পুনরাবৃত্তি না পরিবর্তন

ক্রাইমবার্তা ডেস্করিপোট:

রাজীব নূর, মসিউর রহমান খান এমএ খান মিঠু, নারায়ণগঞ্জ থেকে
জল্পনা-কল্পনা আর হিসাব-নিকাশ মেলানোর পালা শেষ। এবার আসল পরীক্ষা। আর তাতেই জানা যাবে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে শেষ হাসি কে হাসবেন। পুনরাবৃত্তি নাকি পরিবর্তনের পথ বেছে নেবেন জনতা। বহুল প্রতীক্ষিত নাসিক নির্বাচনের ভোট আজ। শান্তিপূর্ণ পরিবেশে প্রচার শেষ হয়েছে। এখন শান্তিতে ভোট দেওয়ার অপেক্ষা। এ নিয়ে কিছুটা শঙ্কার মেঘ জমলেও তা দূর করতে প্রশাসন, নির্বাচন কমিশন ও সরকারের পক্ষ থেকে জোরালোভাবে আশ্বস্ত করা হয়েছে সবাইকে। বলা হয়েছে, যে কোনো মূল্যে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্পন্ন করা হবে।

স্থানীয় সরকারের এ নির্বাচনটি দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক জোটের মর্যাদার লড়াইয়ে পরিণত হয়েছে। এর মধ্য দিয়েই প্রথমবারের মতো দলীয় প্রতীকে নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন কোনো সিটি মেয়র। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ চলবে। এর মধ্য দিয়েই নগরীর পৌনে পাঁচ লাখ ভোটার তাদের রায় ঘোষণা করবেন। নির্বাচনী এলাকায় সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।

মেয়র পদে নৌকা প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী জনরায় পেলে টানা তৃতীয়বারের মতো নারায়ণগঞ্জের মেয়র হিসেবে বিজয়ী হবেন। অন্যদিকে, ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মো. সাখাওয়াত হোসেন খান প্রথমবারের মতো জয়ী হলে আইনজীবী নেতা থেকে রাজনৈতিক নেতায় উত্তরণ ঘটবে তার।

নানা কারণেই আওয়ামী লীগ ও বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীসহ রাজনৈতিক মহল, এমনকি সাধারণ মানুষেরও দৃষ্টি থাকবে আজ নারায়ণগঞ্জের দিকে। বিশ্লেষকদের মতে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনের পুনর্গঠন নিয়ে রাষ্ট্রপতির চলমান সংলাপের ওপরও প্রভাব ফেলতে পারে এই ভোটের ফল। একই সঙ্গে এই ভোটের ফল নারায়ণগঞ্জের স্থানীয় আওয়ামী লীগ-বিএনপির রাজনীতিতে নয়া মেরুকরণের জন্ম দেবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

স্থানীয়দের মতে, নির্বাচন নিয়ে বড় ধরনের কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। শান্তিপূর্ণভাবে প্রচার শেষ হওয়ায় ভোটারদের মনে এক ধরনের স্বস্তিও বিরাজ করছে। যদিও নারায়ণগঞ্জে অতীতের বিভিন্ন নির্বাচনের পরিস্থিতি বিবেচনায় রেখে এবার ভোটের দিনটিকে ঘিরে আতঙ্কের কথাও উঠছে। তবে যে কোনো অপ্রীতিকর পরিস্থিতি মোকাবেলা করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ঢাকা রেঞ্জের পুলিশের ডিআইজি এসএম মাহফুজুল হক নুরুজ্জামান বলেন, প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন নয়, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচন একটি মডেল নির্বাচন হোক এটাই আমরা চাই। বুধবার বিকেলে ভোটারদের সচেতন করতে কয়েকটি নির্বাচনী এলাকায় লিফলেট বিতরণকালে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। অন্যদিকে, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ নির্বাচন অনুষ্ঠানে সরকার ও আওয়ামী লীগ নির্বাচন কমিশনকে সব ধরনের সহযোগিতা করছে। যাতে বিএনপি কোনো ধরনের ইস্যু তৈরি করে আন্দোলন করার সুযোগ না পায়।

সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) জেলা সভাপতি ও নারায়ণগঞ্জ নাগরিক কমিটির সাধারণ সম্পাদক আবদুর রহমান বলেন, আপাত নিরুত্তাপ পরিস্থিতি ভোটের মাঠে উত্তপ্ত হয়ে উঠতে পারে। এজন্য সিটি করপোরেশনের সদর, বন্দর ও সিদ্ধিরগঞ্জ_ এই তিন থানার ওসিকে নির্বাচন কমিশনের কঠোর নজরদারিতে রাখতে হবে বলে মনে করেন সুজনের এই নেতা। সিদ্ধিরগঞ্জের ওসিকে নিয়ে এরই মধ্যে যে বিতর্কের জন্ম হয়েছে তার উল্লেখ করে তিনি বলেন, চিহ্নিত কাউন্সিলর প্রার্থীরা যেন কেন্দ্রের ভেতরে কোনো অঘটন ঘটাতে না পারেন সেজন্য পুলিশকে সক্রিয় থাকতে হবে।

প্রায় অভিন্ন মত দেন স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ। তিনি গত মঙ্গলবার নারায়ণগঞ্জ ঘুরে গেছেন। গতকাল সমকালের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, এই নির্বাচনে সন্ত্রাস হতে পারে এমন পরিবেশ পরিলক্ষিত হয়নি। প্রচারটা খুব ভালোভাবেই শেষ হয়েছে। জনমনে শঙ্কার কারণ সম্পর্কে তিনি বলেন, ভোটের দিনকে ঘিরে আশঙ্কা অমূলক নয়।

এই নির্বাচনের ফল জাতীয় রাজনীতিতে কোনো প্রভাব ফেলতে পারে কি-না_ এমন প্রশ্নের জবাবে এই স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ বলেন, সেটা তো অবশ্যই। এ নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হলে ইসি পুনর্গঠন নিয়ে চলমান সংলাপে জনমনে সরকারের গ্রহণযোগ্যতা বাড়বে। তিনি আরও বলেন, বর্তমান কমিশনের অধীনে এর আগে বরিশাল, খুলনা, সিলেট, রাজশাহী ও গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিরোধী দল বিএনপি জিতলেও তাদের নেতাকর্মীদের সেখানে যে ধরনের প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে হয়েছে, নারায়ণগঞ্জে এবার সেই পরিস্থিতি দেখা যায়নি।

স্থানীয় রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের মতে, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর দেশের স্থানীয় সরকার নির্বাচন ব্যবস্থায় যে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল, নারায়ণগঞ্জের নির্বাচনে সে রকম কিছু ঘটেনি। এর সত্যতা স্বীকার করেছেন নারায়ণগঞ্জ নগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এটিএম কামাল। সমকালের সঙ্গে আলাপকালে নগর বিএনপির এই নেতা বলেন, নৌকার অবস্থা সারাদেশেই খারাপ। এটা জেনেই সরকারি দল এর আগের স্থানীয় সরকার নির্বাচনে ব্যাপক কারচুপির আশ্রয় নিয়েছে। কিন্তু নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আইভীর জনপ্রিয়তা নিয়ে দলের হাইকমান্ড অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসী। এ কারণে হয়তো সরকারি দল নারায়ণগঞ্জের নির্বাচনটা সুষ্ঠু করতে পারে।

তবে সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে অনেকবারই প্রকাশ্যে নিজের আশঙ্কার কথা বলেছেন আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী সেলিনা হায়াৎ আইভীও। গতকাল সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলার সময় সবাইকে ভোটের মাঠে নজর রাখার পরামর্শ দেন তিনি। গতকাল সারাদিন বাসাতেই ছিলেন আইভী। দুপুরে পোলিং এজেন্টদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করেন।

বিএনপি প্রার্থী সাখাওয়াত হোসেন খান ঘর থেকে বেরোলেও জনসংযোগ করেননি। গেছেন দলের নেতা তৈমূর আলম খন্দকারের বাসায়। বিকেলে আসেন নির্বাচনী ক্যাম্পে। এ সময় সমকালের সঙ্গে আলাপে সাখাওয়াত জানান, ভোটের পরিবেশ নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশের মতো কিছু ঘটেনি। তবে বিগত অনেকগুলো নির্বাচনে সরকার যা করেছে, তা মনে করলে শঙ্কা কাটে না। এই নির্বাচন কমিশনের ওপর শতভাগ আস্থা রাখার সুযোগ নেই।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশনার মো. শাহনেওয়াজ বলেন, বর্তমান কমিশনের অধীনে এটি শেষ নির্বাচন। আমরা শতভাগ সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে চাই। এজন্য প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থাই নেওয়া হয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও ভোট গ্রহণে নিয়োজিত কর্মকর্তাদের শতভাগ নিরপেক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালনের জন্য বলা হয়েছে। এর ব্যত্যয় ঘটলে কমিশন কঠোর সিদ্ধান্ত নেবে।

এদিকে জনমনে স্বস্তি ফিরিয়ে আনতে গতকাল বুধবার বিকেলে শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়কে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর টহল পরিদর্শন করেছেন সঙ্গে জেলা প্রশাসক (ডিসি) রাব্বী মিয়া ও জেলা পুলিশ সুপার মঈনুল হক। জেলা প্রশাসন সূত্র জানিয়েছে, নির্বাচনে বড় ধরনের কোনো সংঘাত-সংঘর্ষের আশঙ্কা না থাকলেও জনমনে আস্থা ফেরাতে এবং কেন্দ্রে ভোটারদের উপস্থিতি বাড়াতে বিশেষ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। মানুষ যাতে নির্ভয়ে ভোট দিতে পারে, সেই পরিবেশ নিশ্চিত করা হয়েছে। অতীত কর্মকাণ্ডের কারণে বেশ কয়েকজন কাউন্সিলর প্রার্থীকে বিশেষ নজরদারিতে রাখা হচ্ছে। গতকাল মধ্যরাত থেকে যন্ত্রচালিত সব ধরনের যানবাহনের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।

নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে গতকালই কেন্দ্রে কেন্দ্রে ভোটের সরঞ্জাম পাঠানো হয়েছে। ইসি কর্মকর্তারা জানান, গতকাল বেলা ১১টায় শহরের আদালতপাড়ায় রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে নির্বাচনী সরঞ্জাম কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রিসাইডিং কর্মকর্তাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স, ব্যালট পেপার, প্যাড, সিল, অমোচনীয় কালিসহ অন্যান্য উপকরণ পুলিশি পাহারায় পাঠানো হয়েছে সব কেন্দ্রে। রিটার্নিং কর্মকর্তা নুরুজ্জামান তালুকদার বলেন, নিরাপত্তার ক্ষেত্রে ১৭৪টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ১৩৭টিকে বেশি নজর দেওয়া হচ্ছে। যে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলার চেষ্টা কঠোরভাবে দমন করা হবে।

পৌরসভা থেকে ২০১১ সালের ৫ মে সিটি করপোরেশন হিসেবে যাত্রা শুরু করা নারায়ণগঞ্জ সিটির ভোটার সংখ্যা এখন ৪ লাখ ৭৪ হাজার ৯৩১। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৩৯ হাজার ৬৬২ এবং নারী ভোটার ২ লাখ ৩৫ হাজার ২৬৯ জন। তাদের ভোটে নির্বাচিত হবেন একজন মেয়রসহ ২৭ জন সাধারণ ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও ৯ জন সংরক্ষিত কাউন্সিলর। মেয়র পদে সাতজন, ৯টি সংরক্ষিত ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে ৩৮ জন এবং ২৭টি সাধারণ ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে ১৫৬ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

এর আগে ২০১১ সালের ৩০ অক্টোবর এই সিটির প্রথম নির্বাচন দলীয় প্রতীক ছাড়া অনুষ্ঠিত হয়। ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী পান ১ লাখ ৮০ হাজার ৪৮ ভোট। অন্যদিকে ৭৮ হাজার ৭০৫ ভোট পেয়ে তার নিকটতম অবস্থানে ছিলেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী একেএম শামীম ওসমান। ওই নির্বাচনে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী তৈমূর আলম খন্দকার ভোটের মাত্র ৮ ঘণ্টা আগে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। তিনি পান ৭ হাজার ৫০০ ভোট।

ইসি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এবার ভোটকে কেন্দ্র করে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাড়ে ৯ হাজার সদস্য মাঠে থাকবেন। মোট ১৭৪টি কেন্দ্রের মধ্যে ১৩৭টিকেই ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনা করে বিশেষ নিরাপত্তা কৌশল নেওয়া হয়েছে। এর আগে গত সোমবার বিজিবি, মঙ্গলবার র‌্যাব এবং গতকাল পুলিশ, এপিবিএন, আনসার-ভিডিপি, কোস্টগার্ডসহ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী মাঠে নেমেছে। শিল্প পুলিশও থাকছে মাঠে। স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে থাকছে ২২ প্লাটুন বিজিবি। প্রতি কেন্দ্রে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর ২৪ জন করে সদস্য মোতায়েন থাকছেন।

ইসি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সিদ্ধিরগঞ্জ এলাকাকে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় নিয়ে অতিরিক্ত ফোর্স মোতায়েন করা হচ্ছে। ২২ প্লাটুন বিজিবি সদস্যের মধ্যে ১০ প্লাটুন মোতায়েন থাকছে সিদ্ধিরগঞ্জে। এ ছাড়া শহর এলাকায় ৭ প্লাটুন ও বন্দর এলাকায় ৫ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন থাকছে। এ ছাড়া মাঠে রয়েছে র‌্যাবের ২৭টি মোবাইল টিম। প্রতিটি ওয়ার্ডে পুলিশের তিনটি করে ৮১টি টিম টহলে থাকছে।

ইসি কর্মকর্তারা জানান, ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রতি কেন্দ্রে অস্ত্রসহ সাত পুলিশ, অস্ত্রসহ তিনজন ব্যাটালিয়ন আনসার, অঙ্গীভূত আনসার-ভিডিপির ১৪ সদস্যসহ মোট ২৪ জন থাকছেন। এ ছাড়া ২৭টি ওয়ার্ডের প্রতিটিতে ৫ ডিসেম্বর থেকে মাঠে রয়েছেন একজন করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। আজ ভোটের দিনে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে আরও ৯ জন ম্যাজিস্ট্রেট যোগ দিচ্ছেন।

নির্বাচন পর্যবেক্ষণে ১৬টি সংস্থার ৩২০ জনকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের পরিচালক (জনসংযোগ) এসএম আসাদুজ্জামান জানিয়েছেন, এই পর্যবেক্ষকদের মধ্যে ৩১৮ জন দেশি, দু’জন বিদেশি। ৯টি সংস্থার ১৮৫ জন স্থানীয়ভাবে পর্যবেক্ষণ করবেন। কেন্দ্রীয়ভাবে থাকছেন ছয়টি সংস্থার ১৩৩ জন। এশিয়া ফাউন্ডেশনের দুই বিদেশি পর্যবেক্ষকও ভোট পর্যবেক্ষণে থাকবেন।সমকাল

 

Please follow and like us:

Check Also

২৮শে এপ্রিল খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শনিবারেও ক্লাসের পরিকল্পনা

আগামী ২৮শে এপ্রিল থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার জন্য সব রকমের প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

***২০১৩-২০২৩*** © ক্রাইমবার্তা ডট কম সকল অধিকার সংরক্ষিত।