এস এম পলাশ : সাতক্ষীরা শহরে আমতলা সরকারী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে শিল্প ও বানিজ্য মেলার নামে চলছে অবৈধ লটারী। প্রতিদিন সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত ফেরি করে লটারীর টিকেট বিক্রি করছে ২-৩ শত ইজিবাইক। ইজিবাইক গুলো সাতক্ষীরা জেলার বিভিন্ন থানায় সকাল থেকে সন্ধা পর্যন্ত লোভনীয় অফার দিয়ে বিক্রি করছে লটারীর টিকিট। এসব লটারী কিনে প্রতারিত হচ্ছে হাজারো মানুষ। গত ৮জুন বৃস্পতিবার সাতক্ষীরায় সরকারী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে মাস ব্যাপি এই শিল্প ও বাণিজ্য মেলা উদ্বোধন হয়। উদ্বোধনের পর দিন শুক্রবার থেকে শুরু হয় অবৈধ লটারীর টিকিট বিক্রি। মেলার লটারীর টিকিট বিক্রয়ের জন্য প্রতিদিন ভোর সকাল থেকে ইজিবাইক গুলো সাতক্ষীরার জেলার আশাশুনি, কালিগজ্ঞ, শ্যামনগর, দেবহাটা, পাটকেলঘাটা, কলারোয়া সহ বিভিন্ন এলাকায় অবৈধ লটারীর লোভনীয় প্রাইজের মায়িকিং করে চলছে টিকিট বিক্রির হিড়িক। সেই সঙ্গে কিশোর গ্যাংয়ের উৎপাত বাড়ছে সাতক্ষীরায় জেলার বিভিন্ন প্রান্তেÍ। এছাড়া মেলার মূল স্পটে অবৈধ লটারীর টিকিট বিক্রির হিড়িক। যার কারণে ইতিমধ্যে সর্বশান্ত হতে শুরু হয়েছেন অনেকে। পারিবারিক অশান্তি দেখা দিয়েছে খেটে খাওয়া মানুষের ঘরে। জানা যায় ২০ টাকা মূল্যের এই লটারীতে দেওয়া হচ্ছে মোটরসাইকেল, বাইসাইকেল, মোবাইল, টিভি ,ফ্রিজ সহ নানা পুরস্কারের প্রলোভন। এসব লটারীর মূল ক্রেতা রিকশা-ভ্যানচালক, চা দোকানদার, মুদি দোকানদার, দিনমজুরসহ নিম্ন আয়ের সাধারণ মানুষ। পুরস্কারের আশায় প্রতিদিন হাজার হাজার টাকার লটারী টিকিট ক্রয় করে প্রতারিত হচ্ছেন তারা। এ ছাড়া লটারির ড্র হয় গভীর রাত পর্যন্ত । এতে মাদক ও কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতা বেড়েছে সাতক্ষীরায়। লটারীর কারনে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন হাজারো খেটে খাওয়া মানুষ। এরই মধ্যে অনেকের পরিবারে অশান্তি দেখা দিয়েছে। সরেজমিনে দেখা যায়, সাতক্ষীরায় মাসব্যপী শিল্প ও বাজ্যি শুরুর দিন থেকেই অনুমোদনহীন লটারীর ব্যবসা শুরু হয় আয়োজনে সাতক্ষীরা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রিজ। প্রতিদিন লাখ লাখ টাকার লটারী বিক্রি করে নাম মাত্র মূল্যে মোটরসাইকেলের প্রলোভন দেখানো হচ্ছে । আর ২০ টাকায় লোভনীয় সুযোগ নেওয়ার জন্য দিনের সব আয় লটারীতে খরচ করার পর রাত শেষে নিঃস্ব হয়ে বাড়ি ফিরছে দিনমজুররা প্রশাসনের চোখের সামনে প্রতিদিন লাখ লাখ টাকার লটারীর খেলা চললেও নীরব ভূমিকা পালন করছে । শিল্প ও বাণিজ্য মেলার অনুমোদনের স্মারক নাম্বার ০৫,৪৪,৮৭০০,০০৫,৩৩,০১২,২২, মাস ব্যাপিশিল্প ও বাণিজ্য মেলার অনুমোদনে ১ এর কলমে লেখা আছে কোন অব্যধ লটারী জুয়া নিষিদ্ধ। অনুমোদনের তোয়াক্কা না করে যশোরের সৈকত হোসেন পরিচালনায় চলছে অবৈধ লটারীর রমরমা গরীবের রক্তচোষা লটারী। মাসব্যাপী শিল্প ও বানিজ্য এই অব্যধ লটারীর পরিচালক সৈকত হোসেনের কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, আমিতো এ বিষয় বলতে পারবোনা তবে এ বিষয় চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রিজ বলতে পারবে। এ বিষয়ে সাতক্ষীরা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রিজর সভাপতি নাছিম ফারুক খান মিঠুর কাছে জানার জন্য কয়েক বার ফোন দিলে তিনি ফোন টি রিসিভ করেননি । সাতক্ষীরায় মাসব্যাপি শিল্প ও বানিজ্য মেলার অবৈধ লটারীর বিষয়ে জেলা প্রশাসকের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি এ বিষয়ে অবগতো নাই যদি কোন অব্যধ লটারী চলে এই মুহুতে মেলা কতৃপক্ষকে ডেকে আমি ব্যবস্থা গ্রহন করছি।সাতক্ষীরায় শিল্প ও বাণিজ্য মেলার নামে চলছে অবৈধ রমরমা লটারী এস এম পলাশ : সাতক্ষীরা শহরে আমতলা সরকারী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে শিল্প ও বানিজ্য মেলার নামে চলছে অবৈধ লটারী। প্রতিদিন সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত ফেরি করে লটারীর টিকেট বিক্রি করছে ২-৩ শত ইজিবাইক। ইজিবাইক গুলো সাতক্ষীরা জেলার বিভিন্ন থানায় সকাল থেকে সন্ধা পর্যন্ত লোভনীয় অফার দিয়ে বিক্রি করছে লটারীর টিকিট। এসব লটারী কিনে প্রতারিত হচ্ছে হাজারো মানুষ। গত ৮জুন বৃস্পতিবার সাতক্ষীরায় সরকারী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে মাস ব্যাপি এই শিল্প ও বাণিজ্য মেলা উদ্বোধন হয়। উদ্বোধনের পর দিন শুক্রবার থেকে শুরু হয় অবৈধ লটারীর টিকিট বিক্রি। মেলার লটারীর টিকিট বিক্রয়ের জন্য প্রতিদিন ভোর সকাল থেকে ইজিবাইক গুলো সাতক্ষীরার জেলার আশাশুনি, কালিগজ্ঞ, শ্যামনগর, দেবহাটা, পাটকেলঘাটা, কলারোয়া সহ বিভিন্ন এলাকায় অবৈধ লটারীর লোভনীয় প্রাইজের মায়িকিং করে চলছে টিকিট বিক্রির হিড়িক। সেই সঙ্গে কিশোর গ্যাংয়ের উৎপাত বাড়ছে সাতক্ষীরায় জেলার বিভিন্ন প্রান্তেÍ। এছাড়া মেলার মূল স্পটে অবৈধ লটারীর টিকিট বিক্রির হিড়িক। যার কারণে ইতিমধ্যে সর্বশান্ত হতে শুরু হয়েছেন অনেকে। পারিবারিক অশান্তি দেখা দিয়েছে খেটে খাওয়া মানুষের ঘরে। জানা যায় ২০ টাকা মূল্যের এই লটারীতে দেওয়া হচ্ছে মোটরসাইকেল, বাইসাইকেল, মোবাইল, টিভি ,ফ্রিজ সহ নানা পুরস্কারের প্রলোভন। এসব লটারীর মূল ক্রেতা রিকশা-ভ্যানচালক, চা দোকানদার, মুদি দোকানদার, দিনমজুরসহ নিম্ন আয়ের সাধারণ মানুষ। পুরস্কারের আশায় প্রতিদিন হাজার হাজার টাকার লটারী টিকিট ক্রয় করে প্রতারিত হচ্ছেন তারা। এ ছাড়া লটারির ড্র হয় গভীর রাত পর্যন্ত । এতে মাদক ও কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতা বেড়েছে সাতক্ষীরায়। লটারীর কারনে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন হাজারো খেটে খাওয়া মানুষ। এরই মধ্যে অনেকের পরিবারে অশান্তি দেখা দিয়েছে। সরেজমিনে দেখা যায়, সাতক্ষীরায় মাসব্যপী শিল্প ও বাজ্যি শুরুর দিন থেকেই অনুমোদনহীন লটারীর ব্যবসা শুরু হয় আয়োজনে সাতক্ষীরা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রিজ। প্রতিদিন লাখ লাখ টাকার লটারী বিক্রি করে নাম মাত্র মূল্যে মোটরসাইকেলের প্রলোভন দেখানো হচ্ছে । আর ২০ টাকায় লোভনীয় সুযোগ নেওয়ার জন্য দিনের সব আয় লটারীতে খরচ করার পর রাত শেষে নিঃস্ব হয়ে বাড়ি ফিরছে দিনমজুররা প্রশাসনের চোখের সামনে প্রতিদিন লাখ লাখ টাকার লটারীর খেলা চললেও নীরব ভূমিকা পালন করছে । শিল্প ও বাণিজ্য মেলার অনুমোদনের স্মারক নাম্বার ০৫,৪৪,৮৭০০,০০৫,৩৩,০১২,২২, মাস ব্যাপিশিল্প ও বাণিজ্য মেলার অনুমোদনে ১ এর কলমে লেখা আছে কোন অব্যধ লটারী জুয়া নিষিদ্ধ। অনুমোদনের তোয়াক্কা না করে যশোরের সৈকত হোসেন পরিচালনায় চলছে অবৈধ লটারীর রমরমা গরীবের রক্তচোষা লটারী। মাসব্যাপী শিল্প ও বানিজ্য এই অব্যধ লটারীর পরিচালক সৈকত হোসেনের কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, আমিতো এ বিষয় বলতে পারবোনা তবে এ বিষয় চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রিজ বলতে পারবে। এ বিষয়ে সাতক্ষীরা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রিজর সভাপতি নাছিম ফারুক খান মিঠুর কাছে জানার জন্য কয়েক বার ফোন দিলে তিনি ফোন টি রিসিভ করেননি । সাতক্ষীরায় মাসব্যাপি শিল্প ও বানিজ্য মেলার অবৈধ লটারীর বিষয়ে জেলা প্রশাসকের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি এ বিষয়ে অবগতো নাই যদি কোন অব্যধ লটারী চলে এই মুহুতে মেলা কতৃপক্ষকে ডেকে আমি ব্যবস্থা গ্রহন করছি।
Check Also
আশাশুনির খাজরা ইউনিয়নের খালিয়া রাস্তার বেহাল দশা।। বিপত্তিতে শতাধিক পরিবার।।দ্রুত সংস্কার দাবি
এস,এম মোস্তাফিজুর রহমান,আশাশুনি।।আশাশুনি উপজেলার খাজরা ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড খালিয়া গ্রামের সানাপাড়ার প্রায় শতাধিক পরিবার একটি …