বিএনপির এক দফার আন্দোলন শুরু হচ্ছে

॥ জামশেদ মেহ্দী॥
দেশের এক রাজনৈতিক গবেষক ও পর্যবেক্ষক বলেছেন, আগামী সাধারণ নির্বাচন নিয়ে যত কথা হচ্ছে, তত কথা তিনি বাংলাদেশের বিগত ৫২ বছরে শোনেননি। অথচ নির্বাচনের এখনো ৭ মাস বাকি আছে। কিন্তু নির্বাচন সংক্রান্ত নানা ধরনের কথা বাংলাদেশের সীমান্ত ছাড়িয়ে বিদেশেও আলোচিত হচ্ছে। অপর এক রাজনৈতিক বিশ্লেষক বলেছেন, শুধু নির্বাচন নয়, বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে এতদিন খেলা চলছিল দুটি পক্ষের মধ্যে। একটি পক্ষ আওয়ামী ঘরানার। অপর পক্ষ বিএনপি ঘরানার। কিন্তু ঐ পর্যবেক্ষকের মতে, এখন বাংলাদেশের রাজনীতিতে; বিশেষ করে আগামী নির্বাচনকে কেন্দ্র করে চারটি পক্ষ দাঁড়িয়ে গেছে। বিএনপি এবং আওয়ামী লীগ ছাড়াও স্পষ্টভাবে দাঁড়িয়েছে আমেরিকা এবং তার নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা ব্লক। অন্যদিকে দাঁড়িয়েছে চীন। তবে সবচেয়ে অবাক ব্যাপার হলো এই যে, বাংলাদেশের সাথে, বিশেষ করে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের সাথে ঘনিষ্ঠতম সম্পর্ক হলো ভারতের। সেই ভারতের ভূমিকা এবারের নির্বাচনে একেবারেই দৃশ্যমান নয়। তাহলে কি বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গন থেকে ভারত সরে যাচ্ছে? অভিজ্ঞ মহল বলেন, ২০১৪ এবং ২০১৮-তে ভারত মঞ্চে যতখানি দৃশ্যমান ছিল, এবার সেরকম নয়। তবে বিদেশনীতি; বিশেষ করে কূটনীতিতে ট্র্যাক-১, ট্র্যাক-২ এবং ট্র্যাক-৩ নীতি রয়েছে। এখন ভারত ট্র্যাক-২ অথবা ট্র্যাক-৩ অথবা উভয় ট্র্যাকেই কোনো ভূমিকা পালন করছে কিনা, সে সম্পর্কে বিক্ষিপ্তভাবে কিছু কিছু তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। আর এসব তথ্য পাওয়া যাচ্ছে ভারতীয় সূত্র থেকেই। সরকার টু সরকার যে ডিপ্লোম্যাসি, সেটা যে ভারত করছে না, সেটি স্পষ্ট। ভারতের ভূমিকা সম্পর্কে সর্বশেষ কথা বলেছেন বিবেকানন্দ ফাউন্ডেশনের অন্যতম কর্ণধার শ্রী রাধা দত্ত। ভারতীয় সূত্র থেকে আরো খবর পাওয়া যাচ্ছে যে, গত মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে বাংলাদেশ সম্পর্কে এক কর্মকর্তাকে খুব তৎপর দেখা যাচ্ছে। তার নাম অজিত দোভাল। তিনি মোদি সরকারের নিরাপত্তা উপদেষ্টা। নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ব্যক্তিকে দেখা যায়। কিন্তু ড. হেনরি কিসিঞ্জার প্রথমে প্রেসিডেন্ট নিক্সনের নিরাপত্তা উপদেষ্টা ছিলেন। পরে তিনি আমেরিকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী হন এবং সকলেই জানেন যে, রিপাবলিকান দলের পররাষ্ট্রনীতি নির্ধারণে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নিরাপত্তা উপদেষ্টা কিসিঞ্জারের ওপরই বেশি নির্ভরশীল ছিলেন। ভারতেও তেমনি নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে অজিত দোভাল অসাধারণ প্রভাব রাখেন। ভারতের একাধিক ইংরেজি পত্রিকার মতে, অজিত দোভাল অনেক মন্ত্রীর চেয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির অধিক ঘনিষ্ঠ। তিনি ২০১৪ সালে নিরাপত্তা উপদেষ্টা নিযুক্ত হয়েছেন। আজও তিনি ঐ পদে বহাল আছেন। শোনা যায় যে, তিনি ডিপ স্টেটের (উববঢ় ঝঃধঃব) একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি। অজিত দোভাল সম্প্রতি দেশের বাইরে গিয়েছিলেন। মনে করা হয় যে, বাংলাদেশের ব্যাপারে আমেরিকার যে অবন্ধুসুলভ মনোভাব, সেটি নরম করার জন্য তিনি পর্দার অন্তরালে কাজ করছেন।
ভারতের ভূমিকা সম্পর্কে শ্রী রাধা দত্ত এবং অজিত দোভাল ছাড়াও প্রখ্যাত সাংবাদিক সুবীর ভৌমিক, বাংলাদেশের গবেষক আফসান চৌধুরী এবং সাবেক ক্যারিয়ার ডিপ্লোম্যাট সিরাজুল ইসলামের মন্তব্যও জানা গেছে। এ ব্যাপারে শ্রী রাধা দত্ত এবং সুবীর ভৌমিকের মন্তব্য মোটামুটি এক। উল্লেখ করা যেতে পারে যে, শ্রী রাধা দত্ত এবং অজিত দোভাল বিবেকানন্দ ফাউন্ডেশন নামক থিঙ্কট্যাঙ্কের গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা। এ দুই ব্যক্তি আরএসএস এবং বিজেপির চিন্তাধারা বিশ্লেষণ করেন এবং ভবিষ্যৎ নীতির খসড়া প্রধানমন্ত্রীর কাছে পেশ করেন। অতঃপর মোদি সরকার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন।
শ্রী রাধা দত্ত গত ২৮ মে রোববার বিবিসি বাংলার সাথে কথা বলেছেন। বিবিসি তাকে প্রশ্ন করেছিল, মার্কিন ভিসা নিষেধাজ্ঞার হুমকির ইস্যুতে ভারত সরকার কি বাংলাদেশ সরকারের পাশে থাকবে? বিবিসি আরো বলে যে, পুলিশ ও র‌্যাবের ৭ অফিসার এবং প্রতিষ্ঠান হিসেবে র‌্যাবের ওপর যখন স্যাংশন দেওয়া হয়, তখন ঐ স্যাংশন প্রত্যাহারের জন্য বাংলাদেশ ভারতের দ্বারস্থ হয়েছিল। বাংলাদেশ ভেবেছিল যে, ভারত যেহেতু এ অঞ্চলে মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট কোয়াডের সদস্য, তাই ভারতের অনুরোধ বা তদবির আমেরিকা ফেলতে পারবে না। বিবিসি আরো বলে যে, ভারতের বিশাল বাজার আমেরিকা হাতছাড়া করতে চাইবে না।
কিন্তু শ্রী রাধা দত্ত বলেন, আওয়ামী লীগ দিল্লির ওপর ভরসা করে। এখনো করছে। কিন্তু এ ব্যাপারে ভারতের রয়েছে কিছু সমস্যা এবং সীমাবদ্ধতা। তিনি আরো বলেন, ‘এটা ঠিক যে কূটনীতি বিভিন্ন চ্যানেলে। ভারত হয়তো ট্র্যাক-২ বা ট্র্যাক-৩ চ্যানেলে এ প্রসঙ্গ উত্থাপন করবে। কিন্তু আমাদের দৃঢ় বিশ^াস, বর্তমান পরিবর্তিত জিও স্ট্র্যাটেজিক পরিস্থিতিতে ভারত সরকার সরাসরি বাংলাদেশের পক্ষে আমেরিকার সাথে দেনদরবার করবে না। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ ও ভারতের বন্ধুত্ব সর্বোচ্চ পর্যায়ে। রোহিঙ্গা সম্পর্কে বাংলাদেশের অবস্থান সঠিক। তারপরও ভারত রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানোর ব্যাপারে মিয়ানমারের ওপর কোনো চাপ সৃষ্টি করেনি। সুবীর ভৌমিকের মতো তিনিও স্বীকার করেছেন যে, ভারত সরকার মনে মনে চায় যে, আওয়ামী লীগ সরকার আগামী নির্বাচনেও ক্ষমতায় আসুক।
এখানেই ভারতের এ চাওয়ার মাত্রাটি সময়ের সাথে সাথে বদলে গেছে। বাংলাদেশের মানুষ সবসময় যেটা বলেন, বাংলাদেশ উত্তর-পূর্ব ভারতে ঐ দেশটির নিরাপত্তা সমস্যা মিটিয়ে ফেলতে অসাধারণ অবদান রেখেছেন। স্থল এবং জল সীমান্তে কানেক্টিভিটির প্রশ্নে আওয়ামী লীগ সরকারের অবদান তুলনাহীন। মংলা এবং চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর ভারতকে ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে এ আওয়ামী লীগ সরকার। সেজন্যই ২০১৪ সালে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় আনার জন্য ভারত প্রকাশ্যে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। ২০১৮ সালের নির্বাচনে ব্যাপক ভোট কারচুপি ভারতের নলেজে ছিল। তারপরও ভারত নীরব থেকেছে এবং আওয়ামী লীগ সরকারকে সমর্থন দিয়ে গেছে।
কিন্তু এবারের পরিস্থিতি সম্পূর্ণ ভিন্ন। শ্রী রাধা এখানে যে বাক্যটি ব্যবহার করেন, সেটি হলোÑ এটা ঠিক যে, ভারত আওয়ামী লীগকে ‘অন্ধের মতো’ সমর্থন করে। কিন্তু এবার আমেরিকা বাংলাদেশের ওপর যেভাবে তার ভাষায় ‘ক্ষেপে আছে’, সেখানে নাক গলানো ভারতের জন্য চিন্তার বিষয়। এ জায়গায় ভারত আদৌ কিছু করতে পারবে কিনা, সেটি নিয়ে আমি সন্দিহান। ভারত ও আমেরিকার মধ্যে সুসম্পর্ক থাকলেও রাশিয়া থেকে জ¦ালানি তেল কেনা নিয়ে আমেরিকা ভারতের ওপর নাখোশ রয়েছে। ভারত যতই গুরুত্বপূর্ণ একটি দেশ হোক না কেন, তাদেরও অনেক ক্ষেত্রে আমেরিকাকে প্রয়োজন। শ্রী রাধা দত্তের পলিটিক্যাল কানেকশনের পটভূমিতে ভারত এবার সরাসরি প্রকাশ্যে আওয়ামী লীগের পক্ষ নেবে বলে বাংলাদেশেও কেউ মনে করেন না।
বিবিসির সাথে কম করে হলেও ২০ বছর ধরে সংযুক্ত ছিলেন সুবীর ভৌমিক। তিনি আরও খোলাসা করে বলেছেন যে, ঢাকায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যেভাবে জনমত গড়ে উঠছে, তার ফলে ভারত আওয়ামী লীগকে পর্দার অন্তরালেও সেভাবে আর সমর্থন করবে না। চীন এখনো কাশ্মীরকে বিতর্কিত এলাকা বলে মনে করে। চীন অরুণাচলকে এখনো তিব্বতের অবিচ্ছেদ্য অংশ মনে করে। তারা মনে করে, সিকিমের ভারতভুক্তি এখনো বিতর্কিত। এই যেখানে চীনের অবস্থান, সেখানে চীনকে মোকাবিলার জন্য ভারত তার মর্কিন নির্ভরশীলতাকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলতে চায় না।
বাংলাদেশের সাবেক ক্যারিয়ার ডিপ্লোম্যাট এবং রাষ্ট্রদূত সিরাজুল ইসলাম লিখেছেন যে, এবার বাংলাদেশে আওয়ামী লীগবিরোধী জনমত যেরূপ প্রবল হয়েছে, সেখানে ভারত এবার জনমতের বিরুদ্ধে যাবে বলে মনে হয় না। আফসান চৌধুরী বলেছেন, আমেরিকা যে বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চাচ্ছে, তার অন্তরালে রয়েছে তার বৈশি^ক স্ট্র্যাটেজির পরিবর্তন। এখন বিশ^ রাজনীতি ভারত মহাসাগরকেন্দ্রিক। সেখানে বঙ্গোপসাগরে আমেরিকার নৌ উপস্থিতি চীনকে মোকাবিলার জন্য অপরিহার্য।
নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, এবার আমেরিকার এগ্রেসিভ নীতি এবং ভারতের সরব উপস্থিতির অভাব আওয়ামী লীগ সরকার বুঝতে পেরেছে এবং অনেক ভেবেচিন্তে আওয়ামী লীগ সিদ্ধান্ত নিয়েছে, নিজের শক্তিতেই তাকে ক্ষমতায় থাকতে হবে। নিজের শক্তি বলতে আওয়ামী লীগ বোঝে বেসামরিক আমলাতন্ত্র এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মধ্যে বিগত সাড়ে ১৪ বছরে আওয়ামী লীগ ক্যাডাররা দারুণভাবে অনুপ্রবেশ করেছে। মার্কিন স্যাংশনের পর র‌্যাব কিছুটা সংযত হলেও পুলিশ এখনো আগের মতোই বিরোধীদলের প্রতি মারমুখো ভূমিকা অব্যাহত রেখেছে।
মাঠের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের অভিজ্ঞতা সুদীর্ঘ ৭৩ বছরের। আওয়ামী লীগ মনে করে, বিএনপিকে যদি মাঠ ও রাজপথ দখল করা থেকে বিরত রাখা যায়, তাহলে তারা কেয়ারটেকার সরকার আদায় করার মতো শক্তি রাখে না। সেজন্য মার্কিন অবস্থান সত্ত্বেও আওয়ামী লীগ সর্বশেষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, মে মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে আওয়ামী লীগ বিএনপির বিরুদ্ধে যে কঠোর অবস্থান নিয়েছে, সেই অবস্থান শুধু অব্যাহতই রাখবে না, বরং তা আরো জোরদার করবে। সেজন্যই তারা বিগত সপ্তাহে তাদের ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত সংগঠনের নেতাদের এই মর্মে কড়া বার্তা দিয়েছে যে, আগামী নির্বাচন পর্যন্ত তারা বিএনপি ও বিরোধীদলসমূহকে মাঠ ও রাজপথ দখল করতে দেবে না। তবে কয়েক দিন আগেও আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ বিএনপির প্রতিটি সভায় হামলা করেছে। কিন্তু সর্বশেষ মার্কিন ভিসানীতির পর তারা কৌশলী হতে চায়। তাই আপাতত তারা বিএনপির সভা-সমাবেশে সরাসরি হামলা করবে না। তাই বলে বিএনপি যেন শক্তি প্রদর্শন করতে না পারে, তার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ব্যবহার করা হবে।
আওয়ামী লীগের কাছে খবর আছে যে, কুরবানি ঈদের পর বিএনপি ঢাকাসহ দেশের বড় বড় কয়েকটি শহরে বিশাল জনসমাবেশ করবে। তারা তাদের বিপুল জনসমর্থন সূচক ডকুমেন্ট মার্কিন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠিয়ে দেবে। কিন্তু আওয়ামী লীগ বিএনপিকে আর বড় জনসমাবেশ করতে দেবে না। এমন একটি পরিস্থিতিতে আন্দোলন কতটা শান্তিপূর্ণ থাকবে, সেটি নিয়ে রাজনৈতিক বিশ্লেষকগণ গভীর সন্দেহ পোষণ করেন। আওয়ামী লীগ আরো মনে করে যে, আগামীতে আরো কিছু ঘটনা ঘটবে। বিএনপি যদি শক্তি প্রদর্শন করতে চায়, তাহলে তারা আমেরিকাকে বোঝাবে যে বিএনপি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় না।
ঐ দিকে বিএনপিও সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, পরিস্থিতি যাই হোক না কেন, তারা এ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে যাবে না। কুরবানি ঈদের পর সম্ভবত আগস্ট মাস থেকে বিএনপি এবং তার মিত্ররা সব দফা ভুলে গিয়ে এক দফার আন্দোলনে নামবে। সেই এক দফা হলোÑ এ সরকারের পদত্যাগ এবং একটি নির্বাচনী সরকার গঠন। আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি উভয় দলই তাদের নিজ নিজ অবস্থানে অটল। তাই গত ২৮ মে একটি ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ড. আলী রীয়াজসহ অনেক বিশিষ্ট নাগরিক মন্তব্য করেছেন যে, মার্কিন ভিসানীতির ফলে যে আগামীতে আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনেই নির্বাচন হবে তেমনটি মনে হচ্ছে না। আর সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের রাজনীতি যদি সংঘাতের পথে গড়ায়, তাহলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। বরং অনেকে সেটিকেই অবশ্যম্ভাবী বলে আশঙ্কা করছেন।

Check Also

ভোমরা বন্দরে চার মাসে ৪০০ কোটি টাকা আয়

দক্ষিণবঙ্গ সাতক্ষীরার আধুনিক নিরাপদ ও পরিবেশ বান্ধব বাণিজ্যিককেন্দ্র ভোমরা স্থল বন্দর। আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও দারিদ্র্য …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

***২০১৩-২০২৩*** © ক্রাইমবার্তা ডট কম সকল অধিকার সংরক্ষিত।