শনিবার এক মানববন্ধন ও সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন করে এ কথা বলেন নিহত আমানুল্লাহ আমানের মেয়ে নিশাত তাছনীন। এ সময় তার দাদী ফাতেমা খাতুন, চাচা আবদুল কাদের এবং ইসমত আরাসহ পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
লিখিত বক্তব্যে ইসমত আরা বলেন ২০১৩ সালের ৬ সেপ্টেম্বর সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির বর্ধিত সভা চলাকালে দলের দুই পক্ষের সংঘর্ষের জেরে জেলা মৎস্যজীবি দলের সাধারন সম্পাদক আমানুল্লাহ আমান নিহত হন। এ ঘটনায় ৮৯ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়। তদন্ত শেষে পুলিশ ৫৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশীট দেয়।
ঘটনার পর তেকে আসামিরা মামলাটি ভিন্ন খাতে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। আমান কন্যা নিশাত তাছনীন প্রশ্ন তুলে বলেন আর কতকাল দেরি করলে তার বাবার হত্যার বিচার পাবেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয় আসামিরা এখন তাদের হুমকি দিচ্ছে। এমনকি যারা মামলার সাক্ষি হয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। তাদের জমিও দখল করে নিচ্ছে তারা। এসব অভিযোগ নিয়ে তারা প্রধানমন্ত্রী বরাবর একটি আবেদন করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর সাথে তারা সাক্ষাত করার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। এর আগে আমান হত্যার প্রতিবাদে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়।
##