সল্টের বিদায়ের পর মহাবিপদে পড়ে ইংল্যান্ড। অষ্টম ওভারে প্রথম বল করতে এসে শেষ ডেলিভারিতে ইংল্যান্ডের অধিনায়ক জশ বাটলারকে ইয়র্কারে বোল্ড করেন পেসার হাসান মাহমুদ। পাঁচ নম্বরে নেমে ৪ রান করেন বাটলার। সাকিব ও হাসানের মত প্রথমবারের মত বল করতে এসেই নবম ওভারে উইকেট তুলে নেন স্পিনার মেহেদি হাসান মিরাজ। সুইপ করে ছক্কা মারতে গিয়ে মিড উইকেটে দ্বাদশ ফিল্ডার শামীম হোসেনকে ক্যাচ দিয়ে বিদায় নেন মঈন। আউট হওয়ার আগে ১টি করে চার-ছক্কায় ১৭ বলে ১৫ রান করেন মঈন। ৭ রানের ব্যবধানে পরপর তিন ওভারে তিন উইকেট হারিয়ে মহাচাপে পড়ে ইংল্যান্ড। দলকে চাপমুক্ত করতে পঞ্চম উইকেটে ৩২ বলে ৩৪ রান যোগ করেন বেন ডাকেট ও স্যাম কারান। ১৫তম ওভারে তৃতীয়বারের মত আক্রমণে এসে ২ উইকেট তুলে নেন মিরাজ। দ্বিতীয় বলে কারানকে ১২ রানে এবং চতুর্থ বলে ক্রিস ওকসকে শূন্যতে স্টাম্পড আউট করলে ৯১ রানে ষষ্ঠ উইকেট হারায় ইংল্যান্ড। ক্রিস জর্ডানকে নিয়ে দলের স্কোর ১শতে নেন ডাকেট। ১৭তম ওভারে শেষবারের মত বল হাতে এসে জর্ডানকে ৩ রানে আউট করে ইনিংসে চতুর্থ উইকেট নেন মিরাজ। ক্যারিয়ার সেরা ৪ ওভার বল করে ১২ রানে ৪ উইকেট নেন তিনি। শেষ পর্যন্ত পুরো ২০ ওভার খেলে ১১৭ রানে অলআউট হয় ইংল্যান্ড। ডাকেটকে ২৮ রানে থামান পেসার মুস্তাফিজুর রহমান। অভিষিক্ত রেহান আহমেদ ১১ ও জোফরা আর্চার খালি হাতে রান আউট হন। মিরাজের পর বাংলাদেশের পক্ষে তাসকিন-মুস্তাফিজ-সাকিব-হাসান ১টি করে উইকেট নেন।
Check Also
সন্ধ্যায় আবারো সড়ক অবরোধ তিতুমীর শিক্ষার্থীদের
রাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে রূপান্তরে কমিশন গঠনের সিদ্ধান্ত প্রকাশ না করায় আবারো সড়ক …