সাতক্ষীরা প্রতিনিধি:
জলাবদ্ধতা থেকে চিরতরে মুক্তির দাবিতে পানিতে দাঁড়িয়ে মানববন্ধন করেছে সাতক্ষীরা পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দারা।
আজ সোমবার সকাল ১১ টায় কাটিয়া মাঠপাড়া এলাকায় পানিতে দাঁড়িয়ে ওই মানববন্ধনে শতশত নারী, পুরুষ, শিশু ও বৃদ্ধরা অংশগ্রহণ করেন।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন মুন্না, নজরুল, ইদ্রিস, লাল বানু, আনোয়ারা, খোদেজা খাতুন, মনোয়ারা খাতুন, ঝরণা খাতুন, ছোট, শরিফুল, মুন্নি, আন্নি, আয়েশা খাতুন, মোস্তাফিজুর রহমান প্রমূখ।
এসময় বক্তারা বলেন, বৃষ্টির পানিতে গোটা এলাকা ডুবে গেছে। ঘরবাড়ি থেকে বের হওয়ার পরিস্থিতি নেই। আমাদেও এলাকার প্রায় পাঁচ সহ¯্রাধিক মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। অপরিকল্পিত মাছের ঘের ও ড্রেনেজ ব্যবস্থার কারণে এই জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। প্রতিবছর আমরা পানিতে ডুবে যায় তবে স্থায়ী কোন সমাধান করা হয়না। বৃষ্টির পানি ঘরের ভেতরে প্রবেশ করেছে। আমরা যে ঘরে ঘুমায় সেখানে হাঁটু পানি। রান্নার ঘর এমনকি গোয়াল ঘরও ডুবে গেছে। ঘরের ভেতরে সাপ প্রবেশ করছে। আমরা রান্নাও করতে পারছিনা। এমনকি ল্যাট্রিনগুলোও ডুবে গেছে। আমাদের এলাকার মসজিদগুলোও পানির নিচে। মুসুল্লিরা নামাজ পড়তে পারছে না। বাচ্চারা স্কুলে যেতে পারছেনা। ঘরের ভেতরেই ছোট বাচ্চারা পানিতে ডুবে যাচ্ছে। বৃৃষ্টির পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে
তারা আরো বলেন, কয়েকজন প্রভাবশালী ঘের মালিক এই জলাবদ্ধতার জন্য দায়ী। তারা ঘের করার জন্য বাঁধ দিয়েছে ফলে এই পানি বের হবার কোন সুযোগ নেই। প্রতিবছর আমরা ডুবে মরলেও এ ব্যাপারে তাদের কোন ভ্রুক্ষেপ নেই। আমরা এই জলাবদ্ধতা থেকে স্থায়ীভাবে পরিত্রাণ চাই। এ ব্যাপারে আমরা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি। যদি প্রশাসনের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করা না হয় তবে আমরা নিজেরাই আইন হতে তুলে নিয়ে ঘেরের বেড়িবাধ কেটে দিয়ে পানি সরানোর ব্যবস্থা করবো।
আজ সোমবার সকাল ১১ টায় কাটিয়া মাঠপাড়া এলাকায় পানিতে দাঁড়িয়ে ওই মানববন্ধনে শতশত নারী, পুরুষ, শিশু ও বৃদ্ধরা অংশগ্রহণ করেন।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন মুন্না, নজরুল, ইদ্রিস, লাল বানু, আনোয়ারা, খোদেজা খাতুন, মনোয়ারা খাতুন, ঝরণা খাতুন, ছোট, শরিফুল, মুন্নি, আন্নি, আয়েশা খাতুন, মোস্তাফিজুর রহমান প্রমূখ।
এসময় বক্তারা বলেন, বৃষ্টির পানিতে গোটা এলাকা ডুবে গেছে। ঘরবাড়ি থেকে বের হওয়ার পরিস্থিতি নেই। আমাদেও এলাকার প্রায় পাঁচ সহ¯্রাধিক মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। অপরিকল্পিত মাছের ঘের ও ড্রেনেজ ব্যবস্থার কারণে এই জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। প্রতিবছর আমরা পানিতে ডুবে যায় তবে স্থায়ী কোন সমাধান করা হয়না। বৃষ্টির পানি ঘরের ভেতরে প্রবেশ করেছে। আমরা যে ঘরে ঘুমায় সেখানে হাঁটু পানি। রান্নার ঘর এমনকি গোয়াল ঘরও ডুবে গেছে। ঘরের ভেতরে সাপ প্রবেশ করছে। আমরা রান্নাও করতে পারছিনা। এমনকি ল্যাট্রিনগুলোও ডুবে গেছে। আমাদের এলাকার মসজিদগুলোও পানির নিচে। মুসুল্লিরা নামাজ পড়তে পারছে না। বাচ্চারা স্কুলে যেতে পারছেনা। ঘরের ভেতরেই ছোট বাচ্চারা পানিতে ডুবে যাচ্ছে। বৃৃষ্টির পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে
তারা আরো বলেন, কয়েকজন প্রভাবশালী ঘের মালিক এই জলাবদ্ধতার জন্য দায়ী। তারা ঘের করার জন্য বাঁধ দিয়েছে ফলে এই পানি বের হবার কোন সুযোগ নেই। প্রতিবছর আমরা ডুবে মরলেও এ ব্যাপারে তাদের কোন ভ্রুক্ষেপ নেই। আমরা এই জলাবদ্ধতা থেকে স্থায়ীভাবে পরিত্রাণ চাই। এ ব্যাপারে আমরা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি। যদি প্রশাসনের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করা না হয় তবে আমরা নিজেরাই আইন হতে তুলে নিয়ে ঘেরের বেড়িবাধ কেটে দিয়ে পানি সরানোর ব্যবস্থা করবো।