নিজস্ব প্রতিবেদক:
দেশের রপ্তানি খাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় ২০২১ সালের জন্য ১৮০ ব্যবসায়ীকে বাণিজ্যিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি বা সিআইপি হিসেবে নির্বাচিত করে তাদের কার্ড দেওয়া হয়েছে।
রোববার (২৫ জুন) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে অনুষ্ঠানিকভাবে তাদের হাতে এই কার্ড তুলে দেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। এতে সিআইপি ও সিআইপিদের মনোনিত প্রতিনিধিরা কার্ড গ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানে বাণিজ্য সচিব তপন কান্তি ঘোষের সভাপতিত্বে এসময় উপস্থিত ছিলেন ব্যবসায়ীদের সংগঠন এফবিসিসিআই’র সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) ভাইস চেয়ারম্যান এ এইচ এম আহসান।
সিআইপি কার্ড পেলেন যারা
সিআইপিদের মধ্যে সরাসরি রপ্তানি খাতে অবদানের জন্য ১৪০ জনকে নির্বাচিত করা হয়েছে। তাদের মধ্যে কাঁচা পাট শ্রেণিতে ৪ জন, পাটজাত পণ্যে ৪ জন, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যে ৫ জন, হিমায়িত খাদ্যে ৮ জন, ওভেন পোশাকে (একক) ১৭ জন, ওভেন পোশাক (গ্রুপ) শ্রেণিতে ৪ জন, কৃষি পণ্যে ৮ জন, কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্যে ৩ জন, হালকা প্রকৌশল পণ্যে ৩ জন, ফার্মাসিউটিক্যালস শ্রেণিতে ৪ জন এবং হস্তশিল্প শ্রেণিতে ৩ জন সিআইপি নির্বাচিত হয়েছেন।
অন্যদের মধ্যে হোম টেক্সটাইলে ৩ জন, নিট পোশাকে (একক) ২৫ জন, নিট পোশাকে (গ্রুপ) ৭ জন, সিরামিক পণ্যে ২ জন, প্লাস্টিক পণ্যে ১ জন, বস্ত্র খাতে ৭ জন এবং কম্পিউটার সফটওয়্যার, কম্পিউটার সেবা ও ডেটা প্রসেসিং ইত্যাদি পণ্য ও সেবা শ্রেণিতে ৪ জন নির্বাচিত হয়েছেন। এছাড়া বিবিধ পণ্য শ্রেণিতে ২৩ জন ও ইপিজেডভুক্ত পাঁচ প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি সিআইপি হয়েছেন। এর বাইরে ব্যবসায়ী সংগঠনের প্রতিনিধিদের থেকে এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক, সদস্য, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় শিল্প-বাণিজ্য উপকমিটি সদস্য
ইরান-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ড. কাজী এরতেজা হাসানসহ আরও ৩৯ জনকে নির্বাচন করে কার্ড দেওয়া হয়।
কাঁচা পাট
কাঁচা পাট শ্রেণিতে ইন্টারন্যাশনাল জুট ট্রেডার্সের ব্যবস্থাপনা অংশীদার গণেশ চন্দ্র সাহা, উত্তরা পাট সংস্থার স্বত্বাধিকারী মো. রবিউল আহসান, সহিদ অ্যান্ড সন্সের স্বত্বাধিকারী সেখ সহিদুল ইসলাম ও সারতাজ ট্রেড ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী মো. বদরুল আলম সিআইপি হয়েছেন।
পাটজাত পণ্য
পাটজাত পণ্য রপ্তানি শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন আকিজ জুট মিলসের চেয়ারম্যান সেখ নাসির উদ্দিন, ফাহিম জুট ডাইভারসিফাইড ইন্ডাস্ট্রিজের স্বত্বাধিকারী মো. মনির হোসেন, ওহাব জুট মিলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ ফারুক হোসেন ও জুট টেক্সটাইল মিলসের চেয়ারম্যান রোকেয়া রহমান।
চামড়া (ক্রাস্ট ও ফিনিশড) ও চামড়াজাত দ্রব্য
চামড়া (ক্রাস্ট ও ফিনিশড) রপ্তানি শ্রেণিতে এপেক্স ট্যানারির নির্বাহী পরিচালক এম এ মাজেদ। চামড়াজাত দ্রব্য শ্রেণিতে বে ফুটওয়্যারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জিয়াউর রহমান, এফবি ফুটওয়্যারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. হেদায়েত উল্লাহ, অ্যালায়েন্স লেদার গুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সেলিমুজ্জামান ও এবিসি ফুটওয়্যার ইন্ডাস্ট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জয়নাল আবেদিন মজুমদার।
হিমায়িত খাদ্য
হিমায়িত খাদ্য শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন খুলনা ফ্রোজেন ফুডস এক্সপোর্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম আসাদুজ্জামান, এম ইউ সি ফুডসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শ্যামল দাস, এটলাস সি ফুডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম মিজানুর রহমান, প্যাসিফিক সি ফুডসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দোদুল কুমার দত্ত, জেমিনি সি ফুডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী ইনাম আহমেদ ও ফারুক সি ফুডসের চেয়ারম্যান শায়লা ফারুক। আর হিমায়িত খাদ্য (গ্রুপ) শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন বিডি সি ফুড ও সবজিয়ানা লিমিটেডের ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ বদরুল হায়দার চৌধুরী এবং সি ফ্রেশ লিমিটেড ও ফ্রেশ ফুডস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. তৌহিদুর রহমান।
ওভেন পোশাক
ওভেন পোশাক (একক) শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন রিফাত গার্মেন্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে আজাদ, তারাশিমা অ্যাপারেলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মিরান আলী, এ কে এম নিটওয়্যারের ওয়ারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আব্দুল্লাহ, স্নোটেক্স আউটওয়্যারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম খালেদ, উইন্ডি অ্যাপারেলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মেজবাহ উদ্দিন খান, স্প্যারো অ্যাপারেলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুস্তাজিরুল শোভন ইসলাম, লিজ ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জং লিফেং, শারমিন অ্যাপারেলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মাদ ইসমাইল হোসেন, তুসুকা ট্রাউজারসের চেয়ারম্যান আরশাদ জামাল।
এছাড়া এমবিএম গার্মেন্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওয়াসিম রহমান, কানিজ গার্মেন্টসের পরিচালক কাজী এহসানুল আবেদিন, সিনসিন অ্যাপারেলসের চেয়ারম্যান ও এমডি মোহাম্মদ সোহেল সাদাত, বিগ বস করপোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ রেজাউল হোসেন কাজী, গার্মেন্টস এক্সপোর্ট ভিলেজের চেয়ারম্যান ও সিইও এ কে এম বদিউল আলম, রাসেল গার্মেন্টসের স্বত্বাধিকারী আক্কাচ উদ্দিন মোল্লা, ব্যান্ডো ফ্যাশনসের পরিচালক কাজী মনির উদ্দিন এবং রিশাল গার্মেন্টসের এমডি ও চেয়ারম্যান সাখাওয়াৎ হোসেনও ওভেন গার্মেন্টস (একক) শ্রেণিতে সিআইপি নির্বাচিত হয়েছেন।
ওভেন পোশাক (গ্রুপ)
ওভেন গার্মেন্টস (গ্রুপ) শ্রেণিতে স্ট্যান্ডার্ড গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে এম মুশাররাফ হুসাইন, রাবাব গ্রুপের চেয়ারম্যান লুৎফি মাওলা আইয়ুব, ফ্লোরেন্স গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জোয়ার্দার মোহাম্মদ হোসনে কামার আলম ও আলিফ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আজিজুল ইসলাম।
কৃষিপণ্য
কৃষিজাত পণ্য (একক) শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন মনসুর জেনারেল ট্রেডিং কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মনসুর, মাসওয়া অ্যাগ্রোর চেয়ারম্যান ইফফাত জহুর, ইশরাক ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী মো. রিয়াজ করিম খান, আল আজমী ট্রেড ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী তাফহীম আল-আজমী, ইনডিগো করপোরেশনের স্বত্বাধিকারী ফারুক আহমেদ, রাজধানী এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী গোবিন্দ চন্দ্র সাহা, অ্যাগ্রোটেক বিডির স্বত্বাধিকারী মো. জহিরুল ইসলাম খান ও এগ্রি কনসার্নের স্বত্বাধিকারী শেখ আব্দুল কাদের।
কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্য
কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্য (একক) শ্রেণিতে রপ্তানিতে সিআইপি হয়েছেন প্রাণ ডেইরি লিমিটেডের পরিচালক আহসান খান চৌধুরী, এলিন ফুড প্রোডাক্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওমর ফারুক ও এস এস ফুডসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম আব্দুস সাত্তার।
হালকা প্রকৌশল পণ্য
হালকা প্রকৌশল পণ্য (একক) খাতে সিআইপি নির্বাচিত হয়েছেন এম অ্যান্ড ইউ সাইকেলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সামিয়া রহমান, ইউনিগ্লোরি সাইকেল কম্পোনেন্টসের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মিজানুর রহমান ভূঁইয়া ও মেঘনা বাংলাদেশ লিমিটেডের পরিচালক রাশিকুর রহমান।
ফার্মাসিউটিক্যাল পণ্য
ফার্মাসিউটিক্যাল পণ্য (একক) শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজমুল হাসান, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের চেয়ারম্যান স্যামুয়েল এস চৌধুরী, নিপ্রো জেএমআই কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আবদুর রাজ্জাক এবং ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের চেয়ারম্যান ও এমডি আব্দুল মুক্তাদির।
হস্তশিল্প
হস্তশিল্পজাত পণ্য শ্রেণিতে সিআইপি নির্বাচিত হয়েছেন কারুপণ্য রংপুর লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সফিকুল আলম সেলিম, বিডি ক্রিয়েশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. বেলাল হোসেন ও ক্ল্যাসিক্যাল হ্যান্ডমেড প্রোডাক্টস বিডির স্বত্বাধিকারী মো. তৌহিদ বিন আবদুস সালাম।
হোম টেক্সটাইল
হোম টেক্সটাইল শ্রেণিতে জাবের অ্যান্ড জোবায়ের ফেব্রিকসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এস এম রফিকুল ইসলাম নোমান, নোমান টেরিটাওয়েল মিলসের মনোনীত পরিচালক আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তালহা ও টাওয়েল টেক্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম শাহাদাৎ হোসেইন সিআইপি হয়েছেন।
নিট পোশাক (একক)
নিটওয়্যার (একক) শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন জিএমএস কম্পোজিট নিটিং ইন্ডাস্ট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. গোলাম মুস্তফা, স্কয়ার ফ্যাশনসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তপন চৌধুরী, ফকির নিট ওয়্যারসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফকির আখতারুজ্জামান, পাইওনিয়ার নীটওয়্যার্সের (বিডি) পরিচালক আসমা বেগম, মডেল ডি ক্যাপিটাল ইন্ডাস্ট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসুদুজ্জামান, ফোর এইচ ফ্যাশনসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক গাওহার সিরাজ জামিল, ফারিহা নিট টেক্সটাইলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আসাদুল ইসলাম, কটন ক্লাবের (বিডি) পরিচালক মো. জুবায়ের মন্ডল, মেট্রো নিটিং অ্যান্ড ডাইং মিলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অমল পোদ্দার ও মাল্টি ফ্যাবস লিমিটেডের পরিচালক মেসবাহ ফারুকী।
এই শ্রেণিতে আরও সিআইপি হয়েছেন ফখরুদ্দিন টেক্সটাইল মিলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসিফ আশরাফ, ইন্টারস্টপ অ্যাপারেলসের চেয়ারম্যান ও এমডি নাজীম উদ্দিন আহমেদ, মেঘনা নিট কম্পোজিটের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোখলেছুর রহমান, এএমসি নিট কম্পোজিটের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সুবল চন্দ্র সাহা, লিডা টেক্সটাইল অ্যান্ড ডাইং লিমিটেডের চেয়ারম্যান সু লিজিং, গ্রাফিকস টেক্সটাইলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজীর মালেক চৌধুরী, দিগন্ত সুয়েটার্সের পরিচালক তানজিমা শাহতাজ, তামিশনা ফ্যাশন ওয়্যারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক গুলজার আলম চৌধুরী, কম্পটেক্স বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রবিন রাজন সাখাওয়াত, আহসান কম্পোজিটের পরিচালক এম ইসফাক আহসান, ফেব্রিকা নিট কম্পোজিটের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মিজানুর রহমান, মোয়াজউদ্দিন টেক্সটাইলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. লুৎফর রহমান, নেটওয়ার্ক ক্লথিং লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. বোরহান উদ্দিন, রমো ফ্যাশন টুডের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মহসিন এবং ফিয়াত ফ্যাশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মনিরুজ্জামান।
নিট পোশাক (গ্রুপ)
নিটওয়্যার (গ্রুপ) শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন কেডিএস গ্রুপের চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান। নিটওয়্যার গার্মেন্টস (গ্রুপ) শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন হান্নান গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ বি এম সামছুদ্দিন, ক্লিফটন গ্রুপের পরিচালক ও সিইও এম মহিউদ্দিন চৌধুরী, এপিএস গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শামীম রেজা, জে কে গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. তানভীর খান, রিজী গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মির্জা মো. জামশেদ আলী এবং লান্তাবুর গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মাদ সালমান।
সিরামিক ও প্লাস্টিক পণ্য
সিরামিক পণ্য শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন শাইনপুকুর সিরামিকসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ হুমায়ূন কবির, প্রতীক সিরামিকসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মুহাম্মদ ফারুকী হাসান। আর প্লাস্টিক পণ্য শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন বেঙ্গল গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. জসিম উদ্দিন।
বস্ত্র খাত
টেক্সটাইল পণ্য (একক) শ্রেণিতে সিআইপি নির্বাচিত হয়েছেন প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাখাওয়াত হোসেন, আকিজ টেক্সটাইল মিলসের পরিচালক সেখ জামিল উদ্দিন, ফোর এইচ ডাইং অ্যান্ড প্রিন্টিংয়ের চেয়ারম্যান সাহারা চৌধুরী, নোমান উইভিং মিলসের মনোনীত পরিচালক সুফিয়া খাতুন, চিটাগাং ডেনিম মিলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান, ইউটা নিটিং অ্যান্ড ডাইংয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুর রাজ্জাক সাত্তার ও ফ্যাব-কন টেক্সটাইল মিলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুর রাজ্জাক খান।
কম্পিউটার সফটওয়্যার, কম্পিউটার সেবা, ডেটা প্রসেসিং ইত্যাদি
কম্পিউটার সফটওয়্যার, কম্পিউটার সেবা ইত্যাদি শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন সার্ভিস ইঞ্জিন লিমিটেডের চেয়ারম্যান এ এস এম মহিউদ্দিন মোনেম, বিজেআইটি লিমিটেডের সিইও আকবর জেএম, ডাব্লিউ থ্রি ইঞ্জিনিয়ার্সের চেয়ারম্যান এ কে এম রকিবুল ইসলাম ও ফিফটি টু ডিজিটালের পরিচালক নাভিদুল হক।
বিবিধ
বিবিধ (একক) পণ্য শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন স্কয়ার টেক্সটাইলসের ভাইস চেয়ারম্যান রত্না পাত্র, মনট্রিমস লিমিটেডের পরিচালক আছাদুর রহমান সিকদার, তালহা স্পিনিং মিলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নুরুল ইসলাম, সিআরসি টেক্সটাইল মিলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সুকুমার রায়, ইউনিউখন লেবেল অ্যান্ড এক্সেসরিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন মোল্লা, ফারিহা স্পিনিং মিলসের পরিচালক মো. ইজাজ হোসেন, ইউনিগ্লোরি পেপার অ্যান্ড প্যাকেজিংয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মুশতাক আহমেদ, আমান স্পিনিং মিলসের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আমানউল্যাহ, সানজি টেক্সটাইল মিলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ সিরাজুল ইসলাম, মেরিন সেফটি সিস্টেমের ব্যবস্থাপনা অংশীদার মো. কামাল উদ্দিন আহমেদ ও বিএসআরএম স্টিলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আমের আলী হুসাইন।
তালিকায় আরও আছেন তাসনিম কেমিক্যাল কমপ্লেক্সের চেয়ারম্যান ও এমডি মোস্তফা কামাল, মাইক্রো টিমসের পরিচালক শরীফ হাসান, আলিফ ইউনিটেক্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আজিমুল ইসলাম, এনআই সিমেন্ট ফ্যাক্টরির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, মনির ট্রেডিংয়ের স্বত্বাধিকারী মো. মনির হোসেন, এন আর ট্রেড ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী মো. নূর উদ্দিন, নিয়ালকো এলয়েসের চেয়ারম্যান গাজী মোকাররম আলী চৌধুরী, পূর্বানী ইয়ার্ন ডায়িংয়ের পরিচালক সেলিনা হাই এবং অর্কিড ট্রেডিং করপোরেশনের স্বত্বাধিকারী গাজী আবুল কাশেম।
এছাড়া বিবিধ (গ্রুপ) পণ্য শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন বাদশা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. বাদশা মিয়া, তামিশনা গ্রুপের পরিচালক বুশরা বিনতে আলম ও জে কে গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. জাহাঙ্গীর আলম খান।
ইপিজেডভুক্ত শ্রেণি
ইপিজেডভুক্ত সি শ্রেণিতে সিপিআই হয়েছেন ইউনুস্কো (বিডি) লিমিটেডের চেয়ারম্যান ইউনুছ আহমদ, আর এম ইন্টারলাইনিংসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মোজহারুল হক, ইউনিটি এক্সেসরিজের পরিচালক জয়নাল আবেদীন, ইউনিটি স্টাইল অ্যান্ড এক্সেসরিজের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ অহীদ সিরাজ চৌধুরী ও প্যাসিফিক জিন্স গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মোহাম্মদ তানভীর।
সংগঠনের প্রতিনিধি
বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধি হিসেবে (ট্রেড শ্রেণিতে) মোট ৪০ জনকে সিআইপি নির্বাচিত করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে এফবিসিসিআইয়ের ক শ্রেণির চেম্বার গ্রুপ থেকে নির্বাচিত ১৪ জন পরিচালক, খ শ্রেণির অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপ থেকে নির্বাচিত ১৫ জন পরিচালক, গ শ্রেণির চেম্বার গ্রুপ থেকে নির্বাচিত ৬ জন পরিচালক, ঘ শ্রেণিভুক্ত অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপ থেকে নির্বাচিত ৫ জন পরিচালক সিআইপি মর্যাদা পাচ্ছেন।
সিআইপির (রপ্তানি) মেয়াদ এক বছর। তবে পরবর্তী বছরে সিআইপি ঘোষণা হওয়ার আগ পর্যন্ত তাদের মেয়াদ থাকবে। ট্রেড শ্রেণির সিআইপিদের মেয়াদ তাদের সংশ্লিষ্ট বাণিজ্য সংগঠনের পদে বহাল থাকা অথবা পরবর্তী সিআইপি ঘোষণা যেটি আগে হয়, সে পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।
যে সুবিধা পাবেন সিআইপিরা
সিআইপি (রপ্তানি) নীতিমালা অনুযায়ী এই ব্যক্তিরা বাংলাদেশ সচিবালয়ে প্রবেশের জন্য পাস ও গাড়ির স্টিকার পাবেন। এছাড়া জাতীয় অনুষ্ঠান ও নাগরিক সংবর্ধনায় দাওয়াত, ব্যবসাসংক্রান্ত কাজে ভ্রমণের সময় বিমান, রেলপথ, সড়ক ও জলপথে সরকারি যানবাহনে আসন সংরক্ষণে অগ্রাধিকার ও বিমানবন্দরে ভিআইপি লাউঞ্জ ব্যবহারের সুবিধা পাবেন।
এছাড়া সিআইপিরা তাদের স্ত্রী, সন্তান ও নিজের চিকিৎসার জন্য সরকারি হাসপাতালে বিশেষ সুবিধা পাবেন। বিদেশভ্রমণের ক্ষেত্রেও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাদের জন্য ‘লেটার অব ইন্ট্রোডাকশন’ দেবে।