ক্রাইমবার্তা ডেস্করিপোর্ট: ডিআইজি মিজানুর রহমানের (ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার) আরেক ভয়াবহ কাণ্ড। অনেকটা ফিল্মি স্টাইলে তিনি একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলের জনৈক সংবাদ পাঠিকাকে জোর করে গাড়িতে নিয়ে যাওয়ার সময় জনতার হতে ধরা পড়েন। খবর পেয়ে পুলিশ এসে তাকে জনতার হাত থেকে উদ্ধার করে। সম্প্রতি রাজধানীর কুড়িল বিশ্বরোড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। চাঞ্চল্যকর এ ঘটনার ভিডিও ফুটেজ কর্তৃপক্ষের হাতে এসেছে।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল সোমবার সন্ধ্যায় বলেন, কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়। বিষয়টি নিয়ে পুলিশের আইজির সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। আইজিপির নেতৃত্বে একটি কমিটি করা হবে। তদন্তে দোষী প্রমাণিত হলে অবশ্যই তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বিশিষ্ট আইনজীবী ড. শাহদীন মালিক গতকাল রাতে বলেন, একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার ব্যাপারে অপরাধমূলক ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ততার বিষয় নিয়ে গণমাধ্যমে ব্যাপকভাবে আলোচিত হচ্ছে। এই প্রেক্ষাপটে ঘটনার সত্য উদ্ঘাটনে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। প্রতিটি নাগরিকের আইনের সুশাসন ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে এ ব্যাপারে দ্রুত যথাযথ পদক্ষেপ নেয়া জরুরি।
প্রায় ৭ মিনিটের ভিডিও ফুটেজে প্রায় অর্ধশত সাধারণ মানুষের উপস্থিতি দেখা যায়। এ সময় একজনকে বলতে শোনা যায়, ‘ডিআইজি মিজানকে জনগণ যাইতে দেয় নাই। পুলিশ এসে তাকে সেভ করে এবং ওই পুলিশ কর্মকর্তা গাড়ি নিয়ে সরে যান। পুলিশ না আসলে আমরা তাকে আটকাতে পারতাম।’ এতে দেখা যায়, ওই সংবাদপাঠিকা বেশ কয়েকজন পুলিশকে উদ্দেশ করে বলছেন, ‘এই ওসি সাহেব আপনি যেতে পারবেন না। আপনি কেন গাড়িটিকে যেতে দিলেন? এ সময় সিভিল ড্রেসে থাকা একজন পুলিশ সদস্যকে বলতে শোনা যায় আমরাতো কোনো গাড়ি পাইনি। তখন ওই সংবাদ পাঠিকা বলেন, ‘আপনারা আসার পরইতো ডিআইজি মিজানুর রহমান এখান থেকে পালাতে সক্ষম হয়।’
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী সংবাদপাঠিকার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, গত ১২ ডিসেম্বর রাজধানীর কুড়িল এলাকায় দুর্ভাগ্যজনক এ ঘটনা ঘটে। তিনি বলেন, ডিআইজি মিজানুর রহমান আমাকে দেড় বছর ধরে ডিস্টার্ভ করছেন। আমার বাসা, অফিস সব জায়গায় সাদা পোশাকে পুলিশ ডিউটি রেখে আমাকে অনুসরণ করা হয়। তার কারণে আমার সংসার তছনছ হয়ে যাচ্ছে। বাসায় গিয়ে আমার স্বামীকে গুলি করার হুমকি দেন।
কিভাবে অস্ত্রের মুখে তুলে নেয়া হয়েছিল জানতে চাইলে তিনি প্রতিবেদককে বলেন, ‘আমি অফিস থেকে নিচে নেমে দেখি ডিআইজি মিজানুর রহমান নিচে দাঁড়িয়ে আছেন। একপর্যায়ে তিনি আমাকে দেখেই তার ব্যক্তিগত অস্ত্র ধরে বলেন, তোকে আজ মেরেই ফেলব। আমি বললাম, ঠিক আছে আমাকে মেরেই ফেলেন। কারণ এভাবে যন্ত্রণা আর সহ্য হচ্ছে না। এই জিহাদ (মিজানুর রহমানের গাড়িচালক) চলো আমাকে নিয়ে। দেখি কিভাবে গুলি করে মেরে ফেলা হয়। এই কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে তিনি আমাকে নিয়ে গাড়িতে ওঠেন। যাওয়ার সময় তিনি আমার মুখে মলম জাতীয় কিছু একটা খাওয়ানোর চেষ্টা করেন। একপর্যায়ে জিহ্বায় মলমটি লাগতেই আমার শরীর শিহরিত হয়ে ওঠে। আমি আস্তে আস্তে নিস্তেজ হয়ে যাচ্ছিলাম। বিষয়টি বুঝতে পেরে আমি ডিআইজি মিজানকে বলি, এই তুমি আমাকে কী খাওয়াচ্ছ? তোমার উদ্দেশ্যটা কী। এ কথা বলতেই তিনি আমার গালে থাপ্পড় মারেন। এর পর আমি তার গাড়ির গ্লাস ভেঙে সাধারণ মানুষের সহযোগিতা চাই। কি মডেলের গাড়ি ছিল জানতে চাইলে সংবাদপাঠিকা বলেন, সেটি ছিল হেরিয়ার মডেলের গাড়ি।
ওই ভিডিওতে দেখা যায়, সংবাদপাঠিকাকে তুলে নেয়ার দৃশ্যের প্রত্যক্ষদর্শী একজনকে বলতে শোনা যায়, ‘টিভি চ্যানেলের এই সংবাদপাঠিকাকে তুলে নিয়ে যাচ্ছিলেন ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার পরিচয়ধারী মিজানুর রহমান। ওই সময় উপস্থাপিকার বাঁচাও বাঁচাও আর্তনাদ শুনে এলাকার মানুষ জড়ো হয়ে যায়। গাড়িটিও জ্যামে আটকা পড়ে। মহিলার চিল্লাচিল্লি শুনে গাড়িটি আটক করে তাকে উদ্ধার করা হয়।
ভিডিওতে স্থানীয় দুটি থানার ওসিসহ পুলিশের বেশ কয়েকজন সদস্যকে শতাধিক মানুষের উপস্থিতিতে সংবাদপাঠিকাকে উত্তেজিত ভাষায় কথা বলতে দেখা যায়। এ সময় থানার ওসিকে উদ্দেশ করে সংবাদপাঠিকাকে বলতে শোনা যায়, এই আপনি কোথায় যান? আপনি তো ডিআইজি মিজানকে ভাগিয়ে দিলেন। এ সময় আরেক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, আমরা দেখলাম এই মহিলা (সংবাদপাঠিকা) চিল্লাচিল্লি করছেন। আমরা বললাম, এখানে কী হচ্ছে। তখন পুলিশের ওই বড় কর্মকর্তা (ডিআইজি মিজান) বলেন, আমরা আইনের লোক। তখন বললাম, আমরা পাবলিক। বিষয়টা বোঝার আছে। পরে আপু এখানে এলো। এ সময় পুলিশ কমিশনার আমাদের বলেন, তাকে (সংবাদপাঠিকা) মারার জন্য। তখন আমরা জিজ্ঞেস করলাম, তার অপরাধ কী? তখন ওই কমিশনার বললেন, উনি বেয়াদবি করেছেন। তখন আমরা বললাম, ম্যাডামকে মারার দরকার নেই। সাংবাদিকরা আসুক তারপর বিষয়টা দেখবে। আমরা সবাই বললাম, ওই গাড়িটা সাইট করে রাখার জন্য। পুলিশ আসার পর গাড়িটি দ্রুত সরিয়ে ফেলা হয়। পাবলিক দু’জনকেই গাড়ি থেকে বের করে আনে। ভিডিওতে দেখা যায়, উত্তেজিত অবস্থায় টিভি উপস্থাপিকা বলেন, ‘একটা মিথ্যা পরিচয় দিয়ে ডিআইজি মিজান এখান থেকে পালিয়ে যায়। তিনি আমাকে অস্ত্র ঠেকিয়ে মারধর করেছেন। এই যে দেখেন আমার হাতে দাগ রয়েছে। এখানে সবাই সাক্ষী আমার গলায় অস্ত্র ঠেকিয়েছেন ডিআইজি মিজানুর রহমান। আমার মোবাইল ও ব্যাগ নিয়ে চলে গেছেন। তার বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ রয়েছে। তার সেকেন্ড ওয়াইফ রয়েছে। এগুলো নিয়ে আমার সঙ্গে ঝামেলা করছে। বিষয়টি আমাদের আইজি সাহেব জানেন, কমিশনারসহ সবাই জানেন। এক বছর ধরে আমি এটা নিয়েই অস্বস্তিতে আছি।’ যুগান্তর
ডিআইজি মিজানের ভয়াবহ আরেক রূপ
অস্ত্রের মুখে সংবাদপাঠিকাকে তুলে নেয়ার সময় জনতার রোষানলে পড়েন
এবার জানা গেল ডিআইজি মিজানুর রহমানের (ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার) আরেক ভয়াবহ কাণ্ড। অনেকটা ফিল্মি স্টাইলে তিনি একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলের জনৈক সংবাদ পাঠিকাকে জোর করে গাড়িতে নিয়ে যাওয়ার সময় জনতার হতে ধরা পড়েন। খবর পেয়ে পুলিশ এসে তাকে জনতার হাত থেকে উদ্ধার করে। সম্প্রতি রাজধানীর কুড়িল বিশ্বরোড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। চাঞ্চল্যকর এ ঘটনার ভিডিও ফুটেজ কর্তৃপক্ষের হাতে এসেছে।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল সোমবার সন্ধ্যায় বলেন, কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়। বিষয়টি নিয়ে পুলিশের আইজির সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। আইজিপির নেতৃত্বে একটি কমিটি করা হবে। তদন্তে দোষী প্রমাণিত হলে অবশ্যই তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বিশিষ্ট আইনজীবী ড. শাহদীন মালিক গতকাল রাতে বলেন, একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার ব্যাপারে অপরাধমূলক ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ততার বিষয় নিয়ে গণমাধ্যমে ব্যাপকভাবে আলোচিত হচ্ছে। এই প্রেক্ষাপটে ঘটনার সত্য উদ্ঘাটনে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। প্রতিটি নাগরিকের আইনের সুশাসন ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে এ ব্যাপারে দ্রুত যথাযথ পদক্ষেপ নেয়া জরুরি।
প্রায় ৭ মিনিটের ভিডিও ফুটেজে প্রায় অর্ধশত সাধারণ মানুষের উপস্থিতি দেখা যায়। এ সময় একজনকে বলতে শোনা যায়, ‘ডিআইজি মিজানকে জনগণ যাইতে দেয় নাই। পুলিশ এসে তাকে সেভ করে এবং ওই পুলিশ কর্মকর্তা গাড়ি নিয়ে সরে যান। পুলিশ না আসলে আমরা তাকে আটকাতে পারতাম।’ এতে দেখা যায়, ওই সংবাদপাঠিকা বেশ কয়েকজন পুলিশকে উদ্দেশ করে বলছেন, ‘এই ওসি সাহেব আপনি যেতে পারবেন না। আপনি কেন গাড়িটিকে যেতে দিলেন? এ সময় সিভিল ড্রেসে থাকা একজন পুলিশ সদস্যকে বলতে শোনা যায় আমরাতো কোনো গাড়ি পাইনি। তখন ওই সংবাদ পাঠিকা বলেন, ‘আপনারা আসার পরইতো ডিআইজি মিজানুর রহমান এখান থেকে পালাতে সক্ষম হয়।’
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী সংবাদপাঠিকার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, গত ১২ ডিসেম্বর রাজধানীর কুড়িল এলাকায় দুর্ভাগ্যজনক এ ঘটনা ঘটে। তিনি বলেন, ডিআইজি মিজানুর রহমান আমাকে দেড় বছর ধরে ডিস্টার্ভ করছেন। আমার বাসা, অফিস সব জায়গায় সাদা পোশাকে পুলিশ ডিউটি রেখে আমাকে অনুসরণ করা হয়। তার কারণে আমার সংসার তছনছ হয়ে যাচ্ছে। বাসায় গিয়ে আমার স্বামীকে গুলি করার হুমকি দেন।
কিভাবে অস্ত্রের মুখে তুলে নেয়া হয়েছিল জানতে চাইলে তিনি প্রতিবেদককে বলেন, ‘আমি অফিস থেকে নিচে নেমে দেখি ডিআইজি মিজানুর রহমান নিচে দাঁড়িয়ে আছেন। একপর্যায়ে তিনি আমাকে দেখেই তার ব্যক্তিগত অস্ত্র ধরে বলেন, তোকে আজ মেরেই ফেলব। আমি বললাম, ঠিক আছে আমাকে মেরেই ফেলেন। কারণ এভাবে যন্ত্রণা আর সহ্য হচ্ছে না। এই জিহাদ (মিজানুর রহমানের গাড়িচালক) চলো আমাকে নিয়ে। দেখি কিভাবে গুলি করে মেরে ফেলা হয়। এই কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে তিনি আমাকে নিয়ে গাড়িতে ওঠেন। যাওয়ার সময় তিনি আমার মুখে মলম জাতীয় কিছু একটা খাওয়ানোর চেষ্টা করেন। একপর্যায়ে জিহ্বায় মলমটি লাগতেই আমার শরীর শিহরিত হয়ে ওঠে। আমি আস্তে আস্তে নিস্তেজ হয়ে যাচ্ছিলাম। বিষয়টি বুঝতে পেরে আমি ডিআইজি মিজানকে বলি, এই তুমি আমাকে কী খাওয়াচ্ছ? তোমার উদ্দেশ্যটা কী। এ কথা বলতেই তিনি আমার গালে থাপ্পড় মারেন। এর পর আমি তার গাড়ির গ্লাস ভেঙে সাধারণ মানুষের সহযোগিতা চাই। কি মডেলের গাড়ি ছিল জানতে চাইলে সংবাদপাঠিকা বলেন, সেটি ছিল হেরিয়ার মডেলের গাড়ি।
ওই ভিডিওতে দেখা যায়, সংবাদপাঠিকাকে তুলে নেয়ার দৃশ্যের প্রত্যক্ষদর্শী একজনকে বলতে শোনা যায়, ‘টিভি চ্যানেলের এই সংবাদপাঠিকাকে তুলে নিয়ে যাচ্ছিলেন ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার পরিচয়ধারী মিজানুর রহমান। ওই সময় উপস্থাপিকার বাঁচাও বাঁচাও আর্তনাদ শুনে এলাকার মানুষ জড়ো হয়ে যায়। গাড়িটিও জ্যামে আটকা পড়ে। মহিলার চিল্লাচিল্লি শুনে গাড়িটি আটক করে তাকে উদ্ধার করা হয়।
ভিডিওতে স্থানীয় দুটি থানার ওসিসহ পুলিশের বেশ কয়েকজন সদস্যকে শতাধিক মানুষের উপস্থিতিতে সংবাদপাঠিকাকে উত্তেজিত ভাষায় কথা বলতে দেখা যায়। এ সময় থানার ওসিকে উদ্দেশ করে সংবাদপাঠিকাকে বলতে শোনা যায়, এই আপনি কোথায় যান? আপনি তো ডিআইজি মিজানকে ভাগিয়ে দিলেন। এ সময় আরেক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, আমরা দেখলাম এই মহিলা (সংবাদপাঠিকা) চিল্লাচিল্লি করছেন। আমরা বললাম, এখানে কী হচ্ছে। তখন পুলিশের ওই বড় কর্মকর্তা (ডিআইজি মিজান) বলেন, আমরা আইনের লোক। তখন বললাম, আমরা পাবলিক। বিষয়টা বোঝার আছে। পরে আপু এখানে এলো। এ সময় পুলিশ কমিশনার আমাদের বলেন, তাকে (সংবাদপাঠিকা) মারার জন্য। তখন আমরা জিজ্ঞেস করলাম, তার অপরাধ কী? তখন ওই কমিশনার বললেন, উনি বেয়াদবি করেছেন। তখন আমরা বললাম, ম্যাডামকে মারার দরকার নেই। সাংবাদিকরা আসুক তারপর বিষয়টা দেখবে। আমরা সবাই বললাম, ওই গাড়িটা সাইট করে রাখার জন্য। পুলিশ আসার পর গাড়িটি দ্রুত সরিয়ে ফেলা হয়। পাবলিক দু’জনকেই গাড়ি থেকে বের করে আনে। ভিডিওতে দেখা যায়, উত্তেজিত অবস্থায় টিভি উপস্থাপিকা বলেন, ‘একটা মিথ্যা পরিচয় দিয়ে ডিআইজি মিজান এখান থেকে পালিয়ে যায়। তিনি আমাকে অস্ত্র ঠেকিয়ে মারধর করেছেন। এই যে দেখেন আমার হাতে দাগ রয়েছে। এখানে সবাই সাক্ষী আমার গলায় অস্ত্র ঠেকিয়েছেন ডিআইজি মিজানুর রহমান। আমার মোবাইল ও ব্যাগ নিয়ে চলে গেছেন। তার বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ রয়েছে। তার সেকেন্ড ওয়াইফ রয়েছে। এগুলো নিয়ে আমার সঙ্গে ঝামেলা করছে। বিষয়টি আমাদের আইজি সাহেব জানেন, কমিশনারসহ সবাই জানেন। এক বছর ধরে আমি এটা নিয়েই অস্বস্তিতে আছি
২০১৮মঙ্গলবার:::ক্রাইমর্বাতা.কম/যুগান্তর/আসাবি