ভোটারদের মধ্যে চূড়ান্ত হতাশা

মোহাম্মদ জাফর ইকবাল : নির্বাচনে ভোট দেয়া জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার। কিন্তু সেই অধিকার প্রয়োগে মানুষের মধ্যে দিন দিন অনীহা বাড়ছে। জাতীয় সংসদ নির্বাচন, উপজেলা নির্বাচন, ইউনিয়ন নির্বাচন ও সর্বশেষ ঢাকার দুই সিটি নির্বাচনেও ভোট প্রদানের ক্ষেত্রে একই অবস্থা ছিল। ভোটারদের মধ্যে অনেকে ভোট কেন্দ্রে উপস্থিত হয়েও ভোট দেননি। ভোট দিতে যাওয়ার জন্য পাড়ায় মহল্লায় মাইকিং করে  ভোটারদের ভোট কেন্দ্রমূখী করা যায়নি। নির্বাচনের চিত্র এমন পর্যায়ে গিয়ে পৌঁছেছে যে, আগামী নির্বাচনগুলোতে ভোটার উপস্থিতি শূন্যের কোঠায় গিয়ে ঠেকবে। আগে ভোটের রেজাল্ট না হওয়া পর্যন্ত প্রার্থীরা টেনশনে থাকতেন। আর এখন জয়-পরাজয় আগেই নির্ধারণ হয়ে যায়। অনেকেই বলছেন, সরকারি দলের মনোনয়ন পাওয়া মানেই জয় নিশ্চিৎ। তাই মনোনয়ন নিশ্চিৎ হবার পরই অভিনন্দন জানানোর পাশাপাশি মিস্টি বিতরণ করা হয়। আগে থেকেই জয়-পরাজয় নিশ্চিৎ থাকা, ইভিএম নিয়ে সমালোচনা, হামলা আতঙ্ক, মারধরসহ বিভিন্ন কারণে ভোটাররা ভোট প্রদানে অনীহ হয়ে পড়ছেন বলে উল্লেখ করেন বিশ্লেষকরা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আমাদের গণতন্ত্রের ভিত এমনিতেই সবচেয়ে বেশি নড়বড়ে। সে ক্ষেত্রে নির্বাচনী ব্যবস্থাপনা, নির্বাচনের প্রতি মানুষ আস্থা ও আগ্রহ হারিয়ে ফেললে ভবিষ্যতে গণতন্ত্রের ওপরে বড় আঘাত আসতে পারে। নির্বাচনের ওপর ভোটারদের ক্রমবর্ধমান অনীহা এবং ব্যবস্থাপনার ওপর আস্থা হারানোর অবস্থার উন্নতি করা সব রাজনৈতিক দল, সরকার ও নির্বাচনের সঙ্গে সম্পৃক্ত সবার বলে মত দেন তারা।
সূত্র মতে, দেশের নির্বাচনী ব্যবস্থাপনা এবং ভোট দেওয়া নিয়ে ভোটারদের উচ্ছ্বাস যথেষ্ট উচ্চ মাত্রায় পৌঁছেছিল এবং তা কার্যকর ছিল ১৯৯১ থেকে ২০১৪ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগ পর্যন্ত। এই সময়ের মধ্যে ১৯৯৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের নির্বাচনটি বাদ দিলে চারটি জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই নির্বাচনগুলোতে গড়ে ভোটারের অংশগ্রহণ ছিল ৭৩ দশমিক ১ শতাংশ। অপরদিকে ১৯৯৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সর্বনিম্ন হার ছিল ২৬ দশমিক ৭৬ শতাংশ। ওই সময়ে বিএনপিসহ কথিত ৪২ দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলেও আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি এবং জামায়াতে ইসলামীর মতো বড় দলগুলো অংশগ্রহণ করেনি। অথচ মাত্র চার মাস পর সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটারদের অংশগ্রহণ বেড়ে ৭৫ দশমিক ৬০ শতাংশে দাঁড়ায়। এযাবৎ ২০০৮ সালের নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি ভোটার সমাগম হয়েছিল, যার গড় ছিল ৮৬ দশমিক ৩৪ শতাংশ। এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল প্রায় আট বছর পর অনেক নতুনত্ব নিয়ে। যার কারণে ভোটারদের ভোট দেওয়ার আগ্রহ বেশি ছিল, বিশেষ করে শহর অঞ্চলের মধ্যবিত্ত ভোটারদের মধ্যে। ২০১৪ সালের দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপিসহ অনেক দল অংশগ্রহণ করেনি, যেখানে ১৫৩ জন সাংসদ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছিলেন। ওই নির্বাচনে, নির্বাচন কমিশনের তথ্যমতে ভোটের গড়পড়তা হার ছিল ৪০ দশমিক ০৪ শতাংশ। উল্লেখ্য, এই ভোটের হার শুধু বাদবাকি ১৪৭টি আসনের জন্য। এই গড় নিয়ে বহু প্রশ্ন তুলেছিল পত্রপত্রিকা ও দেশী-বিদেশী গণমাধ্যম। ২০১৪ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ না করা, বিরোধী দলের সহিংসতা এবং বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় প্রার্থীরা বিজয়ী হওয়ায় নির্বাচন নিয়ে ভোটারদের অনীহার সূচনা ঘটে। এরপর ২০১৪ থেকে ২০১৮ পর্যন্ত স্থানীয় সরকার নির্বাচনে ত্রুটিপূর্ণ ব্যবস্থাপনা, অনিয়ম ও ভোট কারচুপির ব্যাপক ও দৃশ্যমান অভিযোগ এবং এসব অভিযোগের ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনের নিষ্ক্রিয়তা ভোটারদের মধ্যে চূড়ান্ত হতাশা তৈরি করে।
এমন পরিস্থিতিতে ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত হওয়ায় ভোটাররা উজ্জীবিত হয়েছিলেন একটি প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক এবং অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠানের আশায়। কিন্তু তাদের হতাশ হতে হয়েছে। এই নির্বাচন দেশ-বিদেশে ব্যাপকভাবে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে এবং এর জের থাকবে বহুদিন। খোদ প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং একজন কমিশনার যে উক্তি করেছেন, তাতে কার্যত আগের রাতে বুথ দখল ও জাল ভোটের অভিযোগের কথাই স্বীকার করে নিয়েছেন তারা। ২০১৮ সালের নির্বাচনের ভোটের পরিসংখ্যান নিয়েও জনমনে যথেষ্ট সংশয় রয়েছে। নির্বাচন কমিশনের পরিসংখ্যানমতে, দেশব্যাপী গড়পড়তা ৮০ শতাংশের ওপরে ভোটার ভোট দিয়েছেন, অথচ পাঁচটি বড় শহর ও শহরতলিতে ছয়টি ইভিএমের (ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন) গড়পড়তা ভোটের হার ছিল ৫১ শতাংশ। কাজেই এই পরিসংখ্যান নিয়েও বিস্তর মতভেদ রয়েছে। ইভিএমে প্রায় ৩০ শতাংশ কম ভোট কেন পড়ল, এর উত্তর পাওয়া যায়নি। সংসদ নির্বাচনের পরপর অনুষ্ঠিত ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে প্রদত্ত ভোটের হার ৩১ শতাংশ বলে নির্বাচন কমিশনের তরফে ঘোষণা করা হলেও বিভিন্ন পত্রপত্রিকা ও সংবাদমাধ্যমে যে হার তুলে ধরা হয়েছে, তাতে অবাক হতে হয়। ঢাকা উত্তরের অনেক কেন্দ্রে, যেখানে শুধুই মেয়র নির্বাচন হয়েছে, ১০টির বেশি ভোট পড়েনি, এমনকি ৩ ভোট পড়ার খবরও পত্রপত্রিকায় বের হয়েছে।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের পরপরই উপজেলার প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি উল্লেখ করার মতোই ছিল না। দেশের প্রায় সব পত্রিকা, এমনকি ইলেক্ট্রনিক মাধ্যমের সরাসরি চিত্রেও এমনটাই দেখা গেছে। এই নির্বাচন একেবারেই একতরফা হয়েছে, বিশেষ করে চেয়ারম্যান পদে। এভাবে ২০১৪ সালের পর থেকে জাতীয় সংসদ ও অন্যান্য নির্বাচনে ভোটারদের আগ্রহ হারাতে থাকে। ২০১৪ সালের পর ধারাবাহিকভাবে নির্বাচন, নির্বাচনী প্রক্রিয়া এবং ব্যবস্থাপনার যে ধস শুরু হয়েছিল, আশা করা গিয়েছিল ২০১৮ সালে সেই অবস্থার উন্নতি হবে। কিন্তু তেমনটা হয়নি বরং পরিস্থিতি আরও শোচনীয় হয়েছে। ২০১৮ সালে নির্বাচনী ব্যবস্থাপনায় বড় ধাক্কা এসেছিল চারটি সিটি করপোরেশন নির্বাচনে। বরিশালের নির্বাচন নিয়ে খোদ নির্বাচন কমিশন পরে হতাশা ব্যক্ত করেছিল। সম্প্রতি ঢাকা-১০, ঢাকা-৫ ও ঢাকা-১৮, ৩টি সংসদীয় আসনে ভোট পড়েছে যথাক্রমে ৫ দশমিক ২৮ শতাংশ, ১০ দশমিক ৪৩ শতাংশ এবং ১৪.১৮ শতাংশ। গড়ে ৩টি আসনে ভোট প্রদানের হার ৯ দশমিক ৯৬ শতাংশ। তিনটি আসনেই ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা জয়লাভ করেছেন। এসব আসনে আওয়ামী লীগের প্রধান প্রতিপক্ষ বিএনপি ভোটে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ তুলে ফলাফল প্রত্যাখ্যান বা নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিয়েছে।
সাবেক নির্বাচন কমিশনার ও সামরিক কর্মকর্তা ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, যেকোনো নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি ক্রমেই হ্রাস পাওয়ার বহু কারণ থাকে। আমাদের দেশে সাধারণ জনগণের কাছে ভোট উৎসব হিসেবেই বিবেচিত হয়ে আসছে। কিন্তু ইদানীং সেই উৎসব যেন বিষাদে পরিণত হয়েছে। তিনি বলেন, আমাদের মতো দেশে নির্বাচনের প্রতি ভোটারদের অনীহা বাড়ে যখন একজন ভোটার প্রতিবন্ধকতার কারণে ভোট প্রদান করতে পারেন না, ব্যাপক কারচুপির কারণে ভোটের ফলাফল উল্টিয়ে দেওয়া এবং প্রতিপক্ষ ও প্রতিপক্ষের ভোটারদের নাজেহাল করার মতো ঘটনার কারণে। একই সঙ্গে নির্বাচনী ব্যবস্থাপকদের অকার্যকারিতা, আইন প্রয়োগের অক্ষমতা, সমান সুযোগ প্রদান করতে না পারা এবং সুস্থ পরিবেশ তৈরি করার ক্ষেত্রে ব্যর্থতার কারণে নির্বাচনী ব্যবস্থার ওপর আস্থার সংকট তৈরি হয়।
ভোটে জনগণের অনীহা বাড়লেও নির্বাচন কমিশন (ইসি) বলছে, নির্বাচন নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করাই কমিশনের দায়িত্ব। ভোটারদের কেন্দ্রে উপস্থিত করা তাদের দায়িত্ব নয়। প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নূরুল হুদা বলেন, অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠান ইসির দায়িত্ব। ভোটারদের উপস্থিত করা ইসির দায়িত্ব নয়। নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দর হচ্ছে।
সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, এ দেশের মানুষ ভোটপাগল। কিন্তু এমন অবস্থা হয়েছে যে মানুষ ভোট দিতে গিয়ে ভোট দিতে পারবে কিনা, ভোট দিলেও সঠিকভাবে গণনা হবে কিনা, এসব সন্দেহ মানুষের মধ্যে সৃষ্টি হয়েছে। তিনি বলেন, মানুষের নির্বাচন প্রক্রিয়ার ওপর আস্থাহীনতার সৃষ্টি হয়েছে। এ জন্যই মানুষ ভোট দিতে ভোট কেন্দ্রে যাচ্ছে না।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইয়াহ্ইয়া আখতার  বলেন, সদ্যসমাপ্ত ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনের প্রকৃতি, চরিত্র, গতিবিধি, ইভিএম বিড়ম্বনা, সন্ত্রাস, কেন্দ্র দখল, এজেন্ট বিতাড়ন, ভোটারদের অনীহা, ভোট প্রদানে সহায়তার নামে একজনের ভোট কোনো বিশেষ দলীয় এজেন্টের প্রদান, কাপড়ঘেরা ভোট প্রদানের এলাকায় অবৈধভাবে অন্যের প্রবেশ এবং ভোটারের প্রাইভেসি নষ্ট করা, ফিঙ্গারপ্রিন্ট নিয়ে ভোটারকে বের করে দেয়া, সাংবাদিক পেটানো, ভোটারের ভোটকেন্দ্রে না আসা, আবার এলেও অনেকেরই ভোট দিতে না পারা, ফলাফল ঘোষণায় জালিয়াতি ইত্যাদি পর্যবেক্ষণ করে আমি বুঝতে পেরেছি, নির্বাচন অনুষ্ঠানের নামে এক্ষেত্রে গণতন্ত্রকে অমর্যাদা করা হয়েছে। এমন নির্বাচন দেখার জন্যই কি জাতি অপেক্ষা করছিল? ইসির নির্বাচনের পারফরম্যান্স দেখে ইতিমধ্যে জাতীয় সংসদে পয়েন্ট অব অর্ডারে একজন বিরোধীদলীয় এমপি বলেছেন, বর্তমান সরকার ও নির্বাচন কমিশন ভোটগ্রহণে সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ। অযোগ্য, অপদার্থ নির্বাচন কমিশনকে দায়িত্ব থেকে সরে যাওয়া উচিত।
বিশ্লেষকরা বলছেন, ভোটার আচরণ পর্যবেক্ষণ করে বলা যায়, আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ডিসিসি নির্বাচনের চেয়েও কম ভোট কাস্ট হবে। ভোটাররা আগে থেকেই বুঝতে পারবেন দলীয় সরকারের অধীনে প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রী-এমপিরা ক্ষমতায় থেকে, সংসদ না ভেঙে, দলীয়করণকৃত প্রশাসনের অধীনে যদি দুর্বল মানের নির্বাচন কমিশনের অধীনে ইভিএমে সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, তাহলে সেই নির্বাচনের ফলাফল কী হবে। কোন দল ওই নির্বাচনে জিতবে, তা তারা আগেই অনুধাবন করতে পারবেন। আর নির্বাচনের ফলাফল যদি ভোটাররা আগেই জানতে পারেন, তাহলে সে নির্বাচনে তাদের আগ্রহ থাকবে না। কাজেই আগামী সংসদ নির্বাচনের আগে যদি নির্বাচনী ব্যবস্থায় সংস্কার আনা সম্ভব হয়, নির্দলীয় সরকারের তত্ত্বাবধানে সাহসী ও স্বাধীন নির্বাচন কমিশনের অধীনে কাগজের ব্যালটে সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা যায়, তাহলে সেই নির্বাচনে ভোটাররা ভোট দিতে আগ্রহী হবেন। তখন তারা দলে দলে ভোটকেন্দ্রে এসে ভোটদান করবেন। এমনটি না হলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার মূলমন্ত্র গণতন্ত্রকে সুস্থ ও স্বাভাবিক ধারায় ফিরিয়ে আনা যাবে না। নির্বাচনী ব্যবস্থার সংস্কারে যদি সরকার আগ্রহী না হয়, তাহলে গণতন্ত্রের সুস্থ চর্চা অধরাই রয়ে যাবে। স্বাধীনতার মূল চেতনা ভূলুণ্ঠিত হয়ে পড়বে। নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার তার ভাষায় এমন অমঙ্গলের ইঙ্গিত দিয়েছেন এভাবে : ‘দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে সব রাজনৈতিক দল আলোচনার টেবিলেই নির্বাচন ও গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে পারে। তা না হলে অনিশ্চিত গন্তব্যের পথে পা বাড়াবে বাংলাদেশ।’

Please follow and like us:

Check Also

২৮শে এপ্রিল খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শনিবারেও ক্লাসের পরিকল্পনা

আগামী ২৮শে এপ্রিল থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার জন্য সব রকমের প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

***২০১৩-২০২৩*** © ক্রাইমবার্তা ডট কম সকল অধিকার সংরক্ষিত।