সাতক্ষীরা প্রতিনিধি
আটক রানা সদর উপজেলার নারায়ানজোল গ্রামের মৃত আশরাফুল ইসলামের ছেলে। পেশায় দিনমজুর।
স্থানীয়দের হাতে আটকের পর রানা জানায়, পাটকেলঘাটা এলাকার বাসিন্দা (বর্তমানে ভোমরা এলাকায় বসবাস করেন) আজহারুল ইসলাম, ইমরান ও জুলফিকার অস্ত্রটি আমার কাছে দিয়েছে আজ ভোরে। অস্ত্রটি শহরের লেকভিউ এলাকায় একটি মাছের ঘেরে পৌঁছে দেওয়ার কথা ছিল। বিনিময়ে তারা আমাকে এক হাজার টাকা দিয়েছে। অস্ত্রটি বিএসএফের কাছ থেকে ছিনতাই করা তা আমি জানতাম না।
অস্ত্রটি উদ্ধারের পর সাতক্ষীরা ৩৩ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্ণেল আল মাহমুদের সঙ্গে একাধিববার যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
তবে ১০ মে অস্ত্রটি ছিনতাই হওয়ার পর তিনি জানিয়েছিলেন, বিএসএফের একটি অস্ত্র হারিয়ে গেছে বলে দাবি করেছে তারা। বর্তমানে বিএসএফ ওদের বর্ডারে অপারেশন চালাচ্ছে। আমাদের এখানেও অপারেশন চালানোর অনুরোধ করেছে। আমাদের সীমান্ত এলাকায় অস্ত্রটি তল্লাশি করছি।