স্থানীয় সূত্র জানায়, আলিম দ্বিতীয় বর্ষের বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ফজলে রাব্বিকে (১৯) একই মাদ্রাসার আলিম-১ম বর্ষের বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্তী ও ছাত্রদল কর্মী ভূইয়া মামুন গাজীপুরা বাসস্ট্যান্ডের পাশের বাশপট্টিতে ডেকে নিয়ে যান।
তামীরুল মিল্লাত শিক্ষার্থীর ওপর ছাত্রদলের হামলা
সেখানে আগে থেকেই ছাত্রদলের কয়েকজন কর্মী অবস্থান করছিলেন। ফজলে রাব্বি পৌঁছানোর পর তারা লাঠিসোটা ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে তার মাথা ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করে গুরুতর জখম করে। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে দ্রুত টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করেন।
বৃহস্পতিবার রাতে এক ফেসবুক পোস্টে ছাত্র শিবিরের কেন্দ্রীয় প্রকাশনা সম্পাদক সাদিক কায়েম জানান, মিল্লাতের যে শিক্ষার্থীর ওপর হামলা হয়েছে তিনি শিবির নেতা।
সাদিক বলেন, ‘কুয়েটের ঘটনায় শিবিরকে দায় দিতে না পারার বদলা নিতেই কি মিথ্যাচার? নাকি “শিবির কোপানো জায়েজ” আমলের জন্যই দিনব্যাপী গ্রাউন্ড তৈরি? আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই।’
তিনি অবিলম্বে সিলেটের ঘটনায় এবং তামিরুল মিল্লাতে ছাত্রশিবির সভাপতির ওপর ন্যক্কারজনক হামলায় দায়ীদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানান।