মনোনয়ন পাওয়ার পর প্রথম আলোকে দেওয়া প্রতিক্রিয়ায় সেলিনা হায়াৎ আইভী বলেন, ‘আমাকে মনোনয়ন দেওয়ায় প্রধানমন্ত্রীকে আমার ও আমার পরিবারের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। পাশাপাশি স্থানীয় সরকার মনোনয়ন বোর্ডের সব সদস্যের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। এই মনোনয়নের মাধ্যমে নারায়ণগঞ্জবাসীর আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটেছে। আমি নারায়ণগঞ্জবাসী ও দেশবাসীর কাছে দোয়া চাই। দলের সব স্তরের নেতা-কর্মীদের নিয়েই আমি নির্বাচন করব। এ জন্য সবার সহযোগিতা চাই।’
নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, আগামী ২২ ডিসেম্বর নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের নির্বাচন হবে। ২৪ নভেম্বর মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ। যাচাই-বাছাই ২৬ ও ২৭ নভেম্বর। ৪ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ।
এ লক্ষ্যে গত মঙ্গলবার জেলা সার্কিট হাউসে নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় মেয়র পদে দলীয় প্রার্থী হিসেবে নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেন, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি মুজিবুর রহমান, বন্দর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুর রশিদের নাম পাঠানো হয়। এই তিনজনের মধ্যে সেলিনা হায়াৎ আইভীর নাম ছিল না। এরপর গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে সেলিনা হায়াৎ আইভী দলটির সভাপতি শেখ হাসিনা বরাবর লিখিত আবেদন করেন। আজ তাঁর দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত হলো।
গত মেয়র নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে শামীম ওসমানকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করেন আইভী।
Check Also
ভোমরা বন্দরে চার মাসে ৪০০ কোটি টাকা আয়
দক্ষিণবঙ্গ সাতক্ষীরার আধুনিক নিরাপদ ও পরিবেশ বান্ধব বাণিজ্যিককেন্দ্র ভোমরা স্থল বন্দর। আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও দারিদ্র্য …