মুহাম্মদ হাফিজ, নিজস্ব প্রতিনিধি :
তিন চাকার ব্যাটারিচালিত গাড়ি ইজিবাইক।সাতক্ষীরার অলি গলি থেকে শুরু করে জেলা, মফস্বল শহর থেকে গ্রামের রাস্তায় ছড়িয়ে গেছে জনপ্রিয় এই বাহন। এর ওপর জীবিকা নির্বাহ করছেন গ্রাম, শহরের হাজারো মানুষ। প্রতিমাসে বিক্রি হচ্ছে হাজার হাজার গাড়ি। অথচ সরকারীভাবে গাড়ি আমদানি নিষিদ্ধ।অথচ সরকারীভাবে গাড়ি আমদানি নিষিদ্ধ। কিন্তু বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে পার্টস আমদানির অনুমতি দেয়া হয়েছে। আমদানিকৃত পার্টস দিয়ে দেশেই তৈরি হচ্ছে ইজি বাইক। এসব গাড়ির পার্টস আমদানির সঙ্গে যুক্ত ৩০টির বেশি প্রতিষ্ঠান। সব মিলিয়ে গোটা দেশেই নিষিদ্ধ ও অনুমোদনহীন এই পরিবহনের সুবিধা নিচ্ছে বেশিরভাগ মানুষ। প্রশ্ন হলো, ইজি বাইক বৈধভাবে চলাচলের অনুমতি দিতে অসুবিধা কোথায়।ব্যবসায়ীরা বলছেন, রিক্সা থেকে চলাচলে ইজিবাইক গাড়ি সময় সাশ্রয়ী। রিক্সা ও সিএনজি থেকে ভাড়াও কম। একসঙ্গে বেশি মানুষ যাতায়াত করতে পারেন। অল্প টাকায় বেশি দূরত্বে যাতায়াত করা সম্ভব। সেইসঙ্গে এই শিল্পের সঙ্গে জড়িতদের অর্থনৈতিক উন্নতি হচ্ছে ব্যাপকভাবে। চালকরাও হচ্ছেন সাবলম্বী। পাশাপাশি রিক্সা চালানোর মতো কঠিন কায়িক পরিশ্রম থেকে ইজিবাইক চালানো খুবই সহজ।
এক সময় মানুষ ছিল রিক্সামুখী।বর্তমান রিক্সার বদলে অটো এসেছে এখন। তাই সবাই অটোমুখী। অল্প সময়ের মধ্যে বেশি পথ অতিক্রম করা যায়। যাত্রী পরিবহন করা যায় অনেক বেশি। আয়ও বেশি।
বুধবার (১১ই ডিসেম্বর) পাটকেলঘাটা ইজিবাইক সমিতির সভাপতি মহিবুল্লাহ’র নেতৃত্ব দেড় শতাধিক ড্রাইভার জেলা প্রশাসকের সাথে দেখা করে বলে তিনি সাংবাদিকদের বলেন।এসময় তিনি জেলা প্রশাসক মহোদয়ের সাথে কথা বলেন।তাঁর বক্তব্যের মাধ্যমে জানা যায় পাটকেলঘাটা ইজি বাইকের কারণে শহরের যানযট হয়।অপরদিকে জেলাপ্রশাসক মহোদয় যানযটের কথা বলে ঢুকতে দিচ্ছে না।