আন্তর্জাতিক ম্যানগ্রোভ দিবস আজ

গেছে, সুন্দরবনে নোনার মাত্রা বেড়েছে। নদীতে পলিও জমছে অধিক হারে। নদীগুলোর গভীরতা কমছে। সুন্দরবন এলাকার শিবসা ও পশুর নদে ডুবোচর বাড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে তেলদূষণ, শব্দদূষণ, আগুন লাগানো, সুন্দরবনের পাশের এলাকায় বড় বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠান।

লবণাক্ততা বা নোনা বৃদ্ধির কারণ সম্পর্কে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশবিজ্ঞান ডিসিপ্লিনের অধ্যাপক ড. দিলীপ কুমার দত্ত বলেন, ‘আমাদের মিষ্টি পানির উৎস হচ্ছে পাহাড়বাহিত নদী ও বৃষ্টির পানি। শুষ্ক মৌসুমে বৃষ্টি না হওয়া এবং উজানের নদীগুলো থেকে একেবারেই পানি না আসায় এবং একই সঙ্গে জোয়ারের চাপে সাগরের পানি বেশি চলে আসায় নোনার আধিক্য ঘটে, যা বৃষ্টি হলেই কমে যায়। উজানের নদীগুলোর পানি ভারত নানাভাবে প্রত্যাহার করে নেওয়ায় আমাদের এখানে মিষ্টি পানির সংকট দেখা দেয়। বছরের বেশির ভাগ সময়ই এখন নোনা পানির দাপট বেশি থাকে। উপরন্তু বনের পশ্চিম অংশে বিদ্যাধরী নদীর মুখ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় মিষ্টি পানির জোগান প্রায় বন্ধ। ফলে নুনের তেজ বেড়েছে।’

Check Also

স্বামীর বকুনিতে স্ত্রীর আত্মহত্যা, প্রেমিকের বিষপান

সাতক্ষীরা প্রতিনিধি সাতক্ষীরার আশাশুনিতে প্রেমিকের সাথে ঈদের কেনাকাটা করতে যাওয়ায় স্বামীর বকাবকিতে গলায় ফাঁস দিয়ে …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

***২০১৩-২০২৩*** © ক্রাইমবার্তা ডট কম সকল অধিকার সংরক্ষিত।