শক্তির মুলোৎপাটন, প্রগতিশীল মানবিক মূল্য বোধ, নারীর প্রতি শ্রদ্ধা ও নারীর সমধিক ক্ষমতায়ন। নারীর অধিকারের স্বীকৃতি, পুরুষতান্ত্রিকতার অবসান, শ্রমজীবী মানুষের প্রতি শ্রদ্ধা ও সমতার বোধ প্রভৃতি যথার্থভাবে প্রতিষ্ঠিত না হলে, অর্থাৎ মূল ব্যবস্থাটির আমূল পরিবর্তন না হলে, সমতার প্রত্যাশা পূরণ হবে না।

সেই লক্ষ্যে সরকারকে অতন্দ্র প্রহরীর মতো সজাগ থেকে কাজ করতে হবে। জনগণকেও সচেতন করে তুলতে হবে। ছড়িয়ে দিতে হবে শিক্ষা ও সচেতনতার আলো। তবেই আমরা পূরণ করতে পারব আমাদের প্রত্যাশা। অন্ধকারে জ্বলে উঠবে আলো। এ আলো এমনি এমনি জ্বলে উঠবে না। তার জন্য দরকার সংগ্রাম, দরকার সততা, নিষ্ঠা ও কর্তব্য পরায়ণতা। দরকার বৈষম্যবিলোপের চেতনাপুষ্ট মানবিক মূল্যবোধ। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার দ্বারা এ চেতনা যাতে জাগ্রত হয়, শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যসূচিতে যথোপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

আমাদের প্রাপ্তি কম নয়, কিন্তু তা সর্বগামী হয়নি, এ সত্যটা আমাদের মনে রাখতে হবে। বঙ্গবন্ধু সব দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে চেয়েছিলেন, বাঙালি জাতীয়তাবাদী চেতনা চিরজাগ্রত রাখতে চেয়েছিলেন, চেয়েছিলেন সাম্প্রদায়িকতার চির সমাধি। এসব প্রত্যাশা সর্বাংশে পূরণ হয়নি। এসব প্রত্যাশা পূরণের সনিষ্ঠ প্রচেষ্টার মধ্য দিয়ে ঘটবে সেই পরম প্রাপ্তি, বঙ্গবন্ধু যা চেয়েছিলেন, এখনো শোষিত-বঞ্চিত দেশবাসী যা চায়। আর এ প্রচেষ্টা, এ আন্দোলন কেবল রাজনৈতিক নয়, তা এ সংক্রান্ত মূল্যবোধ অর্জনের জন্য এক সুদীর্ঘ সাংস্কৃতিক আন্দোলন।

এ আন্দোলনে অংশগ্রহণ করে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে সামনের দিকে। জয় আমাদের হবেই। সনিষ্ঠ প্রচেষ্টা ব্যর্থ হতে পারে না। তবে যদি ভান থাকে, প্রতারণা থাকে, লোক দেখানো ভড়ং থাকে, যদি অধিকারবোধে ঘাটতি থাকে, তাহলে যে তিমিরে আছি, সেই তিমিরেই থেকে যেতে হবে।

Check Also

তালায় ইউপি পরিষদ কক্ষে দুই সাংবাদিকের উপর হামলা, প্রতিবাদে মানববন্ধন

তালা প্রতিনিধি তালার ইসলামকাটি ইউনিয়ন পরিষদে সাংবাদিক আক্তারুল ইসলাম ও আতাউর রহমানের ওপর সন্ত্রাসী রমজান আলী …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

***২০১৩-২০২৩*** © ক্রাইমবার্তা ডট কম সকল অধিকার সংরক্ষিত।