স্থানীয় একাধিক সূত্র জানায়, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে মঙ্গলবার রাত থেকেই র্যাবের একাধিক টিম শাকরা, কোমরপুর গ্রামে অভিযান শুরু করে। সূত্রমতে, এক পর্যায়ে র্যা বের উপস্থিতি টের পায় বহুরূপী প্রতারক সাহেদ। তখন মাছের ঘেরের সুসজ্জিত এসি রুম ছেড়ে ইছামতি নদীর সঙ্গে সংযুক্ত শাকরা খালের সাথে একটি ড্রেনের মধ্যে বোরকা পরে লুকানোর চেষ্টা করে। আর তাকে অবৈধভাবে ভারতে পার করতে ইছামতি নদীতে অপেক্ষায় থাকে ঘের মালিকের মাঝি।
সূত্রগুলো জানায়, র্যা ব যখন তার খুব কাছে চলে যায় তখন পিস্তল তাক করে সে গুলি করার চেষ্টাও করে। তবে র্যা বের পেশাদারিত্বের কারণে মুহূর্তেই ধরা পড়ে বহুমুখী, বহুরূপী প্রতারক সাহেদ।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে র্যা বের মুখপাত্র, গণমাধ্যম ও আইন শাখার পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আশিক বিল্লাহ ঢাকাটাইমসকে বলেন, ‘ আশ্রয় দাতা তার আত্মগোপনের বিষয়টি আমরা জানতে পেরেছিলাম। সেই র্যা বের নজরদারির মধ্যেই ছিল। এ বিষয়টি নিয়ে আমরা আরও তদন্ত করব।’ঢাকাটাইমস