আবু সাইদ বিশ্বাসঃসাতক্ষীরা: আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় চলতি মওসুমে সাতক্ষীরায় সরিষার ভাল ফলন হয়েছে। দাম নিয়ে ও সন্তুষ্ট কৃষকর। মাত্র ৯০ দিনের এই ফসলটির চাহিদা সারা বছরই থাকে গৃহিণীদের কাছে। সয়াবিনের পরিবর্তে সরিষা থেকে উৎপাদিত তেলের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। তাই মসলা জাতীয় পণ্যটির উৎপাদন ধরে রাখতে কৃষি কর্মকর্তারা আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছে। যদিও এবছর সাতক্ষীরাতে সরিষার লক্ষ মাত্রা অর্জিত হয়নি।
সূত্র জানায় চলতি মৌসুমে সাতক্ষীরা জেলাতে সরিষার লক্ষ মাত্রা ধরা হয়ে ছিল ৯হাজার ১৫০ হেক্টর জমিতে। বিপরীতে অর্জিত হয়েছে ৮হাজার ৪০৫ হেক্টর জমিতে। সাতক্ষীরা সদরে আবাদের লক্ষ মাত্রা ধরা হয় ৩ হাজার ৪৬০ হেক্টর জমিতে কিন্তু অর্জিত হয় ২ হাজার ৮২৫ হেক্টর জমিতে। সাতক্ষীরা সদরে আবাদের লক্ষ মাত্রা ধরা হয় ৩ হাজার ৪৬০ হেক্টর জমিতে কিন্তু অর্জিত হয় ২ হাজার ৮২৫ হেক্টর জমিতে। কলারোয়াতে আবাদের লক্ষ মাত্রা ধরা হয় ৩ হাজার ৪৭৫ হেক্টর জমিতে কিন্তু অর্জিত হয় ৩ হাজার ৩৭০ হেক্টর জমিতে। তালাতে আবাদের লক্ষ মাত্রা ধরা হয় ৪১০ হেক্টর জমিতে কিন্তু অর্জিত হয় ৫৬০ হেক্টর জমিতে। দেবহাটাতে আবাদের লক্ষ মাত্রা ধরা হয় ১ হাজার ১২৫ হেক্টর জমিতে কিন্তু অর্জিত হয় এক হাজার একশ হেক্টর জমিতে। কালিগঞ্জে আবাদের লক্ষ মাত্রা ধরা হয় ৪১০ হেক্টর জমিতে কিন্তু অর্জিত হয় ৩১০ হেক্টর জমিতে। আশাশুনিতে আবাদের লক্ষ মাত্রা ধরা হয় ২২০ হেক্টর জমিতে কিন্তু অর্জিত হয় ২১০ হেক্টর জমিতে। শ্যামনগরে আবাদের লক্ষ মাত্রা ধরা হয় ৫০ হেক্টর জমিতে কিন্তু অর্জিত হয় ৪০ হেক্টর জমিতে।
গত বছর অধিক ফলন ও ন্যায্যমূল্য পাওয়ার কারণে চলতি মওসুমে বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা নিয়ে কৃষকেরা সরিষা চাষ করে। সরষের ফুল থেকে মৌ চাষিরা মধু আহরণ করে। আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় চলতি মওসুমে এই অঞ্চলে অধীক পরিমানে মধু আহরণ করেছে মৗয়ালরা।
সাতক্ষীরা সদর উপজেলার সরিষা চাষি কৃষক আতাউর রহমান জানান, গত বছর তিনি তিন বিঘা জমিতে সরিষা চাষ করেছিলেন। এবার তিনি পাঁচ বিঘা জমিতে সরিষার আবাদ করেছেন। গত বছর আবাদ করে তার খরচ হয়েছিল সাড়ে চার হাজার টাকা। সব খরচ বাদ দিয়ে তার ২৫ হাজার টাকা বেচাকেনা হবে বলে তিনি আশা করছেন।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আব্দুল মান্নান জানান, আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় সরিষার ফলন ভাল হয়েছে। এতে চাষিরা লাববান হবে। কৃষকদের প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেয়া হয়েছিল। কলারোয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মোহসিন আলী জানান, সরিষার ক্ষেতের পাশে মৌ বাক্স স্থাপন করা হলে পরাগায়ন হয় অনেক বেশি। এতে করে স্বাভাবিকের চেয়ে ২৫-৩০ শতাংশ উৎপাদন বাড়ার সম্ভাবনা থাকে। তিনি আরও জানান, সরিষা চাষের ১ হাজার ৩০০ হেক্টর জমিকে মৌ বাক্সের আওতায় আনা হয়েছে। এসব ক্ষেতের পাশে স্থাপন করা হয় ২ হাজার ৩৩০টি মৌ বাক্স। আর এ থেকে চলতি মওসুমে প্রায় ৯ হাজার ২০০ মণ মধু উৎপাদন হয়েছে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
উন্নত মানের বীজ ও প্রয়োজনীয় পরামর্শ সহয়তা দিতে পারলে সরিষা চাষে কৃষকরা অনেক বেশি লাহবান হবে এমনটায় আশা সংশ্লিষ্টদের
আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় সাতক্ষীরায় সরিষার বাম্পার ফলনঃ প্রয়োজনীয় পরামর্শের অভাবে অর্জিত হয়নি লক্ষ মাত্রা
আবু সাইদ বিশ্বাসঃসাতক্ষীরা: আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় চলতি মওসুমে সাতক্ষীরায় সরিষার ভাল ফলন হয়েছে। দাম নিয়ে ও সন্তুষ্ট কৃষকর। মাত্র ৯০ দিনের এই ফসলটির চাহিদা সারা বছরই থাকে গৃহিণীদের কাছে। সয়াবিনের পরিবর্তে সরিষা থেকে উৎপাদিত তেলের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। তাই মসলা জাতীয় পণ্যটির উৎপাদন ধরে রাখতে কৃষি কর্মকর্তারা আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছে। যদিও এবছর সাতক্ষীরাতে সরিষার লক্ষ মাত্রা অর্জিত হয়নি।
সূত্র জানায় চলতি মৌসুমে সাতক্ষীরা জেলাতে সরিষার লক্ষ মাত্রা ধরা হয়ে ছিল ৯হাজার ১৫০ হেক্টর জমিতে। বিপরীতে অর্জিত হয়েছে ৮হাজার ৪০৫ হেক্টর জমিতে। সাতক্ষীরা সদরে আবাদের লক্ষ মাত্রা ধরা হয় ৩ হাজার ৪৬০ হেক্টর জমিতে কিন্তু অর্জিত হয় ২ হাজার ৮২৫ হেক্টর জমিতে। সাতক্ষীরা সদরে আবাদের লক্ষ মাত্রা ধরা হয় ৩ হাজার ৪৬০ হেক্টর জমিতে কিন্তু অর্জিত হয় ২ হাজার ৮২৫ হেক্টর জমিতে। কলারোয়াতে আবাদের লক্ষ মাত্রা ধরা হয় ৩ হাজার ৪৭৫ হেক্টর জমিতে কিন্তু অর্জিত হয় ৩ হাজার ৩৭০ হেক্টর জমিতে। তালাতে আবাদের লক্ষ মাত্রা ধরা হয় ৪১০ হেক্টর জমিতে কিন্তু অর্জিত হয় ৫৬০ হেক্টর জমিতে। দেবহাটাতে আবাদের লক্ষ মাত্রা ধরা হয় ১ হাজার ১২৫ হেক্টর জমিতে কিন্তু অর্জিত হয় এক হাজার একশ হেক্টর জমিতে। কালিগঞ্জে আবাদের লক্ষ মাত্রা ধরা হয় ৪১০ হেক্টর জমিতে কিন্তু অর্জিত হয় ৩১০ হেক্টর জমিতে। আশাশুনিতে আবাদের লক্ষ মাত্রা ধরা হয় ২২০ হেক্টর জমিতে কিন্তু অর্জিত হয় ২১০ হেক্টর জমিতে। শ্যামনগরে আবাদের লক্ষ মাত্রা ধরা হয় ৫০ হেক্টর জমিতে কিন্তু অর্জিত হয় ৪০ হেক্টর জমিতে।
গত বছর অধিক ফলন ও ন্যায্যমূল্য পাওয়ার কারণে চলতি মওসুমে বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা নিয়ে কৃষকেরা সরিষা চাষ করে। সরষের ফুল থেকে মৌ চাষিরা মধু আহরণ করে। আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় চলতি মওসুমে এই অঞ্চলে অধীক পরিমানে মধু আহরণ করেছে মৗয়ালরা।
সাতক্ষীরা সদর উপজেলার সরিষা চাষি কৃষক আতাউর রহমান জানান, গত বছর তিনি তিন বিঘা জমিতে সরিষা চাষ করেছিলেন। এবার তিনি পাঁচ বিঘা জমিতে সরিষার আবাদ করেছেন। গত বছর আবাদ করে তার খরচ হয়েছিল সাড়ে চার হাজার টাকা। সব খরচ বাদ দিয়ে তার ২৫ হাজার টাকা বেচাকেনা হবে বলে তিনি আশা করছেন।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আব্দুল মান্নান জানান, আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় সরিষার ফলন ভাল হয়েছে। এতে চাষিরা লাববান হবে। কৃষকদের প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেয়া হয়েছিল। কলারোয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মোহসিন আলী জানান, সরিষার ক্ষেতের পাশে মৌ বাক্স স্থাপন করা হলে পরাগায়ন হয় অনেক বেশি। এতে করে স্বাভাবিকের চেয়ে ২৫-৩০ শতাংশ উৎপাদন বাড়ার সম্ভাবনা থাকে। তিনি আরও জানান, সরিষা চাষের ১ হাজার ৩০০ হেক্টর জমিকে মৌ বাক্সের আওতায় আনা হয়েছে। এসব ক্ষেতের পাশে স্থাপন করা হয় ২ হাজার ৩৩০টি মৌ বাক্স। আর এ থেকে চলতি মওসুমে প্রায় ৯ হাজার ২০০ মণ মধু উৎপাদন হয়েছে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
উন্নত মানের বীজ ও প্রয়োজনীয় পরামর্শ সহয়তা দিতে পারলে সরিষা চাষে কৃষকরা অনেক বেশি লাহবান হবে এমনটায় আশা সংশ্লিষ্টদের
আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় সাতক্ষীরায় সরিষার বাম্পার ফলনঃ প্রয়োজনীয় পরামর্শের অভাবে অর্জিত হয়নি লক্ষ মাত্রা
আবু সাইদ বিশ্বাসঃসাতক্ষীরা: আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় চলতি মওসুমে সাতক্ষীরায় সরিষার ভাল ফলন হয়েছে। দাম নিয়ে ও সন্তুষ্ট কৃষকর। মাত্র ৯০ দিনের এই ফসলটির চাহিদা সারা বছরই থাকে গৃহিণীদের কাছে। সয়াবিনের পরিবর্তে সরিষা থেকে উৎপাদিত তেলের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। তাই মসলা জাতীয় পণ্যটির উৎপাদন ধরে রাখতে কৃষি কর্মকর্তারা আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছে। যদিও এবছর সাতক্ষীরাতে সরিষার লক্ষ মাত্রা অর্জিত হয়নি।
সূত্র জানায় চলতি মৌসুমে সাতক্ষীরা জেলাতে সরিষার লক্ষ মাত্রা ধরা হয়ে ছিল ৯হাজার ১৫০ হেক্টর জমিতে। বিপরীতে অর্জিত হয়েছে ৮হাজার ৪০৫ হেক্টর জমিতে। সাতক্ষীরা সদরে আবাদের লক্ষ মাত্রা ধরা হয় ৩ হাজার ৪৬০ হেক্টর জমিতে কিন্তু অর্জিত হয় ২ হাজার ৮২৫ হেক্টর জমিতে। সাতক্ষীরা সদরে আবাদের লক্ষ মাত্রা ধরা হয় ৩ হাজার ৪৬০ হেক্টর জমিতে কিন্তু অর্জিত হয় ২ হাজার ৮২৫ হেক্টর জমিতে। কলারোয়াতে আবাদের লক্ষ মাত্রা ধরা হয় ৩ হাজার ৪৭৫ হেক্টর জমিতে কিন্তু অর্জিত হয় ৩ হাজার ৩৭০ হেক্টর জমিতে। তালাতে আবাদের লক্ষ মাত্রা ধরা হয় ৪১০ হেক্টর জমিতে কিন্তু অর্জিত হয় ৫৬০ হেক্টর জমিতে। দেবহাটাতে আবাদের লক্ষ মাত্রা ধরা হয় ১ হাজার ১২৫ হেক্টর জমিতে কিন্তু অর্জিত হয় এক হাজার একশ হেক্টর জমিতে। কালিগঞ্জে আবাদের লক্ষ মাত্রা ধরা হয় ৪১০ হেক্টর জমিতে কিন্তু অর্জিত হয় ৩১০ হেক্টর জমিতে। আশাশুনিতে আবাদের লক্ষ মাত্রা ধরা হয় ২২০ হেক্টর জমিতে কিন্তু অর্জিত হয় ২১০ হেক্টর জমিতে। শ্যামনগরে আবাদের লক্ষ মাত্রা ধরা হয় ৫০ হেক্টর জমিতে কিন্তু অর্জিত হয় ৪০ হেক্টর জমিতে।
গত বছর অধিক ফলন ও ন্যায্যমূল্য পাওয়ার কারণে চলতি মওসুমে বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা নিয়ে কৃষকেরা সরিষা চাষ করে। সরষের ফুল থেকে মৌ চাষিরা মধু আহরণ করে। আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় চলতি মওসুমে এই অঞ্চলে অধীক পরিমানে মধু আহরণ করেছে মৗয়ালরা।
সাতক্ষীরা সদর উপজেলার সরিষা চাষি কৃষক আতাউর রহমান জানান, গত বছর তিনি তিন বিঘা জমিতে সরিষা চাষ করেছিলেন। এবার তিনি পাঁচ বিঘা জমিতে সরিষার আবাদ করেছেন। গত বছর আবাদ করে তার খরচ হয়েছিল সাড়ে চার হাজার টাকা। সব খরচ বাদ দিয়ে তার ২৫ হাজার টাকা বেচাকেনা হবে বলে তিনি আশা করছেন।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আব্দুল মান্নান জানান, আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় সরিষার ফলন ভাল হয়েছে। এতে চাষিরা লাববান হবে। কৃষকদের প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেয়া হয়েছিল। কলারোয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মোহসিন আলী জানান, সরিষার ক্ষেতের পাশে মৌ বাক্স স্থাপন করা হলে পরাগায়ন হয় অনেক বেশি। এতে করে স্বাভাবিকের চেয়ে ২৫-৩০ শতাংশ উৎপাদন বাড়ার সম্ভাবনা থাকে। তিনি আরও জানান, সরিষা চাষের ১ হাজার ৩০০ হেক্টর জমিকে মৌ বাক্সের আওতায় আনা হয়েছে। এসব ক্ষেতের পাশে স্থাপন করা হয় ২ হাজার ৩৩০টি মৌ বাক্স। আর এ থেকে চলতি মওসুমে প্রায় ৯ হাজার ২০০ মণ মধু উৎপাদন হয়েছে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
উন্নত মানের বীজ ও প্রয়োজনীয় পরামর্শ সহয়তা দিতে পারলে সরিষা চাষে কৃষকরা অনেক বেশি লাহবান হবে এমনটায় আশা সংশ্লিষ্টদের