জিয়ারুল ইসলাম:- কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার এস এম জামাল আহমেদকে বরন করেছে মিরপুর উপজেলা পরিষদের বিভিন্ন দফতরের কর্মকর্তারা।
বৃহস্পতিবার উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে মিরপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কামারুল আরেফিনের নেতৃত্বে তাকে বরন করা হয়। মিরপুরে নতুন দায়িক্তপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী অফিসার এস এস জামাল আহমেদ তার সার্বিক কাজে সকলের সহযোগীতা কামনা করেন। এসময় থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাহী প্রকৌশলী হারুন-অর-রশিদ, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার জুলফিকার হায়দার, উপজেলা শিক্ষা অফিসার জালাল উদ্দিন, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান কর্মকর্তা মোজাম্মল হক, আইসিটির সহকারী প্রোগ্রামার সোহেল রানাসহ উপজেলা বিভিন্ন দফতরের কর্মকর্তা ও মিরপুর প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
মিরপুরে বৃদ্ধার ওপর সন্ত্রাসী হামলার অভিযোগ
মিরপুর প্রতিনিধিঃ- কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার ছাতিয়ান ইউনিয়নের ধলসা দোয়াপাড়া গ্রামের হুমায়ুন নেছা (৭৫) নামে এক বৃদ্ধার ওপর হামলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। হামলায় আহত হুমায়ুন নেছা উপজেলার ধলসা দোয়াপাড়ার মৃত তাজের আলীর স্ত্রী। স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, ধলসা ও এদের আশেপাশের গ্রামগুলোতে অনেক আগে থেকেই হামলা-পাল্টা হামলা হয়ে আসছে। এরই জেরে একই গ্রামের কাশেম, শাহারুল, দাউদ এরা এলাকা থেকে পালাতক। কাশেম, শাহারুল, দাউদ এরা এলাকায় এসেছে এমন সংবাদ পেয়ে ধলসা গ্রামের দিনু মন্ডলের ছেলে স্বপন(৩৫) এর নেতৃত্বে মুরাদের ছেলে লিটন(৩৮), খালেকের ছেলে নুরু(৩৭), গাফফারের ছেলে ফিরোজ(৩২), লালনের ছেলে মিনহাজ (২৮), আমানতের ছেলে মুনসুর (৪৮) এরা সংঘবদ্ধ হয়ে, কাশেম, শাহারুল, দাউদের ধরার উদ্দেশ্যে তাদের বাড়ীতে হামলা চালায়। সবাই পালিয়ে গেলেও ৭৫ বছর বয়সী হুমায়ুন নেতা পালাতে ব্যর্থ হয়। ক্উাকে না পেয়ে বৃদ্ধা মহিলার উপর হামলা চালায় উল্লেখিত স্বপন বাহিনী। এতে বৃদ্ধার এক হাত ভেঙ্গে যায় এবং শারিরিকভাবে চরম অসুস্থ হয়। বর্তমানে তিনি মিরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছে। বৃদ্ধার উপর এমন হামলার তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ জানিয়েছে এলাকাবাসী। এলাকাবাসী আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের প্রতি অনুরোধ জানান প্রকৃত ঘটনা তদন্ত করে দোষীদের শাস্তির মাধ্যমে এলাকায় শান্তি ফিরিয়ে দিতে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মিরপুর থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছিল।
মিরপুর প্রতিনিধিঃ- কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার ছাতিয়ান ইউনিয়নের ধলসা দোয়াপাড়া গ্রামের হুমায়ুন নেছা (৭৫) নামে এক বৃদ্ধার ওপর হামলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। হামলায় আহত হুমায়ুন নেছা উপজেলার ধলসা দোয়াপাড়ার মৃত তাজের আলীর স্ত্রী। স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, ধলসা ও এদের আশেপাশের গ্রামগুলোতে অনেক আগে থেকেই হামলা-পাল্টা হামলা হয়ে আসছে। এরই জেরে একই গ্রামের কাশেম, শাহারুল, দাউদ এরা এলাকা থেকে পালাতক। কাশেম, শাহারুল, দাউদ এরা এলাকায় এসেছে এমন সংবাদ পেয়ে ধলসা গ্রামের দিনু মন্ডলের ছেলে স্বপন(৩৫) এর নেতৃত্বে মুরাদের ছেলে লিটন(৩৮), খালেকের ছেলে নুরু(৩৭), গাফফারের ছেলে ফিরোজ(৩২), লালনের ছেলে মিনহাজ (২৮), আমানতের ছেলে মুনসুর (৪৮) এরা সংঘবদ্ধ হয়ে, কাশেম, শাহারুল, দাউদের ধরার উদ্দেশ্যে তাদের বাড়ীতে হামলা চালায়। সবাই পালিয়ে গেলেও ৭৫ বছর বয়সী হুমায়ুন নেতা পালাতে ব্যর্থ হয়। ক্উাকে না পেয়ে বৃদ্ধা মহিলার উপর হামলা চালায় উল্লেখিত স্বপন বাহিনী। এতে বৃদ্ধার এক হাত ভেঙ্গে যায় এবং শারিরিকভাবে চরম অসুস্থ হয়। বর্তমানে তিনি মিরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছে। বৃদ্ধার উপর এমন হামলার তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ জানিয়েছে এলাকাবাসী। এলাকাবাসী আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের প্রতি অনুরোধ জানান প্রকৃত ঘটনা তদন্ত করে দোষীদের শাস্তির মাধ্যমে এলাকায় শান্তি ফিরিয়ে দিতে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মিরপুর থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছিল।