রফিকুল ইসলাম, ভ্রাম্যমান প্রতিনিধিঃ তালার জাতপুর বি,এম কেলেজের শিক্ষক জি, এম, ফৈজুর একাধিক চক্রান্ত তাকে শেষ রক্ষা করতে পালো না। তালার জাতপুর টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজের অধ্যক্ষ সাইফুল্লাহ জানান গত ৩০শে সেপ্টেম্বর ২০১৮ ইং তারিখে কলেজের লকার ভাঙ্গা বা বই, কাগজপত্র, এবং টাকা চুরির কোন ঘটনা ঘটেনি। এছাড়াও সকল শিক্ষকরা ১লা অক্টোবর ১৮ইং তারিখে কথা বলে জানতে পারলাম কলেজের গার্ড কাম-এম,এল, এস,এস মোঃ সিদ্দিকুর রহমানের সহিত পূর্ব শত্রুতার জের ধরে হয়রানী করার জন্য পূর্বের ন্যায় এটাও একটা ষড়যন্ত্র ছাড়া কিছুই না। অভিযুক্ত শিক্ষক থানায় জিডি করছে কি না জানাতে চাইলে অধ্যক্ষ বলেন আমার সিনিয়র শিক্ষক এবং সাবেক টি,আর চঞ্চল রায়কে জোর করে তুলে নিয়ে তালা থানায় নিয়ে যান কলেজ শিক্ষক জি,এম ফৈজুর রহমান। এমন কি তার ব্যবহৃত মোবাইলটিও নেওয়ার সময় দেওয়া হয়নি। এক পর্যায়ে থানার দায়িত্ব প্রাপ্ত অফিসার সবকিছু শুনে বুঝে বিষয়টি সন্দেহ মনে করেন। তখন তাদেরকে চলে যেতে বলেন এঘটনাটি তালা থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ মেহেদী হাসান রাসেলকে বিস্তারিত সব খুলে বলি সর্বশেষ তিনি জানান জাতপুর কলেজ হতে শিক্ষকরা জিডি করার জন্য আবেদন এনেছিলেন- তবে, বিষয়টি যথাযথ মনে না হওয়ায় ফেরত দিয়েছি। নৈশ্য প্রহরী সিদ্দিকুর রহমান জনান বিষয়টি আদেও সত্য নয়। আমি ছোট পদে চাকরি করি যার কারনে আসল কথা বলতে পারছি না। একজন চরিত্রহীন শিক্ষক যদি এরকম হয় তাহলে আমরা যাব কোথায় ? এর পরও কলেজ শিক্ষক জি,এম ফৈজুর ক্ষ্যান্ত হননি। তিনি বিভিন্ন পত্রিকায় এবং অনলাইনে মিথ্যা সংবাদ প্রচার করছে সাংবাদিকদে ভুল বুঝিয়ে যাহা কলেজ কর্তৃপক্ষ ও দাতা সদস্যরা এবং এলাকার সচেতন মহলরা মিথ্যা অভিযোগে নৈশ্য প্রহরীর হয়রানীর ক্ষোভ প্রকাশ করেছে, সাথে সাথে কলেজ শিক্ষক জি,এম, ফৈজুর সহ তার গুরুদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগের কারনে তাদেরকে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অধ্যক্ষ সাইফুল্লাহকে চাপ সৃষ্টি করেন। তাই সংশ্লিষ্টরা বলছে ধর্মেও কল বাতাসে নড়ে
Check Also
আশাশুনির খাজরা ইউনিয়নের খালিয়া রাস্তার বেহাল দশা।। বিপত্তিতে শতাধিক পরিবার।।দ্রুত সংস্কার দাবি
এস,এম মোস্তাফিজুর রহমান,আশাশুনি।।আশাশুনি উপজেলার খাজরা ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড খালিয়া গ্রামের সানাপাড়ার প্রায় শতাধিক পরিবার একটি …